সোমবার, ২ নভেম্বর, ২০১৫

১। জনসংখ্যার শীর্ষ দেশ
-- চীন
২। গড় আয়ুতে শীর্ষ দেশ
- হংকং
৩। গড় আয়ুতে কম কোন দেশ
-- সোয়াজিল্যান্ড
৪। উর্বরতার হার(প্রজনন হার) বেশি কোন
দেশে?
-নাইজার
৫। প্রজনন হার কম কোন দেশের ?
-- জার্মানি

বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৫

দেওয়ানী মামলার ধাপসমূহ কি কি?

যারা নিজের জন্য আইন জানতে চান সেই সব
সচেতন মানুষদের জন্য আজ অতি সংক্ষেপে
দেওয়ানী মামলার ধাপসমূহ নিয়ে লেখা হল :
১) প্রতিটি দেওয়ানী মামলা শুরু হয় আরজি (Plaint)
গ্রহণের মাধ্যমে। বাদীর
নালিশের লিখিত বিবরণীকে আরজি বলা হয়।
আরজিতে সকল তথ্য সঠিক না জানালে
বা নিয়মানুযায়ী উপস্থাপন না করলে আরজি
গৃহীত
নাও হতে পারে।
২) সমন মামলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। সমনের
ক্ষেত্রে কোন ধরণের অনিয়ম বা বিশৃঙ্খলা
মামলার পরবর্তী ধাপগুলো অকার্যকর করতে
পারে। মামলা যথাযথভাবে দায়ের হলে
বিবাদীকে
হাজির হয়ে বাদীর দাবীর জবাব দেওয়ার জন্য
সমন দেওয়া হয়।
৩) সমনে উল্লেখিত দিনে বিবাদীকে
আদালতে উপস্থিত হতে হয় ও জবাব দাখিল
করতে
হয়।
৪) প্রয়োজন হলে বিকল্প পদ্ধতিতে
বিরোধের সমাধান করা যায়। যেমন- সমঝোতা,
সালিস প্রভৃতি। বিকল্প পদ্ধতিতে সমাধান না হলে
আদালত প্রথম শুনানির তারিখ দিবে।
৫) প্রথম শুনানির তারিখে যদি দেখা যায়
বিরোধের
বিষয় নেই তবে তা নিষ্পত্তির জন্য গ্রহন করা
যাবে।
৬) মামলার বিচার্য বিষয়গুলো গঠনের পর আদালত
চূড়ান্ত শুনানির তারিখ দিবে। বিরোধের বিচার্য
বিষয়গুলো নির্ধারণের জন্য প্রশ্নোত্তর,
সাক্ষ্য হিসেবে দলিল গ্রহণ, তদন্ত প্রভৃতি করা
হবে।
৭) জেরা করা, সাক্ষ্য, পুনঃসাক্ষ্য, যুক্তিতর্ক প্রভৃতি
চূড়ান্ত শুনানির অন্তর্ভুক্ত। চূড়ান্ত শুনানির পর বিচারক
তৎক্ষণাৎ বা পরবর্তী যেকোন দিনে রায়
ঘোষণা করবেন।
৮ ) রায় কার্যকর করার জন্য ৭ দিনের মধ্যে ডিক্রি
প্রদান করা হয়।
এক নজরে এই হল দেওয়ানী মামলার অনুসৃত ধাপ
সমূহ।
Tag Question
Who believes me, do they?
Our team is excellent, isn’t it?
He along with his sisters is going to Dhaka, isn’t
he?
Time and tide wait for none, do they?
It is man who pollutes the environment, doesn’t
he?
The educated will be praised, won’t they?
Slow and steady wins the race, doesn’t it?
The headmaster and secratory of the school
went there, didn’t he?
Either Rahim or his friends went there, didn’t
they?
He will come back at no time, will he?
He will come here in no time, won’t he?
The girl in her pleased me, didn’t it?
You need not, need you?
Good morning, isn’t it?
I think he is right, isn’t he?
Few politicians are honest, are they?
The little girl wants a little, doesn’t she?
He as well as his friends played football, didn’t
he?
He cast his magic spell, didn’t he?
The police arrested them, didn’t they?
Who trusts me, do they?
Fire burns, doesn’t it?
It is Rahim who has broken the glass, hasn’t he?
How odd, isn’t it?
Though he came, I did not go, did I?
It's a lovely day today, isn't it?
You live in Frankfurt, don't you?
Miho can't speak German, can she?
You haven't seen Miho, have you?
You will remember to call me, won't you?
It's beautiful, isn't it?
He has been, hasn't he?
You can, can't you?
It must be, mustn't it?
You know him,don’t you?
He finished it,didn't he?
He will come,won't he?
Jack is from Spain,isn't he?
Mary can speak English,can't she?
They aren't funny, are they?
He shouldn't say things like that, should he?
You play the guitar, don't you?
Alison likes tennis, doesn't she?
They went to the cinema, didn't they?
She studied in New Zealand, didn't she?
He hardly ever speaks, does he?
They rarely eat in restaurants, do they?
You've got a car, haven't you?
They play football on Sundays, don't they?
She plays football on Sundays,doesn't she?

রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫

IT Division :
bits & bytes knowledge
8 Bits =1 Byte
1024 Bytes= 1 Kilobyte
1024 Kilobytes =1 Megabyte
1024 Kilobytes =1 Megabyte
1024 Megabytes =1 Gigabyte
1024 Gigabytes =1 Terabyte
1024 Terabytes =1 Petabyte
1024 Petabytes= 1 Exabyte
1024 Exabytes =1 Zettabyte
1024 Zettabytes= 1 Yottabyte
1024Yottabytes =1 Brontobyte
1024 Brontobytes =1 Geopbyte
1024 Geopbyte =1 Saganbyte
1024 Saganbyte =1 Pijabyte
Alphabyte =1024 Pijabyte
Kryatbyte =1024 Alphabyte
Amosbyte= 1024 Kryatbyte
Pectrolbyte= 1024 Amosbyte
Bolgerbyte =1024 Pectrolbyte
Sambobyte =1024 Bolgerbyte
Quesabyte= 1024 Sambobyte
Kinsabyte =1024 Quesabyte
Rutherbyte= 1024 Kinsabyte
Dubnibyte= 1024 Rutherbyte
Seaborgbyte =1024 Dubnibyte
Bohrbyte =1024 Seaborgbyte
Hassiubyte= 1024 Bohrbyte
Meitnerbyte =1024 Hassiubyte
Darmstadbyte =1024 Meitnerbyte
Roentbyte =1024 Darmstadbyte
Coperbyte =1024 Roentbyte

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

কিছু মজার ইংরেজি শব্দ

একই বর্ণের পুনরাবৃত্তি না করে ইংরেজিতে সবচেয়ে বড় শব্দ
==> Uncopyrightable

Vowel ছাড়া একটি শব্দ হচ্ছে
==> Rhythm

যে শব্দের প্রথমে ও শেষে und তা হচ্ছে
==> Underground

Education এমন একটি শব্দ যাতে ইংলিশ এর সকল Vowel গুলোই বিদ্যমান।
লক্ষ্য করুন Silent শব্দটিতে যে কয়টি বর্ণ রয়েছে তা দিয়ে Listen শব্দটি বানানো যায়

শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

কিছু জিনিস কেন ঘটে এবং তার ব্যাখ্যা
শরীরে চুলকানি অনুভব কেন হয়???
উত্তরঃ চামড়ার ব্যথার স্নায়ুগুলো মশার
কামড়,চামড়ার শুষ্কতা ও বিভিন্ন প্রকার
অ্যালার্জির প্রভাবে স্বল্প পরিমাণে
উত্তেজিত হলেই সাধারণত আমরা ব্যথা
অনুভব না করে চুলকানি অনুভব করি।
দুধ গরম করার সময় উপচে পড়ে কেন???
উত্তরঃ দুধ গরম করলে এতে বিদ্যমান
প্রোটিন ও ফ্যাট এর উপর পাতলা ক্রিমের
স্তর তিরী করে জলীয়বাষ্পকে উড়ে যেতে
বাধা সৃষ্টি করে।আর বাষ্পই দুধকে উপচে
পড়তে বাধ্য করে।
উলবস্ত্র পরলে গরম লাগে কেন???
উত্তরঃ উল অনুত্তম তাপপরিবাহী হওয়ায় এর
আঁশ বাতাসকে আটকে দেয় এবং সেই সাথে
উলের আদ্রতাকে শুষিয়ে নেওয়ার গুণ থাকায়
উলের বস্ত্র পরলে আমাদের গরম লাগে।
পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন???
উত্তরঃ পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো
এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ
কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত
অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী
সালফোনিক এসিড তিরী করে।আর এটা
চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু
সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে,যার প্রভাবে
চোখে পানি আসে।
চুল ও নখ কাটলে ব্যথা লাগে না কেন???
উত্তরঃ প্রাণীর শরীরের প্রতিটি অংশেই
স্নায়ুকোষ দিয়ে গঠিত স্নায়ুতন্ত্র বিদ্যমান,
যা স্পর্শ, তাপ, চাপ ইত্যাদি অনুভূতি জন্মায়।
কিন্তু চুল ও নখে এ কোষগুলো মৃত হওয়ায়
এগুলো কাটলে ব্যথা লাগে না।
আমাদের শরীর গরম থাকে কেন ???
উত্তরঃ আমাদের গ্রহণকৃত খাদ্যবস্তু জারণ
প্রক্রিয়ায় দহনের মাধ্যমে তাপশক্তি(প্রতিদ
িন সাধারণত ২৫০০ ক্যালরি) উৎপন্ন করে বলে
আমাদের শরীর গরম থাকে এবং তাপশক্তি
শরীরের বিভিন্ন অংশকে বিভিন্ন কাজ
করতে সক্ষম করে তোলে।
বিষুবরেখায় গরম বেশি কেন ???
উত্তরঃ পৃথিবী গোলাকার হওয়ায় সূর্যের
আলো সর্বত্রই সমানভাবে পড়ে না।আর
এক্ষেত্রে বিষুবরেখায় সূর্যরশ্মি প্রায়
খাড়াভাবে পড়ে।তাই এই রেখা বরাবর গরম
বেশি পড়ে।
গরমে কিছু ধরলে হাত পোড়ে কেন ???
উত্তরঃ আমাদের শরীর কোষ এবং কোষগুলো
অসংখ্য অণু দ্বারা গঠিত।সুস্থ অবস্থায়
স্বাভাবিক তাপে অণুগুলো গতিশীল থাকে।
গরম কিছু স্পর্শ করলে এগুলোর গতি বেড়ে
কোষগুলো ভাঙ্গতে শুরু করে ও পোড়ার
অনুভূতি জন্মায়।এ সময় রক্ত দ্রুত চলাচল করে
তা মেরামত করার চেষ্টা করে।এতে ত্বকে
লাল দেখায়।এভাবে গরম খুব বেশি হলে কোষ
পুরোপুরি নষ্ট হয়ে পুড়ে যায়।
রক্ত জমাট বাধে কেন ???
উত্তরঃ কাটা স্থানের চারিদিকে রক্ত
কণিকাস্থ অণুচক্রিকা কর্তৃক সৃষ্ট
সিরোটোনিন নামক হরমোন রক্তবাহী
নাড়ীকে সংকুচিত করে এবং এই
অণুচক্রিকাগুলো রক্তরসের থ্রম্বোপ্লাস্টিন
রঞ্জক থেকে কাটা স্থানে “ফাইব্রিন”
নামক তন্তু তিরী করে রক্ত প্রবাহে বাধা
সৃষ্টি করে, ফলে রক্ত জমাট বাঁধে।
আমরা কোনো বস্তু কিভাবে দেখি ???
উত্তরঃ কোনো বস্তুর উপর আপতিত আলো
প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখের লেন্সের
মধ্য দিয়ে চোখের পেছনের পর্দায়(রেটিনা)
উল্টো আকারে ফুটে উঠে এবং সেখান থেকে
তা স্নায়ু বেয়ে মস্তিষ্কে পৌঁছে
সোজাভাবে দেখার অনুভূতি জন্মায়।
মানুষের মুখে ব্রন কিভাবে হয় ???
উত্তরঃ মানুষের ত্বকের নিচের ছোট ছোট
“অয়েল গ্ল্যান্ড” থেকে ত্বকগ্রন্থির
ছিদ্রপথে সামান্য পরিমাণে তেল বের
হওয়ায় ত্বক নরম থাকে।কিন্তু বাতাসের
ধুলাবালি বা কোষের বর্জনীয় পদার্থ কখনও
কখনও এই ছিদ্রপথ বন্ধ করে দিলে রক্তের
শ্বেতকণিকা পুজে পরিণত হয়ে এখানে
ব্রনের সৃষ্টি করে।
সমুদ্রের পানি নোনা হয় কেন ???
উত্তরঃ নদী,বৃষ্টি ইত্যাদির পানি খনিজ
পদার্থ ও লবণসহ নানা উপাদান নিয়ে সমুদ্রের
পানিতে মিশে।পরবর্তীতে সূর্যের তাপে
পানি বাষ্প হয়ে উপরে উড়ে গেলে
উপাদানগুলো এখানেই থেকে যায়।ফলে
সমুদ্রের পানি লবণাক্ত হয়
সন্মুখে চলাবস্থায় ভূ-পৃষ্ঠস্থ বস্তুকে পিছনের
দিকে যেতে দেখি কেন ???
উত্তরঃ চলার সময় ঐ বস্তু আমাদের চোখে যে
কোণ উৎপন্ন করে তা দ্রুত পরিবর্তন হয় বলে
তাকে পিছনের দিকে যাচ্ছে বলে মনে হয়।
উল্লেখ্য, অনেক দূরের বস্তুর ক্ষেত্রে(যেমন-
চাঁদ)এই কোণের সূক্ষ্ম পরিবর্তন হয় বলে তা
আমাদের সাথেই চলছে বলে মনে হয়
মশা কানের কাছে ভন ভন করে কেন ???
উত্তরঃ মশা উড়ার সময় অতি দ্রুত পাখা
ঝাপটায়(সেকেন্ডে প্রায় ৩০০-৬০০ বার) বলে
কানের কাছে এলে এর ভন ভন শোনা যায়।
তুষারপাত হয় কেন ???
উত্তরঃ সমুদ্র,নদী ইত্যাদি জলাশয় থেকে
পানি বাষ্প হয়ে উপরে উঠে যায়।বায়ুমণ্ডলের
নির্দিষ্ট উচ্চতায় সঞ্চিত হয়ে
মাত্রাতিরিক্ত অবস্থায় এ জলীয় বাষ্প
ধূলিকণাকে আশ্রয় করে ঘনীভূত হয়ে শীতল
তুষার কণায় রূপান্তরিত হয়।পরবর্তীতে যা
স্ফটিক আকারে একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে
উঁচু পর্বতে বাঁধা পেয়ে তুষারপাত ঘটায়।
উদ্ভিদ সূর্যালোকের দিকে আকর্ষিত হয়
কেন ???
উত্তরঃ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় পাতায়
বিদ্যমান ক্লোরোফিল সূর্যালোকের
সংস্পর্শে পানি ও কার্বন ডাই-অক্সাইডের
সাহায্যে অক্সিজেন ও শর্করা(খাদ্য) তিরী
করে।আর এ খাদ্য তিরীর উদ্দেশ্যেই উদ্ভিদ
সূর্যালোকের দিকে আকর্ষিত হয়।
আমরা ঘেমে যায় কেন ???
উত্তরঃ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র,উত্তাপন কেন্দ্র ও
শীতলীকরণ কেন্দ্র দ্বারা গঠিত মস্তিস্কের
তাপমাত্রা কেন্দ্র কর্তৃক মানুষের শরীরের
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয়।কোনো কারণে
শরীরের এ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে
বেশি হলে শীতলীকরণ কেন্দ্র ত্বকের লক্ষ
লক্ষ ছিদ্রপথে ঘাম বের করে দিয়ে
ভারসাম্য রক্ষা করে বলেই আমরা ঘেমে
যাই।
লোহায় মরিচা পড়ে কেন ???
উত্তরঃ আদ্রতার উপস্থিতিতে লোহার
পরমাণুর সাথে পানির(অক্সিজেন)
সংস্পর্শেই এতে মরিচা পড়ে।এভাবে লোহা
জারণ প্রক্রিয়ায় আয়রন অক্সাইডে পরিণত
হয়।
পাউরুটিতে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে কেন ???
উত্তরঃ পাউরুটির ময়দার সাথে সামান্য
পরিমাণে মেশানো ইস্ট(এক প্রকার ছত্রাক)
বিদ্যমান আদ্রতা ও সামান্য উষ্ণতায়
সংখ্যায় দ্রুত বৃদ্ধি পায় ও সাথে সাথে বুদবুদ
আকারে গ্যাস তৈরি করে বলে এর মাঝে
ছোট ছোট ছিদ্রের সৃষ্টি হয়।
আমরা ক্লান্তি বোধ করি কেন ???
উত্তরঃ অতিরিক্ত পরিশ্রমে মাংসপেশীতে
অক্সিজেনের ঘাটতি হলে অতিরিক্ত শক্তি
যোগাতে মাংস-পেশীর সঞ্চিত
গ্লাইকোজেন ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ায়
ল্যাকটিক এসিডে রূপান্তরিত হয় এবং সেই
সাথে ফ্যাটি টক্সিন নামক জৈব বিষও তৈরি
হয়।এই এসিড ও জৈব বিষ রক্ত দ্বারা শরীরে
ছড়িয়ে পড়লেই আমরা বোধ করি।

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৫


একনামে কয়টি সিম রাখা যাবে,
আসছে বিধিনিষেধ
শামীম আহমেদ :
মোবাইল ফোন
অপারেটরদের
গ্রাহক বাড়ানোর
প্রতিযোগিতায়
নিবন্ধন নিয়ে তৈরি
হওয়া বিশৃঙ্খলার
অবসানে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ কয়টি সিম রাখতে
পারবেন সেই সংখ্যা বেঁধে দেওয়ার কথা ভাবছে
সরকার। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি
সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে একটি
প্রস্তাব পাঠিয়েছে, যাতে একটি জাতীয়
পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ
২০টি মোবাইল সিম রাখার সীমা বেঁধে দেওয়ার
প্রস্তাব করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে
একজন গ্রাহক তার এনআইডি দেখিয়ে এক
অপারেটরের পাঁচটির বেশি সিমের মালিক হতে
পারবেন না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিটিআরসি সচিব
মো. সরওয়ার আলম বলেন, “সিমের মালিকানায়
শৃঙ্খলা আনতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
বিষয়টি এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে
অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগের একজন কর্মকর্তা
জানিয়েছেন। অন্যদিকে অপারেটরদের সংগঠন
অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিকম
অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি
আই এম নুরুল কবির বলেন, “এ বিষয়ে কোনো
সিদ্ধান্ত নিলে অপারেটরদের সঙ্গে আলোচনা
করেই নেওয়া উচিৎ। ভুয়া পরিচয়ে অথবা নিবন্ধন না
করে সিম কিনে নানা অপরাধে ব্যবহারের অভিযোগ
বাড়তে থাকায় সম্প্রতি গ্রাহকদের তথ্য যাচাই ও সিম
পুনঃনিবন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হলে বিস্ময়কর সব
তথ্য বেরিয়ে আসতে থাকে। সিমের তথ্য
জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভাণ্ডারের সঙ্গে
মিলিয়ে দেখতে গিয়ে একটি ‘ভুয়া’জাতীয়
পরিচয়পত্রের বিপরীতে ১৪ হাজার ১১৭টি সিম
তোলার তথ্য জানা যায়। যাচাই প্রক্রিয়া শুরুর পর প্রথম
এক কোটি সিমের মধ্যে সঠিকভাবে নিবন্ধিত সিম
পাওয়া যায় মাত্র ২৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০টি। তথ্যভাণ্ডারে
মিলিয়ে তিনটি এনআইডি নম্বর পাওয়া যায়, যেগুলোর
বিপরীতে ১১ হাজার ৮৬৬টি, ১১ হাজার ৩২৮টি ও ৬
হাজার ১৭৯টি সিমের নিবন্ধন হয়েছে। বিশৃঙ্খলার এই
বিস্তৃতি অনুধাবন করার পর সিম সংখ্যার সীমা বেঁধে
দিতে বিটি্আরসিকে একটি চিঠি দেয় ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগ। ওই চিঠিতে বলা হয়, এক
এনআইডির বিপরীতে এক অপারেটরের
সর্বোচ্চ সাতটি এবং সব মিলিয়ে ২৪টির বেশি সিম না
রাখার নিয়ম করা যেতে পারে। বিটিআরসিকে এর
যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখতে বলা হয়। বিষয়টি
পর্যালোচনা করে বিটিআরসি যে জবাব দিয়েছে,
তাতেই এক গ্রাহকের সর্বোচ্চ ২০টি সিম এবং এক
অপারেটররের সর্বোচ্চ পাঁচটি সিম রাখার সীমা
বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। বাংলাদেশে
বর্তমানে রাষ্ট্রায়ত্ব অপারেটর টেলিটকসহ মোট
ছয়টি অপারেটর মোবাইল ফোন সেবা দিচ্ছে।
বিটিআরসি’র সেপ্টেম্বরের তথ্য অনুযায়ী,
মানুষের হাতে থাকা মোবাইল সিমের সংখ্যা ১৩
কোটি ১৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যেখানে
দেশের জনসংখ্যাই ১৬ কোটি। নিবন্ধনে শৃঙ্খলা
আনতে ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে চূড়ান্তভাবে সিম পুনঃনিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু
করতে যাচ্ছে মোবাইল ফোন অপারেটররা।
এছাড়া গ্রাহকরা আগামী বছরের শুরুতেই মোবাইল
ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর
বদলানোর সুযোগ (এমএনপি) পেতে যাচ্ছেন
বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন ডাক ও
টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।-
একনামে কয়টি সিম রাখা যাবে,
আসছে বিধিনিষেধ
শামীম আহমেদ :
মোবাইল ফোন
অপারেটরদের
গ্রাহক বাড়ানোর
প্রতিযোগিতায়
নিবন্ধন নিয়ে তৈরি
হওয়া বিশৃঙ্খলার
অবসানে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ কয়টি সিম রাখতে
পারবেন সেই সংখ্যা বেঁধে দেওয়ার কথা ভাবছে
সরকার। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি
সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে একটি
প্রস্তাব পাঠিয়েছে, যাতে একটি জাতীয়
পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ
২০টি মোবাইল সিম রাখার সীমা বেঁধে দেওয়ার
প্রস্তাব করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে
একজন গ্রাহক তার এনআইডি দেখিয়ে এক
অপারেটরের পাঁচটির বেশি সিমের মালিক হতে
পারবেন না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিটিআরসি সচিব
মো. সরওয়ার আলম বলেন, “সিমের মালিকানায়
শৃঙ্খলা আনতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
বিষয়টি এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে
অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগের একজন কর্মকর্তা
জানিয়েছেন। অন্যদিকে অপারেটরদের সংগঠন
অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিকম
অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি
আই এম নুরুল কবির বলেন, “এ বিষয়ে কোনো
সিদ্ধান্ত নিলে অপারেটরদের সঙ্গে আলোচনা
করেই নেওয়া উচিৎ। ভুয়া পরিচয়ে অথবা নিবন্ধন না
করে সিম কিনে নানা অপরাধে ব্যবহারের অভিযোগ
বাড়তে থাকায় সম্প্রতি গ্রাহকদের তথ্য যাচাই ও সিম
পুনঃনিবন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হলে বিস্ময়কর সব
তথ্য বেরিয়ে আসতে থাকে। সিমের তথ্য
জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভাণ্ডারের সঙ্গে
মিলিয়ে দেখতে গিয়ে একটি ‘ভুয়া’জাতীয়
পরিচয়পত্রের বিপরীতে ১৪ হাজার ১১৭টি সিম
তোলার তথ্য জানা যায়। যাচাই প্রক্রিয়া শুরুর পর প্রথম
এক কোটি সিমের মধ্যে সঠিকভাবে নিবন্ধিত সিম
পাওয়া যায় মাত্র ২৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০টি। তথ্যভাণ্ডারে
মিলিয়ে তিনটি এনআইডি নম্বর পাওয়া যায়, যেগুলোর
বিপরীতে ১১ হাজার ৮৬৬টি, ১১ হাজার ৩২৮টি ও ৬
হাজার ১৭৯টি সিমের নিবন্ধন হয়েছে। বিশৃঙ্খলার এই
বিস্তৃতি অনুধাবন করার পর সিম সংখ্যার সীমা বেঁধে
দিতে বিটি্আরসিকে একটি চিঠি দেয় ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগ। ওই চিঠিতে বলা হয়, এক
এনআইডির বিপরীতে এক অপারেটরের
সর্বোচ্চ সাতটি এবং সব মিলিয়ে ২৪টির বেশি সিম না
রাখার নিয়ম করা যেতে পারে। বিটিআরসিকে এর
যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখতে বলা হয়। বিষয়টি
পর্যালোচনা করে বিটিআরসি যে জবাব দিয়েছে,
তাতেই এক গ্রাহকের সর্বোচ্চ ২০টি সিম এবং এক
অপারেটররের সর্বোচ্চ পাঁচটি সিম রাখার সীমা
বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। বাংলাদেশে
বর্তমানে রাষ্ট্রায়ত্ব অপারেটর টেলিটকসহ মোট
ছয়টি অপারেটর মোবাইল ফোন সেবা দিচ্ছে।
বিটিআরসি’র সেপ্টেম্বরের তথ্য অনুযায়ী,
মানুষের হাতে থাকা মোবাইল সিমের সংখ্যা ১৩
কোটি ১৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যেখানে
দেশের জনসংখ্যাই ১৬ কোটি। নিবন্ধনে শৃঙ্খলা
আনতে ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে চূড়ান্তভাবে সিম পুনঃনিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু
করতে যাচ্ছে মোবাইল ফোন অপারেটররা।
এছাড়া গ্রাহকরা আগামী বছরের শুরুতেই মোবাইল
ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর
বদলানোর সুযোগ (এমএনপি) পেতে যাচ্ছেন
বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন ডাক ও
টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।-

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

১. মধ্যযুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কবি কে?
-আলাওল।
২. ‘কাকনিন্দ্রা’ শব্দটির অর্থ কী?
-অগভীর সতর্ক নিদ্রা। ৩. ‘নীল যে অম্বর’
নীলাম্বর, এটি কোন সমাস
-অব্যয়ীভাব।
৪. সমরেশ বসুর ছদ্মনাম কী?
-কালকূট
৫. ‘পরস্পর’-এর সন্ধি বিচ্ছেদ কী?
-পর+পর ৬. ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’ উপন্যাসটি
কার
লেখা?
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
৭. জায়া ও পতিকে সমাসবদ্ধ করলে কি
দাঁড়ায়?
- দম্পতি। ৮. বাংলা ভাষায় ‘রিকশা’ শব্দটি
এসেছে
কোথা থেকে?
- জাপানি শব্দ থেকে।
৯. ‘খুকু খেলছে’ কোন কাল?
-ঘটমান বর্তমান।
১০. বাংলা গদ্যের জনক কে? -ঈশ্বরচন্দ্র
বিদ্যাসাগর

শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫


Go after (পেছনে ছুটা)
Run after(পেছনে ছুটা)
Make after (পেছনে ছুটা)
All at once(হঠাৎ)
A man of parts(দক্ষ)
Milk and water(দুর্বল)
Keystone(শাসনের নীতি
Hue and cry(শোরগোল)
Cock sure(অত্নবিশ্বাসী)
Weal and woe(সুখ-দূ:খ)
Iron will(প্রবল ইচ্ছা)
By and large(বেশির ভাগ)
A dark horse(অপরিচিত লোক)
Come into force(প্রভাবিত করা)
At the eleventh hour(শেষ মূহুর্তে)
Red-handed(হাতে নাতে ধরা)
Kith and Kin(রক্তের সম্পর্ক)
প্রশ্ন : 2015 সালে UNWTO এর Vice - president
নির্বাচিত হয়েছে কোন দেশ?
উ: বাংলাদেশ।
প্রশ্ন : কোন বিষয়ে অবদানের জন্য
Champions of the Earth পুরস্কার দেওয়া হয়?
উ: পরিবেশ।
প্রশ্ন : কত সাল থেকে Champions of the
Earth পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে?
উ : 2004 সাল থেকে।
প্রশ্ন : 2015 সাল পর্যন্ত কতজন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠান
Champions of the Earth পুরস্কার লাভ
করেছেন?
উ : 67 জন।
প্রশ্ন : 2015 সালে Champions of the Earth
পুরস্কার কে লাভ করেছেন?
উ : শেখ হাসিনা।
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কততম ব্যাক্তি হিসেবে
শেখ হাসিনা Champions of the Earth পুরস্কার লাভ
করেছেন?
উ : দ্বিতীয়।
প্রশ্ন : The Universe in a Nutshell গ্রন্থের
লেখক কে?
উ: স্টিফেন হকিং।
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন ব্যাক্তি সর্বপ্রথম
Champions of the Earth পুরস্কার লাভ করেন?
উ : ড. এ আতিক রহমান।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ছিটমহল
বিনিময় কার্যকর হয় কখন?
উ : 1 August, 2015 সালে ।
প্রশ্ন : বাংলাদেশকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ
হিসেবে বিশ্ব ব্যাংক অন্তর্ভুক্ত করে কখন?
উ : 1 july, 2015 সালে।
প্রশ্ন : বিশ্বের কোন দুটি দেশ ঢাকায় একই
ভবনে তাদের দূতাবাস চালু করার সিদ্ধান্ত
নিয়েছে?
উ : Germany and France.
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন দুই বিচারপতি সম্প্রতি
আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক হিসেবে
নির্বাচিত হয়েছেন?
উ : এম তাফাজ্জল হোসেন এবং এম আওলাদ
আলী।
প্রশ্ন : Bail Out শব্দটি কোন বিষয়ের সাথে
জড়িত?
উ : অর্থনীতি।
প্রশ্ন : Nansen Refugee Award দেয় বিশ্বের
কোন সংস্থা?
উ : UNHCR.
প্রশ্ন : কত সাল থেকে Nansen Refugee
Award দেওয়া হয়?
উ : 1958 সাল থেকে।
প্রশ্ন : 2015 সালে Nansen Refugee Award
কে লাভ করেছেন?
উ : আকিলা আসিফি।
প্রশ্ন : UN Women কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উ : 2010 সালে ।
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals কত
সালে প্রনয়ন করা হয়?
উ : 2015 সালে ।
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals এর
মেয়াদকাল?
উ : 2015-2030.
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals এর লক্ষ্য
কতটি?
উ : 17 টি।
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals এর
টার্গেট কতটি?
উ : 169 টি।
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল উৎপাদনে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
: রাশিয়া ।
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল ব্যবহারে শীর্ষ দেশ
কোনটি?
উ : USA.
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল রিজার্ভে শীর্ষ দেশ
কোনটি?
উ : ভেনিজুয়েলা ।
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল আমদানিতে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
উ : USA.
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল রপ্তানিতে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
উ : সৌদি আরব ।
প্রশ্ন : জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রম শুরু করে কখন?
উ : 1948 সালে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে
প্রথম অংশগ্রহণ করে?
উ : 1988 সালে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ প্রথম যে শান্তিমিশনে
অংশগ্রহণ করে তার নাম কী?
উ : UNIIMOG( United Nations Iran-Iraq Military
Observer Group)
প্রশ্ন: জাতিসংঘ শান্তিমিশনে বর্তমানে
বাংলাদেশের অবস্থান।
উ: প্রথম।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ বর্তমানে কতটি শান্তিমিশনে
কর্মরত?
উ : 10 টি।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ পুলিশ কোন সালে জাতিসংঘ
শান্তিমিশনে অংশগ্রহণ করে?
উ : 1989 সালে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ নারী পুলিশ কোন সালে
জাতিসংঘ শান্তিমিশনে অংশগ্রহণ করে?
উ : 2000 সালে।
প্রশ্ন : ব্রিটিশ পার্লামেন্টে নির্বাচিত
বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তিন নারী হলেন।
উ : টিউলিপ সিদ্দিক, রুশনারা আলী, মিস রাবেয়া রুপা
আশা হক।
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন ব্যাক্তি 2015 সালে
সার্ক পুরস্কার লাভ করেন?
উ : সেলিনা হোসেন ।
প্রশ্ন : ঢাকায় BIMSTEC এর সদর দপ্তর উদ্বোধন
করা হয় কখন?
উ : 1 May , 2014 সালে।
প্রশ্ন : বিশ্ব শান্তিরক্ষা দিবস পালিত হয় কোন
তারিখে?
উ : 29 may.
প্রশ্ন : কিউবাকে কালো তালিকা থেকে USA
বাদ দেয় কত তারিখে?
উ : 14 April, 2015 সালে।
প্রশ্ন : ক্রিমিয়ার রাজধানীর নাম কী?
উ : সিমফারপোল।
প্রশ্ন : 2015 সালে সার্কের রাজধানী শহর
কোনটি?
উ : আফগানিস্তানের বামিয়ান শহর।
প্রশ্ন : 2015 সালে শান্তিতে নোবেল
পুরস্কার লাভ করেছেন কোন প্রতিষ্ঠান ?
উ : National Dialogue Quartet.
প্রশ্ন সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষ
দেশ?
উ : চীন ।
প্রশ্ন : প্রবাসী আয়ে বিশ্বে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
উ : ভারত।
প্রশ্ন : বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভে শীর্ষ দেশ
কোনটি?
উ : চীন ।
প্রশ্ন : বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক
প্রতিনিধির নাম কী?
উ : পলিন থেমেসিস।
প্রশ্ন : World Economic Forum সূচকে
বাংলাদেশের অবস্থান কত?
উ : 107 তম।

শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৫

সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৫

What questions are asked most often in Viva-
voce:
১. আপনার নাম কি?
1. What's your name?
২. আপনার নামের অর্থ কী?
2. What's the meaning of your name?
৩. এই নামের একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম
বলুন?
3. Tell me a famous person's name of the name?
or.Tell me a famous person similar of the name?
৪. আপনার জেলার নাম কী?
4. What is your district name?
৫. আপনার জেলাটি বিখ্যাত কেন?
5. Why is your district famous?
৬. আপনার জেলার একজন বিখ্যাত
মুক্তিযোদ্ধার নাম
বলুন?
6. Tell a famous freedom fighter name?
৭. আপনার জেলার একজন বিখ্যাত ব্যক্তির
নাম বলুন?
7. Tell a famous person name of your district?
৮. আপনার বয়স কত?
8. How is your age?
or.How old are you?
৯. আজ কত তারিখ?
9. What is date today?
১০. আজ বাংলা কত তারিখ?
10. What is date today in Bengali?
১১. আজ হিজরি তারিখ কত?
11. What is date today in Hijri?
১২. আপনি কি কোনো দৈনিক পত্রিকা
পড়েন?
12. Do you read any daily newspapers?
১৩. পত্রিকাটির সম্পাদকের নাম কি?
13. What is the writer name of the Newspaper?
১৪. আপনার নিজের সম্পর্কে ইংরেজিতে
বলুন?
14. Tell about yourself in English?

রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫

পিটার ওয়ের হিগস এফ.আর.এস ১৯২৯ সালের
২৯ মে জন্মগ্রহণ করেন। একজন ব্রিটিশ
তাত্ত্বিক পদার্থবিদ এবং এডিনবরা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যামিরেটাস অধ্যাপক।
১৯৬০ সালে ইলেক্ট্রোউইক তত্ত্বে ভগ্ন
প্রতিসাম্য বিষয়ক একটি প্রস্তাবনার জন্য
তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। তার এ
প্রস্তাবনার মাধ্যমে অতি পারমাণবিক
কণিকাসমূহের, বিশেষ করে ডব্লিউ ও জি
বোসন কণিকার ভরের উৎস সম্পর্কে ধারণা
পাওয়া যায়। হিগসের সমসাময়িক আরও
কয়েকজন বিজ্ঞানে একই রকম প্রস্তাবনা
রাখলেও এ প্রক্রিয়াটি হিগস কার্যপ্রণালী
নামে পরিচিতি পায়। একই সাথে এই
কার্যপ্রণালীটি হিগস বোসন নামে একটি
নতুন কণার অস্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা দেয়
যেটা “আধুনিক পদার্থবিদ্যায় সর্বাধিক
অনুসন্ধানকৃত কণা” নামে পরিচিত। ২০১৩
সালে তিনি ফ্রাঁসোয়া অ্যাংলার্টের সাথে
যৌথভাবে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার
লাভ করেন।

বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৫

বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্র
অডিও ফোনঃ শ্রবণ-শক্তি বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃহ হয়।

অলটিমিটারঃ উচ্চতা নির্ণয় করার যন্ত্র।

এক্সটেনসোগ্রাফঃ সাধারন উষ্ণতার ধাতব তার বা পাতের সমপ্রসারণ পরিমাপক যন্ত্র।

এক্সেরেঃ এটি খুব ৰুদ্র তরঙ্গ-দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ। মানুসের রক্ত মাংস ভেদ করে যেতে পারে। কিন্তু হাড় ভেদ করতে পারে না।

এ্যানিসোমিটারঃ বাতাসের গতি পরিমাপ যন্ত্র।

ইনকিউবিটরঃ ডিম ফুটানোর যন্ত্র।

কম্পাসঃ দিক নির্ণয় করার যন্ত্র।

কম্পিউটারঃ এটি তথ্য সঞ্চয় করে, তথ্য বাছাই করে, পুনরূদ্ধার ও মিলনকরণ করে। এছাড়া অনেক গানিতিক সমস্যার সমাধান করে। সর্বোপরি এসব কাজে অল্প সময় লাগে।

কার্ডিওগ্রাফঃ হৃদপিন্ডের গতি নির্ধারণ করার যন্ত্র।

ক্যালরিমিটারঃ উত্তাপ পরিমাপক যন্ত্র।

ক্রেসকোগ্রাফঃ উদ্ভিদের বৃদ্ধি পরিমাপক যন্ত্র।
কোহেরায়ঃ বৈদ্যুতিক তরঙ্গদৈর্ঘ্য মাপার যন্ত্র।

ক্রনোমিটারঃ সময় মাপার যন্ত্র।

গাইগার মূলার কাউন্টারঃ রেজিও অ্যাকটিভ মৌল সন্ধান করার যন্ত্র।

গ্যালভানোমিটারঃ ৰুদ্রমানের বিদুৎ প্রবাহ নির্ণয়কারী যন্ত্র।

টেনিসিমিটারঃ বাষ্পীয় চাপ পরিমাপের যন্ত্র।

টেলিষ্কোপঃ দুরবর্তী জিনিস বা বস' প্রবাহ নির্ণয়কারী যন্ত্র।

ট্যাকোমিটারঃ উড়োজাহাজ ও মোটরবোটের গতি নির্ধারক যন্ত্র।

ট্রান্সফরমারঃ ট্রান্সপরমার হলো সচারচর ব্যবহৃত দৰ এক বৈদ্যুতক যন্ত্র্‌ পাওয়ার হাইজ বা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে বড় বড় ট্রান্সফরমার ব্যবহৃত হয়।

ডায়ানামোঃ যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করার যন্ত্র।

ড্রেজারঃ পানির নিচে পানি কাটার যন্ত্র।

র্থামোমিটারঃ তাপ পরিমাপ যন্ত্র।

থিওডোলাইডঃ জমি জরিপে ব্যবহৃত পরিমাপ যন্ত্র।

থার্মোষ্ট্যাটঃ নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় তাপ নিযন্ত্রণকারী যন্ত্র।

পুলিজরঃ যে কোন কঠিন পদার্থের “দৈর্ঘ্য প্রসারণ গ্রণাংক” নির্ণয় করার যন্ত্র।

পোটেনসিও মিটারঃ দুটি তড়িৎ কোষোর তড়িৎ চালক বলের তুলনা করার যন্ত্র।
ফটোসেলঃ আলোক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করার যন্ত্র।

ফনোগ্রামঃ গান, বক্তৃতা, আবৃত্তি ইত্যাদি রেকর্ড করার যন্ত্র।

ফ্যাদোমিটারঃ সমূদ্রের গভীরতা নির্ণয়কারী যন্ত্র।

বোলমিটারঃ বিকীর্ণ তাপ মাপার যন্ত্র।
ব্যারোমিটারঃ বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণয়ক যন্ত্র।

ভিষ্কোমিটারঃ আর্দ্রতা পরিমাপের যন্ত্র।

ম্যানোমিটারঃ গ্যাসের চাপ নির্ণয় করার যন্ত্র।

মাইক্রোষ্কোপঃ ক্ষুদ্র বস্তু বৃহৎ দেখার যন্ত্র।

রবোটঃ রবোট অনেকটা মানুষের মত দেখতে এক ধরনের স্বয়ংচালিত যন্ত্র। এই মানবরূপী যন্ত্র মানুষের পরিবর্তে শিল্প, কারখানা, বিজ্ঞান গবেষণার ইত্যাদিতে কাজ করে।

রেফ্রিজারেটরঃ রেফ্রিজারেটর হল এক প্রকার বিদ্যুৎ চালিত যন্ত্র যাতে খ্যাদ্যদ্রব্যকে অনেক দিন ধরে সংরক্ষিত করে রাখা যায়।

রেডিওমিটারঃ তাপ বিকিরণ পরিমাপের যন্ত্র।

রাডারঃ রেড়িও তরঙ্গের সাহায্যে গতিশীল বস্তুর অবস্থান জানার যন্ত্র।

রেইন-গেজঃ বৃষ্টি পরিমাপের যন্ত্র।

ল্যাকটোমিটারঃ দুধ খাঁটি কিনা তা পরিমাপ করার যন্ত্র।

সিসমোমিটার বা সিসমোগ্রাফঃ ভুমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র।

স্পিডোমিটারঃ যানের গতি পরিমাপের যন্ত্র।

স্ফিগমোম্যানোমিটারঃ রক্তচাপ মাপার যন্ত্র।

সেক্সট্যান্টঃ দুটি বস্তুর নির্ণায়ক যন্ত্র। সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের উচ্চতা নির্ণয় করা হয় এ যন্ত্রে।

স্টেথিসকোপঃ হৃদপিন্ডের ও ফুসফুসের শব্দ নির্ণয় ও বিশেৱষণ যন্ত্র।

স্ফোরোমিটারঃ পাতলা কাঁচের বেধ বা লেন্সের বক্রতল নির্ণয় করার যন্ত্র।

হাইড্রোফোনঃ পানির নিচে শব্দ রেকর্ড করার যন্ত্র।

হিপসোমিটারঃ জলের স্পুটনাংক নির্ণয়ের যন্ত্র।

হিমোসাইটোমিটারঃ রক্ত কণিকার সংখ্যা গণনা করার যন্ত্র।

ইয়ার-ট্রাস্পেটঃ বধির লোকদের শুনাতে সাহায্য করার যন্ত্র।

এক্সক্যাভেটরঃ তেল চালিত ইঞ্জিনের মধ্যে বায়ুর সাথে তেলবাষ্প মেশানোর যন্ত্র।

কনডেনন্সানঃ তড়িৎ মজুদ করার যন্ত্র।

কাইমোগ্রাফঃ হৃদস্পন্দন, শ্বাসকার্য প্রভৃতির গতির হার নির্দেশক যন্ত্র।

ক্রোমোমিটারঃ বর্ণের উজ্জ্বলতা পরিমাপের যন্ত্র।

জাইরোষ্কাপঃ ভারসাম্য বজায় রাখার যন্ত্র।

জ্যাক স্ক্রুঃ ভারী বস্তু তোলার পেঁচানো যন্ত্র।

ওডিমিটারঃ তড়িৎ প্রবাহের এদিক ওদিক লিপিবদ্ধ করার যন্ত্র।

ড্রেডলারঃ পানির তলার মাটি কাটার যন্ত্র।

ডিকাফোনঃ পুনরায় স্বর উৎপাদন যন্ত্র।

থিয়োডোলাইটঃ কোণ পরিমাপক যন্ত্র।

পালভেরাইজারঃ গুড়া করার যন্ত্র।

পারপোরেটরঃ ছিদ্র করার যন্ত্র।

পৱাভিয়োমিটারঃ বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র।

মিগারঃ বৈদ্যুতিক রোধ পরিমাপক যন্ত্র।

মাইক্রোটমঃ মাইক্রোসকোপে দেখার জন্য কোন বস'কে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করার যন্ত্র।

স্যাকারিমিটারঃ কোন দ্রবণে চিনির পরিমান নির্ণয় করার যন্ত্র।

সোকট্রোস্কেপঃ বর্ণালিবীক্ষণ যন্ত্র।

হিয়ারঃ পানি ইত্যাদি গরম করার যন্ত্র।

হেলিওগ্রাফঃ সূর্যকিরণের সাহায্যে সংকেত পাঠাবার যন্ত্র।

হেলিমিটারঃ জ্যোতিষ্কসমূহের ব্যাস নিখঁতভাবে মাপার যন্ত্র
বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্য
ভূ-স্থির উপগ্রহঃ
ভু-পৃষ্ট হতে ২২৩০০ মাইল উচ্চতায় স্থাপিত একটি উপগ্রহ। এটি নিজ অক্ষের ওপর পৃথিবীর আবর্তনের সমান গতি সম্পন্ন কালে এটিকে পৃথিবীর তুলনায় স্থির মনে হয়। ভারত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর ১টি করে মোট তিনটি ভূ-স্থির উপগ্রহ স্থাপিত আছে।


টেলেক্স কি?
এক প্রকারের বিশেষ টেলিফোন ব্যবস্থা যাতে বর্তা টাইপ হয়ে বের হয়। এ যন্ত্রে বার্তার কথাগুলো টেলিপ্রিন্টোরের সাহায্যে টাইপ হয়।


ফ্যাক্স কি?
দুরে সংবাদ বা বার্তা পাঠানোর সংগে দৃশ্য বা ছবি পাঠানোর যন্ত্র। মূলত ফ্যক্স হল বর্তমান যুগের এক ধরনের যোগাযোগ প্রযুক্তি।


ভিডিও ফোন কি?
টেলিফোনের বার্তা পেরক ও গ্রাহক উভয়ে কথা বলা ও শুনার সময় একে অপরকে দেখতে পারে এ রকম একটি অত্যাধুনিক যন্ত্র।


ডিশ্‌ এ্যান্টেনা কি?
উপগ্রহের মাধ্যমে প্রেরিত শব্দ ও ছবি গ্রহণ করে টেলিভিশনের গ্রাহক যন্ত্রে প্রেরনকারী উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মাধ্যম। আকৃতি ডিশের মত বলে এ ধরনের নাম করণ। ফ্র্যাষ্কিন্‌ কি?
এটি একটি ষ্ট্যাম্প যন্ত্র। এর ব্যবহারের ফলে আলাদা টিকেট লাগাতে হয় না।


রাডার কি?
রাডার হচ্ছে এক প্রকার যন্ত্র যা বেতার তরঙ্গের সাহায্যে বিমানের দুরত্ব বা অবস্থান নির্ণয় করতে পারে।


হাইড্রোফয়েল কি?
হাইড্রোফয়েল পানির মধ্যে চলাচলকারী যানের নিচে স্থাপিত একটি মাছের ডানার মত পাতা।


সুপারসনিক পেৱনঃ
শব্দের চেয়ে দ্র্বত গতিসম্পন্ন বিমান। কনকর্ড এর উদাহরণ
পৃথিবীর আকার ও আয়তন
১. পৃথিবীব প্রকৃত পরিধি কত?
উঃ ৪০,২২৫ কিঃ মিঃ(প্রায়)।
২. পৃথিবীর ব্যাসার্ধ কত?
উঃ ৬৪৩৬ কিঃ মিঃ (প্রায়)।
৩. পৃথিবীর ব্যাস কত?
উঃ ১২৮৭২ কিঃ মিঃ (প্রায়)।
৪. পৃথিবীর আনুমানিক আয়তন কত?
উঃ ৫,২০,৩৮,৯০০ বর্গ কিঃমিঃ।
৫. পৃথিবীর মোট পরিধি কত ডিগ্রি?
উঃ ৩৬০ ডিগ্রি।
৬. গুরুবৃত্ত বা মহাবৃত্ত কোন রেখাকে বলে?
উঃ নিরক্ষরেখাকে।
৭. দ্রাঘিমা রেখা বা মধ্যরেখাগুলোর আকৃতি কেমন?

উঃ অর্ধবৃত্ত।
৮. গ্রনিচ শহরের ওপর দিয়ে যে মধ্যরেখা অতিক্রম করে তাকে মূলরেখা হিসাবে আন্তজাতিক স্বীকৃতির মাধ্যমে স্থির করা হয কোন সালে?
উঃ ১৯৮৪ সালে।
৯. পৃথিকী প্রতি মিনিটে কত ডিগ্রি অতিক্রম করে?
উঃ ১ডিগ্রি।
১০. কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ পূর্বের স্থানে সময কত হবে?
উঃ ৩ টা ৪ মিনিট।
১১. ১১. কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ পশ্চিমের স্থানে সময কত হবে?
উঃ ২ টা ৫৬ মিনিট।
১২. আকাশের সূর্যের অবস্থান হতে যে সময় স্থির করা হয় তাকে কি বলে?
উঃ স্থানীয় সময়।

১৩. বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগে অবস্থিত কোন দ্রাঘিমা রেখা?
উঃ ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা।
১৪. বাংলাদেশের প্রমান সময় গনণা করা হয় কোন দ্রাঘিমার সময় হতে?
উঃ ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমার সময় হতে।
১৫. গ্রনিচে যখন সময় সোমবার সকাল ৬ টা তখন ১৮০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাতে এবং ১৮০ ডিগ্রি পশ্চিম দ্রাঘিমাতে যথাক্রমে সময় কত?
উঃ সোববার সন্ধ্যা ৬ টা ও রবিবার সন্ধ্যা ৬ টা।
১৬. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কল্পনা করা হয়েছে কোথায়?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগরের ওপরে ১৮০ ডিগ্রি মধ্যরেখা বরাবর।
১৭. ঢাকার প্রতিবাদ স্থান কোথায়?
উঃ টিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
১৮. নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর একবার আবর্তন করতে সময় লাগে কত?
উঃ ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড।

১৯. পৃথিবীর নিজ কক্ষপথে আবর্তন গতিকে কি বলা হয়?
উঃ আহ্নিক গতি
২০. ঊষা এবং গোধুলির সময় আকাশের আলো ঝাপসা ও নিষ্প্রভ মনে হয় কেন?
উঃ ধূলিকণাময় বায়ুমন্ডলের নিন্মস্তর ঈষৎ কিরণের প্রতিফলনের জন্য।
২১. পৃথিবীর আহ্নিক গতির জন্য সমুদ্রস্রোত ও বায়ু প্রবাহের দিক কোন দিক বেঁকে যায়?
উঃ উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে।
২২. পৃথিবী নিকটতম স্তানে অবস্থান করে কখন?
উঃ ১ লা জানুয়ারি।
২৩. সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুরত্ব হয় কখন?
উঃ ১ লা জানুয়ারি।
২৪. উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন?
উঃ ২২ শে ডিসেম্বার।

২৫. পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয কখন?
উঃ ২১ শে মার্চ ও ২৩ শে সেপ্টেম্বর।
২৬. দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন?
উঃ ২২ শে ডিসেম্বর।
২৭. পৃথিবীর স'ল ভাগের আয়তন কত?
উঃ ১৪,৮৪,৩৮,০৮০ কিঃ মিঃ।
২৮. পৃথিবীর জল ভাগের আয়তন কত?
উঃ ৩৬,১৪,৬২,৮২০ কিঃ মিঃ।
২৯. গড়ে ১ ডিগ্রি অক্ষাংশের কত ভাগে ভাগ করা হয়? প্রত্যেক ভাগের নাম কি?
উঃ ৬০ ভাগে। মিনিট।
৩০. গড়ে ১ ডিগ্রি অক্ষাংশের রৈখিক দুরত্ব কত?
উঃ ৯৫ কিঃ মিঃ।

৩১. প্রতি মিনিট অক্ষাংশের গড় রৈখিক দুরত্ব কত?
উঃ ১ নট বা ১.১৫ মাইল বা ১.৮৫ কিঃ মি।
৩২. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রমকারী বিমান বা জাহাজকে কি করতে হয়?
উঃ পূর্বগামি বিমান বা জাহাজকে রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখ বর্তমান তারিখ থেকে ১ দিন পিছিযে তারিখ ধরতে হয়। পশ্চিমগামী বিমান বা জাহাজকে ঐ রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখের সংঙ্গে ১ দিন বাড়িয়ে তারিখ ধরতে হয়।
৩৩. আহ্নিক গতির বেগ কত?
উঃ বিষুবরেখায় ঘন্টায় ১৬১০ কিলোমিটারের ও অধিক, ৬০ডিগ্রি অক্ষাংশে ঞন্টায় প্রায় ১০৯৫ কিঃ মিঃ এবং মেরুদ্বয়ে এই গতি নেই বললেই চলে।
৩৪. বার্ষিক গতির বেগ কত?
উঃ সেকেন্ডে ২৯.৭৬ কিঃমিঃ বা ঘন্টায় ১,০৬,২৬০ কিঃ মিঃ।
৩৫. সৌর বছরের প্রকৃত সময কত?
উঃ ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টা ৮ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড।

৩৬. সবচেয়ে উচ্চতম মেঘকে কি বলে?
উঃ সাইরাস।
৩৭. পৃথিবীর অ্যালবেডো কাকে বলে?
উঃ সূর্যকিরণের যে শতকরা ৩৪ ভাগ মহাশূন্যে প্রত্যাবর্তন করে তাকে পৃথিবীর অ্যালবেডো বলে।
৩৮. কোমা কাকে বলে?
উঃ ধুমকেতুর উজ্জ্বল মস্তককে।
৩৯. বিশ্বের বৃহত্তর হিমাবহ কোনটি?
উঃ লম্বাট, অ্যান্টার্কটিকা।
৪০. ক্যানিয়ন কাকে বলে?
উঃ শুষ্ক অঞ্চলে খাড়া গিরিখাদগুলোকে ক্যানিয়ন বলে।

৪১. রকম কাকে বলে?
উঃ বদ্দীপের মত ভ'মিকে কেম বলে।
৪২. ধ্রিয়ান কি?
উঃ অস্থায়ী বালিয়াড়ি।
৪৩. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কি?
উঃ উত্তর মেরূ থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত লম্বমান একটি কল্পিত রেখা।
৪৪. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পূর্ব দিকে ভ্রমনকারী তারিখ গণনা করে থাকেন?
উঃ এক দিন পিছিয়ে।
৪৫. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পশ্চিম দিকে ভ্রমনকারী তারিখ গণনা করে থাকেন?
উঃ একদিন যোগ করে।

৪৬. মুল মধ্য রেখা কি?
উঃ লন্ডনের উপকন্ঠে গ্রীনিচ শহরে রাজকীয় জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত মান মন্দিরের উপর দিযে যে মধ্য রেখা অতিক্রম করেছে তাই মূল মধ্য রেখা।
৪৭. পৃথিবীকে দ্রঘিমার দ্বারা কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উঃ ২৪ টি ভাগে।
৪৮. ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমার উভয় দিকেই সময়ের পার্থাক্য কি?
উঃ সমায়ের পার্থক্য সমান।
৪৯. ১৯৯৬ সালের কোন মাসে এক মাসে দুবার পূর্নিমা হয়?
উঃ জুলাই মাসে

সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫

গঙ্গা নদী, ফারাক্কা বাঁধ ও পানি বণ্টন চুক্তি
ফারাক্কা বাঁধ ও পানি বণ্টন চুক্তি
প্রশ্নঃ ভারত সর্ব প্রথম কবে গঙ্গা নদী থেকে বিপুল পরিমাণ পানি প্রতাহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করে ?
উত্তরঃ ১৯৫১ সালে ।
প্রশ্নঃ ভারত কখন ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে ?
উত্তরঃ ১৯৫১ সালে ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধ কবে নির্মাণ কাজ শুরু হয় ?
উত্তরঃ ১৯৬১ সালের ৩০ জানুয়ারি ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ কাজ কবে শেষ হয় ?
উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে ।
প্রশ্নঃ গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে আন্তরবতীকালিন চুক্তি সাক্ষরিত হয় কবে ?

উত্তরঃ ১৯৭৫ সালে ।
প্রশ্নঃ ভারত ফারাক্কা বাঁধ কোন নদীর উপর নির্মাণ করেছে ?
উত্তরঃ গঙ্গা নদী ।
প্রশ্নঃ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ কবে সর্ব সন্মত বিবৃতি প্রদান করে গঙ্গার পানি সমস্যা সমাধানে ভারতকে আলোচনায় বসার নির্দেশ দেয় ?
উত্তরঃ ২৬ নভেম্বর ১৯৭৬ ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধ কোথায় অবস্থিত ?
উত্তরঃ মনোহর পুর ভারত ।
প্রশ্নঃ ভারত গঙ্গা নদীর পানি প্রত্যাহার শুরু করে কবে ?
উত্তরঃ ১৯৭৫ সালে এপ্রিল ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশ কবে থেকে গঙ্গা নদীর হিস্যা পাচেছ না ?
উত্তরঃ ১৯৭৬ সাল থেকে ।

প্রশ্নঃ ভারত সরকার কবে আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প ( river inter linking project) বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয় ?
উত্তরঃ ২০০৩ সালের ১৫ অগাস্ট ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশ ভারত যৌথ নদী কমিশন ( j r c ) গঠিত হয় কবে ?
উত্তরঃ ১৯৭২ সালে ।
প্রশ্নঃ ৫ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় কবে ?
উত্তরঃ ৪ নভেম্বর ১৯৮২ ।

প্রশ্নঃ ৫ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিতে বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছিল কত কিউসেক পানি ?

উত্তরঃ ৩৪ হাজার কিউসেক পানি ।
প্রশ্নঃ ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি চুক্তি কার্যকর হয় কবে ?
উত্তরঃ ৪ নভেম্বর ১৯৯৭ সালে ।
প্রশ্নঃ গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি আনুযায়ী পতি বছর ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত বাংলাদেশ কত কিউসেক পানি পাবে ?
উত্তরঃ ৩৫ হাজার কিউসেক ।
প্রশ্নঃ দু বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে ?

উত্তরঃ ৪ অক্টোবর ১৯৮২ ।
প্রশ্নঃ তিন বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে ?
উত্তরঃ ২২ নভেম্বর ১৯৮৫ ।
প্রশ্নঃ চুক্তি আনুযায়ী ফারাক্কা বাঁধে পানি প্রবাহ ৭৫ হাজার কিউসেক বা তার উর্ধেব হলে ভারত কত কিউসেক পানি পাবে ?
উত্তরঃ ৪০ হাজার কিউসেক এবং তার হলে বাংলাদেশ ও ভারত সমান হারে পানি পাবে
প্রশ্নঃ মাওলানা ভাসানী কবে মরণ ফাঁদ ফারাক্কা বাঁধের বিরুধে লং মার্চ করেন ?

উত্তরঃ ১৯৭৬ সালের ১৬ মে ।
প্রশ্নঃ মাওলানা ভাসানী কোথা থেকে লং মার্চ শুরু করেন ?
উত্তরঃ রাজশাহী থেকে ফারাক্কা অভিমুখে ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা দিবস কবে ?
উত্তরঃ ১৬ মে ।
প্রশ্নঃ জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে ফারাক্কা ইস্যু উখাপন করা হয় ?
উত্তরঃ ৩১ তম অধিবেশনে (১৯৭৬ সালে ) ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জাতিসংঘের গঙ্গার পানি প্রবাহ ইস্যু দ্বিতীয়বার উখাপিত হয় কখন ?
উত্তরঃ ২৩ অক্টোবর ১৯৯৫ ।

প্রশ্নঃ গঙ্গার পানি প্রবাহ প্রসঙ্গ জাতিসংঘের দ্বিতীয়বার উখাপন করেন কে ?
উত্তরঃ তৎকালীন প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য কত ?
উত্তরঃ ৭৩৬৩ ফুট বা ৬ ইঞ্চি 

রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৫

general knowledge

a.কে সর্বপ্রথম কম্পিউটারের 'মাউস' তৈরী করেন?
উত্তর : উইলিয়াম ইংলিশ।
b.আইবিএম কম্পানি কত সালে
আত্মপ্রকাশ করে?
উত্তর : ১৯২৪ সালে।
c.আইবিএম কম্পানিকে কী বলা হয়?
উত্তর : বিগ ব্লু।
d. ইসলামের প্রথম বাণী কোনটি?
উত্তর : ইকরা (পড়)।
e.পবিত্র ভূমি বলা হয়-
উত্তর : জেরুজালেমকে।
f.TI এর সদর দপ্তর কোথায়?
উত্তর : বার্লিন।
g. শেভেন চুক্তি হচ্ছে-
উত্তর : কর হ্রাস করা চুক্তি

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

1. Ability(এবিলিটি)- যোগ্যতা
Inability(ইনএবিলিটি)- অযোগ্যতা .
2. Happy(হ্যাপি)- সুখী
Unhappy(আনহ্যাপি)- অসুখী
.
3. Import(ইম্পোর্ট)- আমদানি
Export(এক্সপোর্ট)- রপ্তানি .
4. Interior(ইনটেরিয়র)- ভিতরে
Exterior(এক্সটেরিয়র)- বাইরে
.
5. Maximum(ম্যাক্সিমাম)- সর্বোচ্চ
Minimum(মিনিমাম)- সর্বনিম্ন, নিম্নতম .
6. Include(ইনক্লুড)- অন্তর্ভুক্ত
Exclude(এক্সক্লুড)- বহির্ভূত
.
7. Junior(জুনিয়র)- ছোট
Senior(সিনিয়র)- বড় .
8. Majority(মেজরিটি)- বহুমত
Minority(মাইনরিটি)- অল্পমত
9. Optimist(অপটিমিষ্ট)- আশাবাদী
Pessimist(পেসিমিষ্ট)- নিরাশাবাদী
. 10. Superior(সুপিরিয়র)- শ্রেষ্ঠতর
Inferior(ইনফিরিয়র)- হীন
Q.কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস-এর
মাধ্যমে কি
করে ?
Ans:ডাটা গ্রহণ করে
Q.চাদে কোনো শব্দ করলে শোনা যায়
না
কেন ?
Ans:বাতাস নেই বলে
Q.আর্যদের ধর্মগ্রন্থের নাম কি ?
Ans:বেদ
Q.উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার বিরুদ্ধে
কবে
সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
গঠিত হয় ?
Ans:০২ মার্চ ১৯৪৮
Q.সংবিধান সংশোধনের জন্য কত সংসদ
সদস্যের
ভোটের প্রয়োজন হয়?
Ans:দুই-তৃতীয়াংশ
Q.বৈরাগীর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
Ans:মহাস্থানগড়
Q.জহির রায়হানের প্রথম গল্প সূর্য গ্রহন
কত সালে
প্রকাশিত হয় ?
Ans:১৯৫৫ সাল
Q.পাকিস্তানে গন পরিষদের প্রথম
অধিবেশন কবে
বসে?
Ans:২৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৪৮
Q.জহির রায়হানের প্রথম গল্প সূর্য গ্রহন
কত সালে
প্রকাশিত হয় ?
Ans:১৯৫৫ সাল
Q.পৃথিবীর প্রায় সমুদয় চা উৎপন্ন হয়?
Ans:এশিয়া মহাদেশে

রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

১। তেল উত্পাদনে শীর্ষ দেশ--- রাশিয়া।
২। খনিজ তেলের প্রধান শীর্ষ রপ্তানী কারক
--–
সৌদি আরব ।
৩। তেল রিজার্ভে শীর্ষ দেশ---
ভেনিজুয়েলা।
৪। তেল আমদানিতে শীর্ষ দেশ--- যুক্তরাষ্ট্র
৫।তেল ব্যবহারে শীষ দেশ--- যুক্তরাষ্ট্র ।
৬। ওপেকের সদস্য--- ১২ টি ।
৭। পৃথিবীর সর্বোচ্চ চিনি রপ্তানীকারক দেশ
–--
কিউবা ।
৮। চিনির আধার বলা হয় --- কিউবাকে।
৯। পৃথিবীর প্রধান অভ্র রপ্তানীকারক দেশ--
ভারত ।
১০। কার্পেট রপ্তানীতে শীর্ষ দেশ-- ইরান।
১১। বিশ্বের সবচেয়ে বেশী গম উৎপন্ন হয় --
চীন।
১২। বিশ্বের সবচেয়ে বেশী চাউৎপন্ন হয় --
ভারত

১৩। বিশ্বের প্রধান তামা উৎপাদনকারী দেশ
--
যুক্তরাষ্ট্র।
১৪। সবচেয়ে বেশী কফি উতপন্ন হয়--
ব্রাজিলে ।
১৫। পৃথিবীরপ্রায় সমুদয় চা উৎপন্ন হয় --
এশিয়া
মহাদেশে

শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

প্রশ্ন: কোন অ্যাসিড মানব দেহে
অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমানে আছে ?
উ: HCL
প্রশ্ন: লম্বা হওয়ার জন্য কোন হরমোন দায়ী ?
উ: গ্রোথ হরমোন
প্রশ্ন: জরায়ু সংকোচন সহায়তা করে কোন
হরমোন ?
উ: অক্সিটোসিন
প্রশ্ন: রক্ত কি ধরনের কলা ?
উ: যোজক কলা
প্রশ্ন: স্নায়ু কোষের বর্ধিত অংশকে কি
বলে ?
উ: এক্সেন
প্রশ্ন: প্রশ্বাসে কি ধরনের বায়ু ফুসফুসে
প্রবেশ করে ?
উ: অক্সিজেন মিশ্রিত
প্রশ্ন: রক্তের চাপ কোথায় সবচেয়ে কম ?
উ: শিরায়
প্রশ্ন: মানব দেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থির নাম
কি ?
উ: যকৃত
প্রশ্ন: মানব দেহের সবচেয়ে বড় অস্থির নাম
কি ?
উ: ফিমার
প্রশ্ন: কোনটি শিশু কালে অপসারণ করলে
বামনত্ব হয় ?
উ: পিটুইটারি
প্রশ্ন: শোসনের সময় দেহ হতে কি নির্গত হয় ?
উ: কার্বন - ডাই -অক্সাইড
প্রশ্ন: শুক্রাশয় থেকে নিসৃত হরমোনের নাম
কি ?
উ : টেস্টোস্টেরন
প্রশ্ন: মাইটোসিস কোথায় সংগঠিত হয় ?
উ : দেহ কোষে
প্রশ্ন: রক্তে লোহিত ও শ্বেত কণিকার
অনুপাত কত ?
উ: ৫০০ : ১
প্রশ্ন: রক্ত জমাট বাধার পার রক্তের হালকা
অবশিষ্ট তরল অংশকে কি বলে ?
উ: সিরাম
প্রশ্ন: মানব দেহের সর্বাপেক্ষা দৃঢ় ও দীর্ঘ
অস্থি কোনটি ?
উ: উরুর অস্থি
প্রশ্ন: অনুচক্রিকার কাজ কি ?
উ: রক্ত জমাট বাধায়
প্রশ্ন: লিউকোমিয়া রোগের কারণ কি ?
উ: রক্তে শ্বেত কণিকার মাত্রা বেড়ে
যাওয়া
প্রশ্ন: দেহের শক্তির প্রধান মাধ্যম কি ?
উ: শ্বসন
প্রশ্ন: দেহে মেলানিনের প্রধান কাজ কি ?
উ: সূর্য রশ্নীর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেহকে
রক্ষা করা
প্রশ্ন: কোন গ্রন্থির রসে রক্তে গ্লুকোজ
হ্রাস পায় ?
উ: অগ্নাশয়
প্রশ্ন: অক্ষি গোলকের প্রাচীরের নাম কি ?
উ: রেটিনা
প্রশ্ন: রক্তে প্রয়োজনের অতিরিক্ত গ্লুকোজ
পাওয়া গেলে কোন রোগ বুঝা যায় ?
উ: ডায়াবেটিস
প্রশ্ন: কোন হরমোনের প্রভাবে মেয়েদের
অঙ্গসৌষ্ঠব বৃদ্ধি পায় ?
উ: ইস্টজেন
প্রশ্ন: নালী বিহীন গ্রন্থী গুলোর মধ্যে
কোনটি প্রধানতম ?
উ: পিটুইটারি
প্রশ্ন: থাইরয়েডের অবস্থান কোথায় ?
উ: গলায় ল্যারিংসের এর উপরে , দু পাশে
প্রশ্ন: মানুষের আ্যাপেডিক্স কোথায়
অবস্থান করে ?
উ: সিকামে
প্রশ্ন: ক্ষুদ্রান্ত্র এর বিশোসক একক কি ?
উ : ভিলাস
প্রশ্ন: ভিটামিন কে ও বি কোথায়
সংস্লেসিত হয় ?
উ: বৃহদন্তে
প্রশ্ন: ব্লাড ক্যান্সার কেন হয় ?
উ: রক্তে শ্বেত কণিকার সংখ্যা বেড়ে
গেলে
প্রশ্ন: চোখে আলো প্রবেশ করে কোন অংশ
দিয়ে ?
উ: কর্ণিয়া
প্রশ্ন: ইনসুলিন অগ্নাশয়ের কোথায় তৈরী
হয় ?
উ: বিটা কোষে
প্রশ্ন: চোখের পানির উত্স কোথায় ?
উ: ল্যাক্রিমাল গ্রন্থী
প্রশ্ন: মানব চোখে পেশীর সংখ্যা কত ?
উঃ ৬ টি
প্রশ্ন: মানব চোখে কয়টি অশ্রু গ্রন্থী থাকে ?
উ: ২ টি
ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং
পরজীবী
প্রশ্নঃ ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা?
ক. এ্যানোফিলিস
খ. এডিস
গ. কিউলেক্স
ঘ. সব ধরনের মশা
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ভাইরাস আসলে কী?
ক. উদ্ভিদ
খ. প্রাণী
গ. না উদ্ভিদ না প্রাণী
ঘ. প্রাণী দেহে প্রবেশ করতে পারলে
অনুকূল পরিবেশে প্রাণীর মত আচরণ করে
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ যে রোগে শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যায়, তাকে
বলে-
ক. ধুনষ্টঙ্কার
খ. হৃদরোগ
গ. জন্ডিস
ঘ. এইডস
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোন টিকার কার্যকর ব্যবহার
নেই?
ক. MMR vaccine
খ. Hepatitis vaccine
গ. Chicken pox vaccine
ঘ. Cholera vaccine
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ এইডস প্রতিরোধের ক্ষেত্রে
কোনটি অধিকতর কার্যকরী?
ক. সচেতনতা সৃষ্টি
খ. শিক্ষার ব্যবস্থা
গ. আক্রান্তদের এড়িয়ে চলা
ঘ. আক্রান্তদের প্রতি যত্নবান হওয়া
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ পাস্তুরাইজেশনের মাধ্যমে
জীবাণুমুক্ত করা হয়?
ক. খাবার পানিকে
খ. অ্যালকোহলকে
গ. স্যালাইনকে
ঘ. দুধকে
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোনটি ভাইরাসজনিত রোগ?
ক. কলেরা
খ. বসন্ত
গ. যক্ষ্মা
ঘ. টাইফয়েড
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ‘স্ত্রী এ্যানোফিলিস মশা
ম্যালেরিয়া জীবাণু বহন করে’- কার
উক্তি?
ক. মেজর রোনাল্ড রস
খ. টটি
গ. ল্যাভেরণ
ঘ. স্যার প্যাট্রিক ম্যানসন
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ যেসব অনুজীব রোগ সৃষ্টি করে
তাদের বরা হয়-
ক. টক্সিন
খ. ইনফেকশন
গ. প্যাথজোনিক
ঘ. জীবাণু
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ প্লেগ রোগের ব্যাকটেরিয়ার
নাম কি?
ক. Plagie vincenna
খ. Yarsenia indinna
গ. Yersenia pestis
ঘ. Plagia tropica
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ স্ত্রী কিউরেক্স মশা যে রোগের
জীবাণু বহন করে
ক. ম্যালেরিয়া
খ. কালাজ্বর
গ. ফাইলেরিয়া
ঘ. ডেঙ্গুজ্বর
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ যে সকল ব্যাকটেরিয়া রোগ সৃষ্টি
করে, তাদের বলে-
ক. এরাবিক ব্যাকরেটিয়া
খ. এনারোবিক ব্যাকটেরিয়া
গ. ফেকালটেটিভ ব্যাকটেরিয়া
ঘ. উপরের কোনটি নয়
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোনটি কুষ্ঠরোগের লক্ষণ?
ক. দুগন্ধযুক্ত ত্বকে ক্ষত
খ. ক্ষতে অতিরিক্ত চুলকানি
গ. ক্ষতস্থান লাল হয়ে যাওয়া
ঘ. ত্বকে বিশেষ ধরনের ক্ষতে
ব্যাথাহীনতা
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ফিতা কৃমি কি ধরনের প্রাণী?
ক. মৃতজীবী
খ. আংশিক পরজীবী
গ. বহিঃপরজীবী
ঘ. অন্তঃপরজীবী
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ পানিতে ব্যাকটেরিয়া থাকলে
কোনটি ঘটে?
ক. Hardness
খ. Alkalinity
গ. Diseases
ঘ. Bad taste
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ কোনটি ভাইরাসজনিত রোগ?
ক. বহুমুত্র
খ. জলাতঙ্ক
গ. যক্ষ্মা
ঘ. টাইফয়েড
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ এইডস (AIDS) একটি
ক. ব্যাকটোরিয়া ঘটিত রোগ
খ. ভাইরাস ঘটিত রোগ
গ. প্রোটোজোয়া ঘটিত রোগ
ঘ. ফাংগাস ঘটিত রোগ
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি পানিবাহিত রোগ
নয়?
ক. প্যারাটাইফয়েড
খ. ডিপথেরিয়া
গ. কলেরা
ঘ. কোষ্টকাঠিন্য
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ভাইরাসজনিত রোগ নয় কোনটি?
ক. জন্ডিস
খ. এইডস
গ. নিউমোনিয়া
ঘ. চোখ উঠা
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ বার্ড ফ্লু-এর উৎস কোনটি?
ক. গরু
খ. বিড়াল
গ. মুরগি
ঘ. ছাগল
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ চিকিৎসাবিজ্ঞান বিষয়ক কোন
উক্তি সঠিক নয়?
ক. এন্টিবায়োটিক রোগ-জীবাণু ধ্বংস
করে
খ. ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে গ্লুকোজের
পরিমাণ বৃদ্ধি পায়
গ. ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার জন্য বিশেষ
কোন ঔষধ নেই
ঘ. এনোফিলিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু জ্বর
হয়
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ পোলিও ভাইরাস দেহে কিভাবে
প্রবেশ করে?
ক. মশা কামড়ালে
খ. দূষিত খাদ্য ও পানি দ্বারা
গ. লালা গ্রন্থির দ্বারা
ঘ. শ্বাস প্রশ্বাসের দ্বারা
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ জলবসন্তের রোগ জীবাণুর নাম-
ক. Vibrio
খ. Varicella
গ. Rubiola
ঘ. Rubella
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ লেপ্রোসি বা কুষ্ঠরোগ একটি-
ক. ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ
খ. ভিটামিনের অভাবজনিত রোগ
গ. ভাইরাসজনিত রোগ
ঘ. হরমোনের অভাবজনিত রোগ
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ হেপাটাইটিস (জন্ডিস) রোগের
প্রধান কারণ-
ক. ভাইরাস
খ. ছত্রাক
গ. ব্যাকটেরিয়া
ঘ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ যে সকল প্রাণী এক মানবদেহ
থেকে অন্য মানবদেহে রোগ জীবাণু বহন
করে, তাকে বলে
ক. ব্যাক্টেরিয়া
খ. এজেন্ট
গ. হোস্ট
ঘ. ভেক্টর
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ রাইজোবিয়াম (Rhizobium) কি?
ক. ব্যাক্টেরিয়া
খ. ভাইরাস
গ. ছত্রাক
ঘ. পরগাছা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোন রোগ প্রতিরোধের জন্য
বি.সি.জি (B.C.G) টিকা ব্যবহার করা হয়?
ক. কলেরা
খ. যক্ষ্মা
গ. ধনুষ্টংকার
ঘ. টাইফয়েড
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ সর্বপ্রথম ‘ম্যালেরিয়া’ শব্দটি
প্রয়োগ করেন কে?
ক. রস
খ. টর্টি
গ. ল্যাভেরন
ঘ. গ্র্যাসি
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ শীম জাতীয় উদ্ভিদে কোন ধরনের
ব্যাকটেরিয়া নাইট্রোজেনকে নাইট্রেটে
পরিণত করে?
ক. রাইজোবিয়াম
খ. সিজিয়াম
গ. নাইট্রোব্যাকটর
ঘ. নাইট্রোসোমোনাম
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি ছোঁয়াচে রোগ?
ক. হাঁপানি
খ. বাতজ্বর
গ. রাতকানা
ঘ. পাঁচড়া
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ AIDS এর অভিব্যক্তি কি কি?
ক. American Immunity Deficiency Symptom
খ. Acquired Intestinal Deficiency System
গ. Acquired Immunity Deficiency Symptom
ঘ. Acquired Immune Deficiency Syndrome
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ এইডস রোগের ক্ষতিকারক দিক
হচ্ছে/AIDS/ রোগে-
ক. দেহের যকৃত নষ্ট হয়
খ. মস্তিষ্কে রক্তপাত হয়
গ. দেহের কিডনী নষ্ট হয়
ঘ. দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা লোপ
পায়
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ডিপথেরিয়া রোগে দেহের কোন
অংশ আক্রান্ত হয়?
ক. গলা
খ. নাক
গ. কিডনি
ঘ. ফুসফুস
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি Viral disease?
ক. Tuberculosis
খ. Pneumonia
গ. Diphtheria
ঘ. Influenza
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোনটি (AIDS) রোগের জন্য
দায়ী?
ক. AIDV
খ. IDV
গ. HILV
ঘ. HIV
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোনটি ভাইরাসজনিত রোগ নয়?
ক. AIDS
খ. জলাতংক
গ. ডিপথেরিয়া
ঘ. পোলিও
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ নিষ্পিষ্ট মসলায় লবণ মিশিয়ে
অনেকদিন রাখা যায় কেন?
ক. লবণ মসলাকে দুর্গন্ধমুক্ত রাখে
খ. লবণ পচনকারী জীবাণুর বংশ বিস্তার
রোধ করে
গ. লবণ সংরক্ষণকারী জীবাণুর বংশ
বিস্তারে সাহায্য করে
ঘ. লবণ মসলাকে রসালো ও সতেজ রাখে
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ গোদ রোগের জন্য দায়ী কোন
জীবাণু?
ক. ফাইলেরিয়া ক্রিমি
খ. প্লাজমোডিয়াম
গ. এ্যামিবা
ঘ. সালমোনেলা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি রক্ত আমাশয়ের জীবাণু
ক. সিগেলা
খ. জিয়ারডিয়া
গ. ক্যামপাইলোব্যাকটার
ঘ. সালমোনেলা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ এইডস সংক্রমনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ
কারা?
ক. অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা
খ. অল্পবয়সী মেয়েরা
গ. অল্পবয়সী ছেলেরা
ঘ. বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ যেটি কলেরা, টাইফয়েড এবং
যক্ষ্মা রোগ সৃষ্টি করে-
ক. ভাইরাস
খ. ব্যাকটেরিয়া
গ. সিগেলামনি
ঘ. কোনটিই না
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ভাইরাস একটি-
ক. এককোষী জীব
খ. দ্বিকোষী জীব
গ. অকোষী জীব
ঘ. বহুকোষী জীব
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ ‘স্ট্রিট ভাইরাস’ (Street Virus)
কোন রোগরে জীবাণুর নাম?
ক. টিটেনাস
খ. রেবিস
গ. উভয় রোগের
ঘ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ কোনটি ভাইরাসজনিত রোগ নয়?
ক. কলেরা
খ. ইনফ্লুয়েঞ্জা
গ. পোলিও
ঘ. জলাতঙ্ক
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ AIDS সম্বন্ধে যে তথ্যটি সঠিক নয়
ক. AIDS-এর ভাইরাস রক্ত কণিকাকে
সংক্রমিত করে
খ. AIDS-মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা খর্ব করে
গ. AIDS-যৌন সংগমের মাধ্যমে
সংক্রামিত হয়
ঘ. পেনিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিক
দ্বারা AIDS রোগ সারানো যায়
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ‘নিউক্যাসেল’ রোগরে অপর নাম
কি?
ক. বসন্ত
খ. কক্সিডিওসিস
গ. রাণীক্ষেত রোগ
ঘ. মুরগীর কলেরা
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ ডেঙ্গুজ্বরের বাহক কোন মশা?
ক. কিউলেক্স
খ. এডিস
গ. অ্যানোফিলিস
ঘ. সব ধরনের মশা
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ প্রাণিদেহে জীবাণুজাত বিষ
নিষ্ক্রিয়কারী রাসায়নিক পদার্থের নাম
কি?
ক. অ্যান্টিজেন
খ. অ্যান্টিবডি
গ. অ্যান্টিটক্সিন
ঘ. অ্যান্টিসিড
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ কোনটি সংক্রামক রোগ?
ক. এইডস
খ. কলেরা
গ. কুষ্ঠ
ঘ. নিউমোনিয়া
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ ভাইরাসজনিত রোগ কোনটি?
ক. Plague
খ. Rabies
গ. Leishmaniasis
ঘ. Pertusis
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ কোন প্রাণী ফাইলেরিয়াসিস
রোগ সৃষ্টি করে?
ক. মাছি
খ. মাকড়সা
গ. মশা
ঘ. তেলাপোকা
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ ডেঙ্গু ভাইরাসবাহী মশা হলো-
ক. অ্যানোফিলিস
খ. এডিস ইজিপটাই
গ. কিউলেক্স
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ এক ধরনের প্রচুর ব্যাক্টেরিয়া
আমরা খাই
ক. দুধের সাথে
খ. দইয়ের সাথে
গ. ভাতের সাথে
ঘ. মাংশের সাথে
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ডেঙ্গুজ্বরের বাহক কোনটি?
ক. ভাইরাস
খ. বাতাস
গ. পানি
ঘ. মশা
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ বায়ুর মাধ্যমে সংক্রামিত হয়
কোন রোগটি?
ক. ইফ্লুয়েঞ্জা
খ. আমাশয়
গ. টাইফঢেড
ঘ. কলেরা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ যে সকল ভাইরাস ব্যাটেরিয়াকে
আক্রমন করে, তাদেরকে বলা হয়-
ক. উদ্ভিদ ভাইরাস
খ. প্রাণী ভাইরাস
গ. ব্যাকটেরিওফাজ
ঘ. আক্রমনকারী ভাইরাস
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ কোন রোগের নির্দিষ্ট লক্ষন
নেই?
ক. এইডস
খ. গনোরিয়া
গ. গলগণ্ড রোগ
ঘ. গোদ রোগ
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ দুধকে টক করে-
ক. ভাইরাস
খ. ব্যাকটেরিয়া
গ. ফাংগাস
ঘ. প্রোটোজোয়া
উত্তরঃ খ

শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

প্রস্বেদন ও
সালোকসংশ্লেষণ
প্রশ্নঃ সালোসংশ্লেষণ কোথায় ঘটে-
ক. রাইবোজম
খ. ক্রোমোজম
গ. প্লাষ্টিড
ঘ. মাইটোকন্ড্রিয়া
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ মেঘলা দিনে উদ্ভিদের কাণ্ডে
শ্বসনের জন্য প্রয়োজনযি অক্সিজেন
কোথা থেকে আসে?
ক. বায়ুমণ্ডল ও সালোকসংশ্লেষণ থেকে
পরিবহনের মাধ্যমে
খ. ব্যাপনের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডল থেকে
গ. পাতার কোষের সালোকসংশ্লেষণ
থেকে
ঘ. বায়ুমণ্ডল ও সালোকসংশ্লেষণ থেকে
ব্যাপরেন মাধ্যমে
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ঘন পাতাবিশিষ্ট বৃক্ষের নিচে
রাতে ঘুমানো স্বাস্থ্যসম্মত নয়, কারণ
গাছ হতে-
ক. অধিক পরিমাণে অক্সিজেন নির্গত হয়
খ. অধিক পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড
নির্গত হয়
গ. বিষাক্ত সায়ানাইড নির্গত হয়
ঘ. অধিক পরিমাণে কার্বন মনোক্সাইড
নির্গত হয়
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায়
নির্গত অক্সিজেনের উৎস কি?
ক. ক্লোরোফিল
খ. কার্বন ডাই অক্সাইড
গ. পানি
ঘ. পানি ও কার্বন ডাই অক্সাইড
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ কলার চারা লাগানোর সময় পাতা
কেটে ফেলা হয় কেন?
ক. প্রস্বেদন রোধ করার জন্য
খ. শ্বসন বন্ধ করার জন্য
গ. অভিস্রবণ ত্বরান্বিত করার জন্য
ঘ. সালোকসংশ্লেষণের উপযোগী করে
তোলার জন্য
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ উদ্ভিদের খাদ্য প্রস্তুত
প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় শক্তির উৎস কি?
ক. পানি
খ. আলো
গ. বায়ু
ঘ. মাটি
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ সালোক সংশ্লেষণের অন্ধকার
বিক্রিয়া কি নামে পরিচিত?
ক. টমসন বিক্রিয়া
খ. কেলভিন বিক্রিয়া
গ. কার্লো বিক্রিয়া
ঘ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ সালোক সংশ্লেষণ সবচেয়ে বেশী
পরিমাণে হয়
ক. সবুজ আলোতে
খ. নীল আলোতে
গ. লাল আলোতে
ঘ. বেগুনি আলোতে
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ শীত বা গ্রীষ্মের পূর্বে গাছের
পাতা ঝড়ে যায় কেন?
ক. খাদ্যের অভাবে
খ. শ্বসনের হার কমাতে
গ. অভিস্রবণ কমাতে
ঘ. প্রস্বেদন কমাতে
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ উদ্ভিদ কোষ থেকে বাষ্পাকারে
পানি বের হয়ে যাওয়ার প্রণালীকে বলে-
ক. প্রস্বেদন
খ. বাষ্পীভবন
গ. শ্বসন
ঘ. ব্যাপন
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ সালোক সংশ্লেষনের সময় উদ্ভিদ
কি ত্যাগ করে?
ক. অক্সিজেন
খ. কার্বন ডাই অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন
ঘ. পানি
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ লেন্টিকুলার প্রস্বেদন উদ্ভিদের
কোন অংশে হয়?
ক. মূল
খ. পাতা
গ. কাণ্ড
ঘ. ফুল
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ সূর্যের প্রখর উত্তাপেও গরম হয়
না কোনটি?
ক. গাছের পাতা
খ. বায়ুমণ্ডল
গ. গাছের ফল
ঘ. মাটি
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি হয়
কোথায়?
ক. কচিকাণ্ডের
খ. বীজপত্রে
গ. পাতায়
ঘ. কচিকাণ্ডে, বীজপত্রে ও পাতায়
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোনটি প্রাথমিক খাদ্য উৎপাদক
ক. মানুষ
খ. উদ্ভিদ
গ. সবুজ উদ্ভিদ
ঘ. প্রাণী
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় শর্করা
উৎপন্ন করে?
ক. শ্বসন
খ. প্রস্বেদন
গ. অভিস্রবণ
ঘ. সালোকসংশ্লেষণ
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ শীতকালে প্রস্বেদন কম হয়, কারণ-
ক. আর্দ্রতা কম থাকে
খ. পত্ররন্ধ্র বন্ধ থাকে
গ. পাতা ঝড়ে যায়
ঘ. সবগুলোই
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ খাদ্য তৈরির জন্য উদ্ভিদ বায়ু
থেকে গ্রহণ করে-
ক. অক্সিজেন
খ. কার্বন ডাই অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন
ঘ. জলীয় বাষ্প
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায়
তৈরি মূল পদার্থটি কি?
ক. পানি
খ. শর্করা
গ. আমিষ
ঘ. অক্সিজেন
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ক্লেরোফিল ছাড়া সম্পন্ন হয় না
ক. শ্বসন
খ. অভিস্রবন
গ. রেচন
ঘ. সালোকসংশ্লেষণ
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ সালোকসংশ্লেষণে কার্বন-ডাই-
অক্সাইড পানির সাথে বিক্রিয়া করে
উৎপন্ন করে
ক. কার্বনিক এসিড
খ. শুধু গ্লুকোজ
গ. শক্তি
ঘ. গ্লুকোজ ও অক্সিজেন
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ সালোক সংশ্লেষণ সংঘটিত হয়
যেখানে-
ক. মাইটোকন্ড্রিয়া আছে
খ. নিউক্লিয়াস আছে
গ. ক্লোরোফিল আছে
ঘ. এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম আছে
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ কোন প্রক্রিয়ার সাহায্যে উদ্ভিদ
খাদ্য উৎপাদন করে?
ক. শ্বসন
খ. প্রস্বেদন
গ. ব্যাপন
ঘ. সালোকসংশ্লেষণ
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ সবুজ উদ্ভিদ কোথায় খাদ্য তৈরি
করে?
ক. কাণ্ডে
খ. শিকড়ে
গ. পাতায়
ঘ. মাটিতে
উত্তরঃ গ
প্রাথমিক চিকিৎসা ও ঔষধ
প্রশ্নঃ ভায়াগ্রা কি?
ক. একটি জলপ্রপাত
খ. নতুন একটি ঔষধ
গ. নতুন জাহাজের নাম
ঘ. সাড়া জাগানো চলচ্চিত্রের নাম
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ বন্যার পর কোন অসুখের
প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়?
ক. ডায়রিয়া
খ. ডেঙ্গু
গ. জ্বর
ঘ. চুলকানি
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ বিষধর সাপে কামড়ালে
ক্ষতস্থানে থাকে-
ক. পাশাপাশি দুটো দাঁতের দাগ
খ. অনেকগুলো ছোট ছোট দাঁতের দাগ
গ. ক্ষতস্থানে প্রচুর বিষ লেগে থাকে
ঘ. ক্ষতস্থান থেকে প্রচুর রক্তপাত হতে
থাকে
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ ‘সিঙ্কোনা’ কোন রোগের
চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়?
ক. আমাশয়
খ. ম্যালেরিয়া
গ. কালাজ্বর
ঘ. এইডস
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ আঘাত লেগে ফুলে যাওয়ার
প্রাথমিক চিকিৎসা কোনটি?
ক. ঠাণ্ডা পানি ও বরফ দেওয়া
খ. ডেটল বা চুনে রপানি দেওয়া
গ. পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা
ঘ. এসপিরিন বড়ি খেতে দেওয়া
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি এন্টিবায়োটিক?
ক. ইনসুলিন
খ. পেপসিন
গ. পেনিসিলিন
ঘ. ইথাইলিন
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ নিম্নের কোনটি ভাইরাসরোধী
ঔষধ?
ক. ভ্যাকসিন
খ. অ্যাসাইক্লোভির
গ. সারফাডক্সিন পাইরিমিথমিন
ঘ. ক্লোরোকুইন
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ A normal solution contains 1
equivalent weight of solute in
ক. 1000ml
খ. 100ml
গ. 10ml
ঘ. 5ml
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ এন্টিবায়োটিকের কাজ—
ক. জীবাণু ধংস করা
খ. রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা
গ. ভাইরাস ধংস করা
ঘ. দ্রুত রোগ নিরাময় করা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ নরমাল স্যালাইন হলো সোডিয়াম
ক্লোরাইড এর-
ক. ০.৫% জলীয় দ্রবণ
খ. ১% জলীয় দ্রবণ
গ. ০.৯% জলীয় দ্রবণ
ঘ. ১৯% জলীয় দ্রবণ
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ শরীরের কোন অংশ পুড়ে গেলে
তৎক্ষণাৎ প্রাথমিক ব্যবস্থা কি নেয়া
উচিত?
ক. ডিম ভেঙ্গে শুধু সাদা অংশ দিয়ে
প্রলেপ দেয়া
খ. বরফ বা পরিষ্কার ঠাণ্ডা পানি দেয়া
গ. লবণ পানি দেয়া
ঘ. নারিকেলের তৈল দেয়া
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ এন্টিবায়োটিক ওষুধ তৈরি হয়/
পেনিসিলিন ওষুধ তৈরি হয়
ক. ফার্ণ দিয়ে
খ. শৈবাল দিয়ে
গ. ছত্রাক দিয়ে
ঘ. লাইকেন দিয়ে
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ দুর্ঘটনায় পতিত কোন ব্যক্তির
ভাঙ্গা হাত-পায়ের প্রাথমিক পরিচর্যা
কি করার জন্য বিশেষজ্ঞরা উপদেশ
দিয়ে থাকেন?
ক. ব্যথা নিবরাক মলম জাতীয় ঔষধ
লাগানো
খ. মালিশ করা
গ. শুধু সান্ত্বনা দেয়া
ঘ. ভাঙ্গা স্থনা কাঠ দিয়ে বেঁধে
হাসপাতাল বা চিকিৎসকের নিকট
পাঠানো
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ অতিশক্তিশালী
অ্যান্টিবায়োটিক দ্বারা রোগ নিরাময়
ব্যবস্থাকে কি বলে?
ক. রেডিওথেরাপি
খ. আলট্রাসনোগ্রাফি
গ. কেমোথেরাপি
ঘ. হাইড্রোথেরাপি
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ কলেরা বা ডায়রিয়ার রোগী
স্যালাইন খেতে দেওয়া হয় কেন?
ক. বমি বন্ধ হওয়ার জন্য
খ. দেহে পানি ও লবণের ঘাটতি পূরণের
জন্য
গ. পায়খানা বন্ধ হওয়ার জন্য
ঘ. দেহ বর্ধনের জন্য
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ রোদে পোড়া, ত্বকে র্যাস বের
হওয়া, পোকা মাকড়ের কামড়ে দরকার-
ক. লবণাক্ত পানিতে গোছল করা
খ. স্যাভলনযুক্ত পানিতে গোছল করা
গ. সিরকাযুক্ত পানিতে গোছল করা
ঘ. বেকিং সোডাযুক্ত গরম পানিতে সমস্ত
শরীর ভেজানো
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোনটি ম্যালেরিয়ার ঔষধ নয়?
ক. ক্লোরোকুইন
খ. ক্লোক্সাসিলিন
গ. মেফলোকুইন
ঘ. পাইরামিথামিন + সালফাডক্সিন
উত্তরঃ ঘ

মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

উদ্ভিদ জগৎ
প্রশ্নঃ অঙ্কুরোদগমের জন্য দরকার হয়-
ক. তাপ ও পানি
খ. পানি ও অক্সিজেন
গ. অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড
ঘ. তাপ, পানি ও অক্সিজেন
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি একবীজপত্রী
ক. ছোলা
খ. ভুট্টা
গ. মটর
ঘ. সীম
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ কোনটি অপুষ্পক উদ্ভিদ?
ক. মস্
খ. পাতাবাহার
গ. ঘাস
ঘ. ঝাউগাছ
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোন উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড, পাতা
নেই কিন্তু ক্লোরোফিল আছে
ক. ব্রায়োফাইটা
খ. টেরিডোফাইটা
গ. শৈবাল
ঘ. ছত্রাক
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ ‘লেটব্লাইট’ কোন ফসলের রোগ
ক. ধান
খ. কলা
গ. মরিচ
ঘ. আলু
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ঈস্ট কি?
ক. একটি ভাইরাস
খ. একটি ছত্রাক
গ. একটি ব্যাকটেরিয়া
ঘ. একটি প্রটোজোয়া
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ কচুরীপানা পানিতে ভাসে, কারণ
এদের-
ক. শিকর লম্বা
খ. পাতাগুরো ছড়ান
গ. কাণ্ড ফাঁপা
ঘ. সবগুলোই ঠিক
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসতে পারে,
কারণ-
ক. এরা অনেক ছোট হয
খ. এদের কাণ্ডে অনেক বায়ু কুঠুরী থাকে
গ. এরা পানিতে জন্মে
ঘ. এদের পাতা অনেক কম থাকে
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ছায়াবৃক্ষ কোন বাগানের সাথে
সম্পর্কযুক্ত?
ক. আম বাগান
খ. চা বাগান
গ. কলা বাগান
ঘ. পেয়ারা বাগন
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ মূল নেই কোনটির-
ক. মস
খ. ফার্ণ
গ. একবীজি
ঘ. দ্বিবীজি
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ মরুভূমিতে জন্মানো উদ্ভিদকে কি
বলে?
ক. হ্যালোফাইট
খ. হাইড্রোফাইট
গ. জেরোফাইট
ঘ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ পানিতে কিচমিচ ডুবিয়ে রাখলে
কিছুক্ষণের মধ্য ফুলে উঠে, এটা হয়-
ক. ব্যাপন প্রক্রিয়ায়
খ. অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায়
গ. শ্বসন বেশি
ঘ. বিপাক প্রক্রিয়ায়
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ কোনটি একবীজপত্রী উদ্ভিদ নয়?
ক. গম
খ. ভুট্টা
গ. নারিকেল
ঘ. কাঁঠাল
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ধানের বাদামী রোগ হয় —
ক. ভাইরাস দ্বারা
খ. ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা
গ. ব্যাক্টেরিওফায দ্বারা
ঘ. ছত্রাক দ্বারা
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোন উদ্ভিদের জন্য প্রত্যক্ষ
আলো বাঞ্চনীয় নয়?
ক. চা
খ. ধান
গ. ভুট্টা
ঘ. গম
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ Flora বলা হয় কোনটিকে?
ক. উদ্ভিদকুলকে
খ. প্রাণীকুলকে
গ. পক্ষীকুলকে
ঘ. মৎস্যকুলকে
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি মুল?
ক. কচু
খ. গোল আলু
গ. শালগম
ঘ. আদা
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ‘লালপচা’ কোন ফসলের রোগ
ক. সরিষা
খ. গম
গ. ধান
ঘ. আখ
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ক্লোরোফিলবিহীন উদ্ভিদ হল-
ক. ব্যাঙের ছাতা
খ. ইউগ্লিনা
গ. ক্রাইসিমিবা
ঘ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ মাশরুম এক ধরনের —
ক. অপুষ্পক উদ্ভিদ
খ. ফাঙ্গাস
গ. পরজীবী উদ্ভিদ
ঘ. অর্কিড
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ মিউকর কি?
ক. একটি শৈবাল
খ. একটি ছত্রাক
গ. একটি ব্যাকটেরিয়া
ঘ. একটি ফার্ন
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ উদ্ভিদ বিজ্ঞানের সংজ্ঞায়
গোল আলুকে কি বলে?
ক. ফল
খ. ফুল
গ. কাণ্ড
ঘ. মুল
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ মূল নাই কোন উদ্ভিদে?
ক. ফণিমনসা
খ. বীরুৎ
গ. গুল্ম
ঘ. সাইকাস ঙ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ ঙ
প্রশ্নঃ ধানের বাদামী রোগ হয়-
ক. ছত্রাক দ্বারা
খ. ভাইরাস দ্বারা
গ. ব্যাকটেরিয়া দ্বারা
ঘ. ব্যাকটেরিওফাজ দ্বারা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ প্লাস্টিডবিহীন উদ্ভিদ কোনটি?
ক. Riccia
খ. Agaricus
গ. Cycas
ঘ. Spirogyra
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ?
ক. শশা
খ. সূর্যমুখী
গ. আউশ ধান
ঘ. সবগুলি
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ কোন উদ্ভিদের কান্ড রুপান্তরিত
হয়ে পাতার কাজ করে ?
ক. ফার্ন
খ. ফণীমনসা
গ. পাথরকুচি
ঘ. আদা
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ সাধারণত ফলের অংশ কয়টি?
ক. ২টি
খ. ৩টি
গ. ৪টি
ঘ. ২ হতে ৩টি
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ কোন উদ্ভিদের কাণ্ড রুপান্তরিত
হয়ে পাতার কাজ করে?
ক. ফার্ন
খ. ফণিমনসা
গ. আদা
ঘ. পাথরকুচি
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ইরাটম কি?
ক. উন্নত জাতের ধান
খ. উন্নত জাতের ইক্ষু
গ. উন্নত জাতের পাট
ঘ. উন্নত জাতের চা
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ অন্ধকারে অংকুরিত হয় কোন ফুল?
ক. বেলী
খ. গাঁদা
গ. জুঁই
ঘ. জবা
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ শৈবাল কোন জাতীয় উদ্ভিদ?
ক. স্বভোজী
খ. পরভোজী
গ. পরাশ্রয়ী
ঘ. মৃতজীবী
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি একবীজপত্রী উদ্ভিদ?
ক. ইক্ষু
খ. আম
গ. ছোলা
ঘ. কাঁঠাল
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি অটোফাইট নয়?
ক. জাম
খ. কাঁঠাল
গ. ব্যাঙের ছাতা বা ছত্রাক
ঘ. লিচু
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ নিরপেক্ষ দিনের ফসল
ক. আমন ধান
খ. আখ
গ. আউশ ধান
ঘ. তামাক
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ একটি আদর্শ ফলে পাওয়া যায়
ক. বীজপত্র ও ফলত্বক
খ. বীজ ও বীজপত্র
গ. বহিঃত্বক ও অন্তঃত্বক
ঘ. বহিঃত্বক, মধ্যত্বক এবং অন্তঃত্বক
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ ফার্ন উদ্ভিদের জন্য কোনটি
প্রযোজ্য?
ক. মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত সপুষ্পক
উদ্ভিদ
খ. মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুষ্পক
উদ্ভিদ
গ. কাণ্ড ও পাতাবিশিষ্ট অপুষ্পক উদ্ভিদ
ঘ. কাণ্ড ও পাতাবিশিস্ট সপুষ্পক উদ্ভিদ
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ মহাকাশ গবেষণা খাদ্য ও
অক্সিজেন উৎপাদনের উৎস হিসাবে
ব্যবহৃত হয়-
ক. ক্লোরোলা উদ্ভিদ
খ. ফাংগাস
গ. শৈবাল
ঘ. সবগুলোই
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি তৈল বীজ নয়?
ক. তিসি
খ. সরিষা
গ. অড়হর
ঘ. তিল
উত্তরঃ গ
প্রশ্নঃ ধান গাছ কোন জাতীয় উদ্ভিদ?
ক. ছত্রাক
খ. ঘাস
গ. মস
ঘ. শৈবাল
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ পৃথিবীর সবচেয়ে সুস্বাদু ফল
ক. আম
খ. কাঁঠাল
গ. ডুরিয়ান
ঘ. রোজবেরী
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি একবীজপত্রী
ক. জামরুল
খ. গোলাপজাম
গ. সেগুন
ঘ. খেজুর
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ রূপান্তরিত মূল কোনটি?
ক. ওলকপি
খ. মিষ্টি আলু
গ. কচু
ঘ. আদা
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ পাউরুটি ফোলানোর জন্য কোন
ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ ব্যবহৃত হয়?
ক. মস
খ. ঈস্ট
গ. ব্যক্টেরিওফাজ
ঘ. এগারিকাস
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় ফল কি?
ক. আম
খ. জাম
গ. লিচু
ঘ. কাঁঠাল
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ বীজের অঙ্কুরোদগমের জন্য
অত্যাবশ্যকীয় উপাদান কোনটি
ক. পানি-তাপ-বায়ু
খ. মাটি-সার-পানি
গ. মাটি-তাপ-আলো
ঘ. মাটি-আলো-বায়ু
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ পাঁচটি গর্ভপত্র রয়েছে কোন
ফুলের স্ত্রীস্তবকে?
ক. বেলী
খ. জবা
গ. ধুতুরা
ঘ. ডালিয়া
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ ব্যাঙের ছাতা এক ধরনের—–
ক. উদ্ভিদ
খ. ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ
গ. শৈবাল জাতীয় উদ্ভিদ
ঘ. প্রাণী
উত্তরঃ খ
প্রশ্নঃ সবচেয়ে বড় ঘাস
ক. শিম গাছ
খ. লাউ গাছ
গ. বট গাছ
ঘ. বাঁশ
উত্তরঃ ঘ
প্রশ্নঃ সয়াবিন কি জাতীয় শস্য?
ক. তৈল জাতীয়
খ. তৈল ও ডাল জাতীয়
গ. দানা জাতীয়
ঘ. ডাল জাতীয়
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ পুষ্পপত্র বিন্যাস কয় প্রকার?
ক. তিন প্রকার
খ. চার প্রকার
গ. পাঁচ প্রকার
ঘ. ছয় প্রকার
উত্তরঃ ক
প্রশ্নঃ কোনটি অপুষ্পক উদ্ভিদ?
ক. ব্যাঙের ছাতা
খ. সুপারি
গ. মরিচ
ঘ. গম
উত্তরঃ ক

সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

----Ship যুক্ত শব্দ

a.Leadership-নেতৃত্ব
b.Headship-প্রধান শিক্ষক/ শিক্ষিকার পদ
c.Fellowship-সহকারীতা,সাহচর্য
d.Battleship-যুদ্ধের জাহাজ
e.Airship-উড়োজাহাজ
f.Relationship-সম্পর্ক
g.Citizenship-নাগরিকত্ব
h.Censorship-পরীকের পদ / কাজ
i.Championship-বিজয়ী
j.Ownership-মালিকানা
k.Scholarship-ছাত্র বৃত্তি বা ভাতা
l.Worship-ভক্তি, শ্রদ্ধা
m.Friendship-বন্ধুত্ব
n.Courtship-বিয়ে করার জন্য আগ্রহ
o.Directorship-পরিচালক পদ
p.Judgeship-বিচারক পদ
q.Kinship-রাজকীয় পদ
r.Ladyship-সম্ভ্রন্ত নারীর পদ
s.Warship-যুদ্ধের জাহাজ
t.ship-জাহাজ
u.shipment-চালান / জাহাজে প্রেরিত কাজ

রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

as+adj+as
1. As brisk as butterfly
প্রজাপতির মত চঞ্চল
2. As busy as bee
মৌমাছির মত ততপর/ব্যস্থ
3. As brave as lion
শিংহের মত সাহসী
4. As clear as day
দিনের আলোর মত পরিস্কার
5. As cunning as a fox
শেয়ালের মত ধুর্ত
6. As fair as a rose
গোলাপের মত সুন্দর
7. As fierce as a tiger
বাঘের মত ভয়ংকর
8. As free as air
বাতাসের মত স্বাধীন
9. As fresh as a rose
গোলাপের মত সতেজ
10. As grave as a judge
বিচারকের মত গম্ভীর
11. As greedy as wolf
নেকড়ের মত লোভী
12. As hoarse as crow
কাকের মত কর্কশ
13. As light as feather
পালকের মত হালকা
14. As playful as kitten
বিড়াল ছানার মত ক্রীড়ামোদী
15. As silly as sheep
খরগোশের মত বোকা
আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত হয়েছে ডেঙ্গু
জ্বরে পেপে পাতার জুস খেলে ১/২ দিনেই
ডেঙ্গু ভালো হয়। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ের
উপর আন্তর্জাতিক ভাবে বিস্তৃত অনলাইন
অর্গানাইজেশন তাদের ফেসবুক পেজে এই
সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন দেয়। পেজটি
হলো "Health Digest" যেখানে পৃথিবীর লক্ষ
লক্ষ মানুষ এই আলোচনায় তাদের মতামত
প্রকাশ করেন।
যেখানে অনেকেই বলেছেন যে পেপে
পাতার জুস খেয়ে তাদের অনেকেই দ্রুত
গতিতে আরোগ্য লাভ করেছেন। কারণ ডেঙ্গু
জ্বর হলে শরীরের প্লাটিলেট অনেক কমিয়ে
মৃত্যুর দিকে ঠেলে নিয়ে যায়
দ্রুত,সেক্ষেত্রে পেপে পাতার রস মুহূর্তেই
রক্তের প্লাটিলেট অনেক বাড়িয়ে দিয়ে
ডেঙ্গুকে পরাস্ত করে ।ডেঙ্গু জ্বর নিশ্চিত
হবার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদিন অন্তত ২ বার
করে এই পেপে পাতার রস বিভিন্ন ফলের
সাথে মিশিয়ে খাওয়ালে সত্ত্বর ডেঙ্গু
থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এই হারবাল
চিকিৎসার ব্যাবস্থাকে পৃথিবীর অনেক বড়
বড় ডাক্তাররা স্বীকৃতি দিয়েছে।
mate - দিয়ে কয়েকটি শব্দ

1.Estimate -হিসাব করা/মূল্য বিচার করা।
2.Intimate -ঘনিষ্ঠ।
3.Roommate -একই রুমের সঙ্গী।
4.Classmate -সহপাঠী
5.Checkmate -দাবা খেলার চালমাত/চূড়ান্ত পরাজয়
6.Climate -আবহাওয়া,জলবায়ু
7.Playmate -খেলার সঙ্গী
8.Inmate-বাড়ির বাসিন্দা/আসামি
9.Legitimate -বৈধ,আইন সিদ্ধ।
10.Proximate -নিকটতম
11.Shipmate -সহকর্মী মাঝি,মাল্লা
12.Sublimate-উন্নত করা
13.Ultimate -চূড়ান্ত,সর্বশেষ,চরম
14.Chromate-ক্রোমিয়ামের দ্বারা ঘটা লবন।
15.Helpmate -স্ত্রী,সহধর্মিনি

বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

Garland (গারল্যান্ড) - ফুলের মালা
Gnat (ন্যাট) - কীট
Gruel (গ্রুয়েল) - ভাতের ফেন
Glamour (গামার) - সোন্দর্য
Gossip (গসিপ) - গল্প করা
Gnarled (নার্ল্ড) - বাঁকানো
Goblet (গবলেট) - হাতল ছাড়া বড় এক ধরনের গাস
Grotto (গ্রোটো) - গুহা
Gust (গাস্ট) – জোরে ধাক্কা
Gambler (গ্যামব্লার) - জুয়াড়ী
Generous (জেনেরাস) - দয়াবান
Garret (গ্যারেট) - চিলেকোঠা
Goldsmith (গোডস্মিথ) - স্বর্ণকার

Hawk (হক) - বাজপাখী
Hymn (হীম) - স্ত্রোতি
Helot (হিলট) - ক্রীতদাস
Hasten (হেসন) - তাড়াতাড়ি
Heinous (হেনাস) - ভয়ানক
Hail (হেইল) - বর্ষন
Hemisphere (হেমিস্ফেয়ার) - অর্ধগোলক
Harass (হ্যারেস) - বিরক্ত করা
Hornet (হর্নেট) - ভিমরুল
Hollow (হলোউ) - ফাঁপা
Hamper (হ্যমপার) - ক্ষতি
Harbor (হারবোর) - বন্দর
Haste (হেষ্ট) - দ্রুত
Hammock (হ্যামক) - এক ধরনের ঝুলন্ত বিছানা
Hue (হিউ) - রং
Harmony (হারমোনি) - একতান
Husky (হাসকি) - কর্কশ
Hysteria (হিসটেরিয়া) - উত্তেজনা
Hood (হুড) - সাপের ফনা
Heel (হিল) - গোড়ালি
Heir (এয়ার) - উত্তরাধিকারী
Hump (হাম্প) - কুজ
Horizon (হরিজন) - দিক চক্রবাল
Heaven (হ্যাভেন) - স্বর্গ
Hell (হেল) - নরক
Holiness (হলিনেস) - পবিত্রতা

Inspiration (ইনশপিরেশন) - প্রেরনা
Imitate (ইমিটেট) - অনুকরন করা
Idol (আইডল) - মূর্তি
Iguana (ইগুয়ানা) - এক ধরনের গেছো টিকটিকি
Immense (ইম্মেন্স) - বিরাট
Itch (ইচ) - চুলকানি
Ivy (আইভি) - এক ধরনের সবুজ পরগাছা
Intensely (ইনটেন্সলি) - তীব্রভাবে

বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

গুরুত্বপূর্ন কিছু দেশের
পার্লামেন্টের নাম
=================_==============
১. বাংলাদেশ= জাতীয় সংসদ
২. পাকিস্তান= মজলিস-ই-শূরা
৩. অস্ট্রেলিয়া= পার্লামেন্ট অব দ্য
কমনওয়েলথ
৪. জার্মানী= রিকসটেগ
৫. ইরান= মজলিস
৬. স্পেন= জেনারেল কোর্টস
৭. ইতালি= পার্লামেন্টো
ইতালিয়ানো
৮. চীন= ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস
৯. জাপান= ডায়েট
১০. আয়ারল্যান্ড= হাউজ অব দ্য
ওরিয়াখটাস
১১. ইসরাইল= নেসেট
১২. নেপাল= কনস্টিটিউয়েন্ট
এসেম্বলি
১৩. ইন্দোনেশিয়া= পিপলস
কনসালটেটিভ এসেম্বলি
১৪. তাইওয়ান= উয়ান
১৫. মঙ্গোলিয়া= স্টেট গ্রেট খুরাল
১৬. আলবেনিয়া= কুভেনদি।
১৭. মায়ানমার= পিদাংসু হুততাও।

সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৫

Use

a. use-ব্যবহার করা (v)
b.usable-ব্যবহার যোগ্য (adj)
c.usage -ব্যবহার (n)
d.used-ব্যবহৃত  ( n)
e.unused -সম্পূর্ণ নতুন (n)
f. used up-সম্পূর্ণরুপে ক্লান্ত হওয়া, নিঃশেষিত
g.useful -উপকারী/প্রয়োজনীয়
h.usefulness -প্রয়োজনীয়তা
i.useless -অপ্রয়োজনীয়
j.uselessness -অনুপকারীতা
k.user -ব্যবহারকারী
l.usual-প্রচলিত
m.usually-সচরাচর
n.unusual -অস্বাভাবিক
o.usury-চড়া সুদ
p.user friendly -ব্যবহার করতে সহজ এমন।
q.usher -আশার-সাথী/সঙ্গী
r.usance-বৈদেশিক হুন্ডি ভাঙ্গাবার জন্য প্রদত্ত সময়।
s.using-ব্যবহার
t.utensil-বাসনকোসন
u.used to- অভ্যস্ত
v.Usability-ব্যবহার যোগ্যতা
w.Use Something Up- নিঃশেষ করে ফেলা
x.Use Force-জোরাজুরি করা
y.Use Of Force- জোরাজুরি
z.unusable -অব্যবহার যোগ্য
27.Unusual Time -অকাল
28.Disuse-অব্যবহার
29.Disused- পরিত্যক্ত
30.Usages-রীতিনীতি
১.আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি --- শুটকী মাছ।
২. হাড় ও দাতকে মজবুত করে -- ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
৩. কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান --- লৌহ উপাদানের জন্য।
৪. সুষম খাদ্যের উপাদান - ৬ টি।
৫. প্রোটিন বেশি থাকে -- মসুর ডালে।
৬. চা পাতায় থাকে -- ভিটামিন বি
কমপ্লেক্স।
৭. ম্যালিক এসিড -- টমেটোতে পাওয়া যায়।
৮. ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে -- ভিটামিন কে।
৯. খিটামিন সি হলো - অ্যাসকরবিক এসিড।
১০. তাপে নষ্ট হয় -- ভিটামিন সি। ১১. গলগল্ড রোগ হয় -- আয়োডিনের অভাবে।
১২. মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি
--- আমিষের।
১৩. আয়োডিন বেশি থাকে -- সমুদ্রের মাছে।
১৪. কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে
--ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
১৫.রাতকানা রোগ হয় -- ভিটামিন এ এর অভাবে।
১৬. মুখে ও জিহবায় ঘা হয় -- ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
১৭. পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন -- ভিটামিন বি ও সি।
১৮. শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় --
ভিটামিন ডি এর অভাবে।
১৯. মিষ্টি কুমড়া -- ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
২০. মিষ্টি আলু -- শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
২১. শিমের বিচি -- আমিষ জাতীয় খাদ্য।
২২. দুধে থাকে -- ল্যাকটিক এসিড।
২৩.আয়োডিনের অভাবে -- গলগন্ড রোগ হয়।
২৪. লেবুতে বেশি থেকে - ভিটামিন সি।
২৫. আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস -- ভিটামিন সি।
২৬. সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান -- দুধে।
২৭. রক্তশূন্যতা দেখা দেয় -- আয়রনের অভাবে।
২৮. দুধের রং সাদা হয় -- প্রোটিনের জন্য।
২৯. ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম -- অ্যাসকরবিক এসিড।
৩০. প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় -- অ্যামাইনো এসিড।
৩১. কচুশাকে বেশি থাকে -- লৌহ।
৩২.সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত -- ৪:১:১।
৩৩. সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে
-- খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
৩৪. সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় -- ডাবে।
৩৫. মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে -- ভিটামিন সি এর অভাবে।
৩৬. মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন -- আমিষ জাতীয় খাদ্যে। ৩৭. সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় -- ভিটামিন ডি।
৩৮. ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে -- অ্যালবুমিন।
৩৯. আমিষের কাজ -- দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
৪০. মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় -- দুধকে।
৪১.কোলেস্টরল -- এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
৪২. হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন -- ডি ভিটামিন।
৪৩.ভিটামিন ডি এর অভাবে --
রিকেটস রোগ।
৪৪. অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন --ক্যালসিয়াম।
৪৫. মলা মাছে থাকে -- ভিটামিন এ।
৪৬. ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে -- আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি ।
৪৭. শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার -- খাদ্য।
৪৮. সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় -- আয়োডিন।
৪৯. সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল -- পেয়ারা।
৫০.ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি -- গাজরে।
৫১. আয়োডিন পাওয়া যায় -- শৈবালে।
৫২.আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন -- ২৫০০ ক্যালরি।
৫৩. ল্যাথারাইজম রোগ -- খেসারি ডাল খেলে।
৫৪. শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন -- ক্যালসিয়াম।
৫৫. সহজে সর্দি কাশি হয় -- ভিটামিন সি এর অভাবে

রবিবার, ৩০ আগস্ট, ২০১৫

রসায়ন বিজ্ঞান

১. প্রসাধনী ও সাবান তৈরীতে ব্যবহৃত হয় – গ্লিসারিণ।
২.বাজারে প্রাপ্ত মদের নাম – ইথাইল এ্যালকোহল।
৩. স্যাকারিন প্রস্তুত হয় – টলুইন থেকে।
৪. ফরমিক এসিডের অম্লিয়গুণের পাশাপাশি – ক্ষারীয় গুণ বিদ্যমান।
৫. কৃত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় – নাইট্রোজেন গ্যাস।
৬. চিটাগুড় তৈরী হয় – ইথানল থেকে।
৭. রাবার হলো – হাইড্রোকার্বনের পলিমার।
৮. গ্রিক শব্দ গ্রাফাইট অর্থ – আমি লিখি।
৯. নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭।
১০. অ্যাসবেষ্টস হলো – এক ধরনের অগ্নি নিরোধক খনিজ।
১১. পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ধাতু – ওসমিয়াম (প্লাটিনাম জাতীয়)

শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৫

# সমুদ্রবন্দর
১।জর্ডান= আকাবা।
২।মিয়ানমার= আকিয়াব।
৩।ইরান= আবাদান+আব্বাস(বন্দর আব্বাস)।
৪।সুইডেন= গুটেনবার্গ।
৫।চীন= সাংহাই,ক্যান্টন।
৬।কানাডা= মন্ট্রিল,কুইবেক।
৭।মরক্কো= ক্যাসাব্লাঙ্কা।
৮।সৌদি আরব= জেদ্দা।
৯।ইসরাইল= হাইফা।
১০।লেবানন= বৈরত।
১১।রাশিয়া=সেন্ট পিটার্সবার্গ,লেনিনগ্রাদ।
১২।ঘানা= আক্রা।
১৩।সেনেগাল= ডাকার।
১৪।লিবিয়া= বেনগাজী।
১৫।উরুগুয়ে= মন্টিভিডিও।
১৬।নিউজিল্যান্ড= ওয়েলিংটন।
১৭।পর্তুগাল= লিসবন।
১৮।বেলজিয়াম= এন্টওয়ার্প।
১৯।মিশর= সুয়েজ,আলেকজান্দ্রিয়া,পোর্ট সৈয়দ।
২০।বাংলাদেশ= চট্টগ্রাম,মংলা
১) তোমাকে বড় সুখী মনে হয়।
You seem to be very happy.
(ইউ সিম টু বি ভেরি হ্যাপি।)
২) বয়সের তুলনায় আপনাকে ছোট দেখায়।
You look younger than your age.
(ইউ লুক ইয়াংগার দ্যান ইয়র এইজ)
৩) তাকে ধনী মনে হয়।
He seems to be rich.
(হি সিমস্ টু বি রিচ)
৪) বোঝাটিকে ভারী মনে হয়েছিল।
The load seems to be heavy.
(দা লোড সিমড টু বি হেভি)
৫) খাবারটি বাসি মনে হয়।
The food seems to be stale.
(দা ফুড সিমস টু বি স্টেইল)
৬) মাছ গুলোকে পচা মনে হয়।
The fish seem to be rotten.
(দি ফিস সিম টুবি রটেন)
৭) ছেলেটিকে বিস্বস্ত মনে হয় না।
The boy does not seem to be faithful.
(দা বয় ডাজ নট সিম টু বি ফেইথফুল)
৮) তাদেরকে বড় হৃদয়ের মনে হয় না।
They do not seem to be large hearted.
(দেই ডু নট সিম টু বি লার্জ হার্টেড।)
৯) তাকে পরিশ্রমী মনে হয়নি।
He did not seem to be industrius.
(হি ডিড নট সিম টু বি ইনডাসট্রিয়াস)
১০) তাকে কি মেধাবী মনে হয়েছিল?
Did he seem to be meritorious?
(ডিড হি সিম টু বি মেরিটরিয়াস?)
১১) মেয়েটিকে কি বেয়াদব বলে মনে হয়?
Does the girl seem to be impudent?
(ডাজ দা গার্ল সিম টু বি ইমপুডেন্ট)
১২) ছেলেগুলো কে কি চঞ্চল মনে হয়?
De the boys seem to be restless?
(ডু দা বয়জ সিম টু বি রেষ্টলেস্?)
কোন কাজ উচিত অর্থে বুঝাইলে Should ব্যবহার
করা হয়।
Sub+Should+main verb
কিন্তু Sentence এ Subject না থাকলে Object টি
আকারে বসে +Should be+ মূল Verb এর Past
participle হয়। যেমন-
১) তোমার বৃদ্ধ মাতাপিতাকে দেখাশুনা করা উচিত।
You should look after your old Parents.
(ইউ সুড লুক আফটার ইওর ওল্ড প্যারেন্ট্স)
২) আমাদের সময়মত আহার করা উচিত।
We should take meal in time.
(উই সুড টেক মিল ইন টাইম).
৩) কারো বেশি খাওয়া উচিত নয়।
One should not eat more.
(ওয়ান সুড নট ইট মোর)
৪) তার কর্তব্য অবহেলা করা উচিত নয়।
He should not neglect his duty.
(হি সুড নট নেগলেক্ট হিজ ডিউটি)
৫) দুর্নীতি দমন করা উচিত।
Corruption should be checked.
(কররাপশন সুড বি চেক্ট)
৬) গরীবদের সাহায়্য করা উচিত।
The poor should be helped.
(দ্য পুওর সুড বি হেল্পড)
৭) কাজটি করা উচিত।
The work should be done.
Case (কারক)
Case (কারক)

Sentence এ কোন noun বা pronoun এর সাথে অন্যান্য word বা শব্দের যে সম্পর্ক থাকে তাকে Case বলে।

ইংরেজিতে noun বা pronoun এর Case সাধারনত পাঁচ রকমের হয়ে থাকে। এগুলো হল-

Nominative case
Objective case
Possessive case
Vocative case
Dative case
Note: Dative case কে সাধারনত স্বতন্ত্র কারক হিসেবে গণ্য করা হলেও আধুনিক English grammar এটিকে object তথা Objective case রুপে গণ্য করে। তাই English grammar এ মূলত চার প্রকার case ই আলোচিত হয়।

Nominative case:

যখন কোন noun বা pronoun কর্তা রুপে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে Nominative case বলে।

Nominative কে পেতে হলে ক্রিয়াকে কে(who) অথবা কি(what) দ্বারা প্রশ্ন কর।

- Orin goes to school. কে(who) স্কুলে যায়?

এছাড়াও pronoun, adjective, infinitive, gerund, verbal noun, phrase, clause etc Nominative case রূপে ব্যবহৃত হয়।

Nominative রূপে noun - Orin goes to school.
Nominative রূপে pronoun – He visited Khulna.
Nominative রূপে adjective – The poor live in hand to mouth.
Nominative রূপে infinitive – To err is human.
Nominative রূপে gerund – Walking is a good exercise.
Nominative রূপে verbal noun – The reading of newspaper is a good habit.
Nominative রূপে phrase – A man of letters came here.
Nominative রূপে clause – What he says is known to all.

Objective case:

যখন কোন noun বা pronoun কর্ম রুপে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে Nominative case বলে।

Objective কে পেতে হলে ক্রিয়াকে কাকে(whom) অথবা কি(what) দ্বারা প্রশ্ন কর।

- Rahim reads a book. (rahim কি পড়ছে? - book)
- The horse kicked the boy. (কাকে kick করেছে? – the boy)

Objective case দুই প্রকার:

Accusative case- কোন sentence এ যদি বস্তুবাচক noun – verb এর object রূপে বসে, তবে তাকে Accusative case বলে।
- He bought a car. (car বস্তুবাচক noun)

Dative case – কোন sentence এ যদি ব্যেক্তিবাচক noun – verb এর object রূপে বসে, তবে তাকে Dative case বলে।
- I like the man. (The man ব্যেক্তিবাচক noun)

এছাড়াও noun, pronoun, adjective, infinitive, gerund, verbal noun, phrase, clause etc Objective case রূপে ব্যবহৃত হয়।

Objective case রূপে noun – He reads the Quran.
Objective case রূপে pronoun – We called him.
Objective case রূপে adjective – He helps the poor.
Objective case রূপে infinitive – I want to sleep.
Objective case রূপে verbal noun – I like the playing of cricket.
Objective case রূপে phrase – I met a man of parts.
Objective case রূপে clause – I know how he did it.

Possessive case:

অধিকার সম্বন্ধ বা কর্তৃত্ব সম্বন্ধ বোঝায়। এটি “কার” এই প্রশ্নের উত্তর দেয়।

- This is Ram’s book. (কার বই- Ram এর)
- These are Shakespeare’s plays.(কার নাটক - Shakespeare’s এর)

Formation of Possessive case:

1. শেষে ‘s’ বিহীন singular noun এর সাধারণত Apostrophe ও S (’s) যোগ করে Possessive করা হয়। এটা জীবিত noun এর ক্ষেত্রে হয়। যেমন- Shawkot’s book, kamal’s pen, mother’s glass, baby’s toy.

2. শেষে ‘s’ যুক্ত singular noun এর শেষে শুধু Apostrophe যোগ করে Possessive করা হয়। যেখানে স-ধ্বনি একাধিক থাকে। যেমন- jesus’ speech, brutass’ car, keates’ poem.

3. শেষে ‘s’ বিহীন plural noun এর সাধারণত Apostrophe ও S (’s) যোগ করে Possessive করা হয়। যেমন- women’s co-operative, children’s park, men’s dress, people’s republic.

4. শেষে ‘s’ যুক্ত plural noun এর শেষে শুধু Apostrophe যোগ করে Possessive করা হয়। যেমন- boys’ school, girls’ school, sailors’ cap, brothers’ garden.

5. Compound noun এর শেষে Apostrophe ও S (’s) যোগ করে Possessive করা হয়। যেমন- brother-in-law’s home, Inspector-general’s office.

6. And দ্বারা যুক্ত একাধিক noun যৌথ অধিকার প্রকাশ করলে শেষের noun টির সাথে (’s) যোগ করতে হয়। যেমন- Rahim and Karim’s flat. Sami and Rahi’s mother.

7. সাধারণত ব্যক্তির ক্ষেত্রে (’s) বসিয়ে বা তার পূর্বে of বসিয়ে Possessive করা হয়। যেমন- Rahim’s hen or The hen of Rahim. Rabbi’s goat or the goat of rabbi.

8. অচেতন পদার্থের ক্ষেত্রে (’s) না বসিয়ে of বসিয়ে Possessive করতে হয়। যেমন-
Incorrect – The Chair’s legs are broken.
Correct – The legs of chair are broken.

9. সময়, দুরুত্ব ও ওজন প্রকাশক noun এর সাথে (s’) যোগ করে Possessive করতে হয়। যেমন – Three days’ leave, A yard’s length, A ton’s wait.

Vocative case:

Go there, Rahim. May I come in sir.

উপরের sentence দুটিতে Rahim and sir দুটি noun এ সম্বোধন করে কিছু বলা আছে। এখানে noun দুটির সাথে স্ব স্ব বাক্য দুটির অপর অংশ দুটির সাথে যে সম্পর্ক তাই Vocative case। এক কথায় বাক্যে noun এর মাধ্যমে কাউকে কে সম্বোধন করে কিছু বলা হলে তার Vocative case হয়। একে nominative address বা case of address ও বলা হয়।

যেমন – Brother, could I take your pen?
Good bye, mother.
Come here.
Go there.

বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৫

বোর্ড পরীক্ষার
সার্টিফিকেট হারিয়ে
গেলে আপনার করনীয়

একটি ছাত্রের শিক্ষাজীবনের সবচেয়ে
মূল্যবান সম্পদ সার্টিফিকেট আর তা হারিয়ে
গেলে ভীষণ চিন্তায় পড়ে যান অনেকেই। কী
করবেন, কিভাবে সার্টিফিকেট ফিরে
পাবেন তা বুঝতে পারেন না। সার্টিফিকেট
বা এ ধরনের মূল্যবান শিক্ষাসংক্রান্ত
কাগজপত্র হারালে বা নষ্ট হয়ে গেলে
ঘাবড়ানোর কিছু নেই।
প্রথমে যা করবেনঃ
সার্টিফিকেট, নম্বরপত্র বা প্রবেশপত্র
হারিয়ে গেলে দেরি না করে এ বিষয়ে দ্রুত
পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এর জন্য প্রথমে
আপনার এলাকার নিকটবর্তী থানায় একটি
সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে।
জিডির একটি কপি অবশ্যই নিজের কাছে
রাখতে হবে। এরপর যেকোনো একটি দৈনিক
পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে নাম, শাখা, পরীক্ষার কেন্দ্র,
রোল নম্বর, পাসের সাল, বোর্ডের নাম এবং
কিভাবে আপনি সাটিফিকেট, নম্বরপত্র
অথবা প্রবেশপত্র হারিয়েছেন তা
সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে।
থানায় জিডি ও পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশের পর আপনাকে যেতে হবে যে
বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা দিয়েছেন সেই
শিক্ষা বোর্ডে। শিক্ষাবোর্ডের ‘তথ্যসংগ্রহ
কেন্দ্র’ থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহের পর
নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে। এরপর
নির্ধারিত ফি সোনালী ব্যাংকের ডিমান্ড
ড্রাফটের মাধ্যমে বোর্ডের সচিব বরাবর
জমা দিতে হবে। টাকা জমা হওয়ার পর
আবেদন কার্যকর হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে
মূল ব্যাংক ড্রাফট, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির
কাটিং ও থানার জিডির কপি জমা দিতে
হবে।
আবেদনপত্রে যা পূরণ করতে হবেঃ
আবেদনপত্র পূরণের ক্ষেত্রে প্রথমেই উল্লেখ
করতে হবে আপনি কোন পরীক্ষার (মাধ্যমিক
না উচ্চমাধ্যমিক) কী হারিয়েছেন এবং কী
কারণে আবেদন করছেন। আবেদনপত্রের
বিভিন্ন অংশে ইংরেজি বড় অক্ষরে এবং
বাংলায় স্পষ্ট অক্ষরে পূর্ণ নাম, মাতার নাম,
পিতার নাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম, রোল
নম্বর, পাশের বিভাগ/জিপিএ, শাখা,
রেজিস্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষাবর্ষ এবং
জন্মতারিখ সহ বিভিন্ন তথ্য লিখতে হবে।
পরবর্তী অংশে জাতীয়তা, বিজ্ঞপ্তি যে
দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে সেটির
নাম ও তারিখ এবং সোনালী ব্যাংকের যে
শাখায় ব্যাংক ড্রাফট করেছেন সে শাখার
নাম, ড্রাফট নম্বর ও তারিখ উল্লেখ করতে
হবে। আবেদনপত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানের
সুপারিশের প্রয়োজন হবে। এতে তার দস্তখত
ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে। আর
প্রাইভেট প্রার্থীদের আবেদনপত্র অবশ্যই
গেজেটেড কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও নামসহ
সিলমোহর থাকতে হবে।
নষ্ট হয়ে যাওয়া সনদপত্র/নম্বরপত্র/
একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টের অংশবিশেষ
থাকলে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে না
বা থানায় জিডি করতে হবে না। এ ক্ষেত্রে
আবেদনপত্রের সঙ্গে ওই অংশবিশেষ জমা
দিতে হবে। তবে সনদে ও নম্বরপত্রের
অংশবিশেষে নাম, রোল নম্বর, কেন্দ্র,
পাশের বিভাগ ও সন, জন্ম তারিখ ও
পরীক্ষার নাম না থাকলে তা গ্রহণযোগ্য হবে
না। আর বিদেশি নাগরিককে ব্যাংক
ড্রাফটসহ নিজ সরকারের শিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
কত টাকা লাগবেঃ
সাময়িক সনদ, নম্বরপত্র, প্রবেশপত্র ফি
(জরুরি ফিসহ) ১৩০ টাকা। এ ছাড়া ত্রি-
নকলের জন্য ১৫০ টাকা এবং চৌ-নকলের
জন্য ২৫০ টাকা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে
জমা দিতে হয়।
লাইক,কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সাথে
থাকুন।
আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য।
ধন্যবাদ।

বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৫

কিছু আবিস্কার ও আবিষ্কারক - এর নাম :
(1)হাইড্রোজেন - হেনরি ক্যাভেন্ডিস
(2)অক্সিজেন - প্রিস্টলি
(3)ক্লোরিন - ময়সাঁ
(4)ওজোন - স্কোনবীনি
(5)ইলেকট্রন - থমসন
(6)প্রোটন - রাদারফোর্ড
(7)নিউট্রন - চ্যাডউইক
(8)রেডিয়াম - মাদাম কুরি ও পিয়েরে কুরি
(9)শুষ্ক কোষ - জর্জেস লেকল্যান্স
(10)বৈদ্যুতিক কোষ - আলেকসান্দ্র ভোল্টা
(11)পারমাণবিক সংখ্যা - মোঁসলে
(12)তড়িৎ বিশ্লেষণ - মাইকেল ফ্যারাডে।
১.বাংলাদেশ বিমান সংস্থার নাম কি ?
উত্তরঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
২. প্রথম ডাকটিকিট মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানের
নাম কি ?
উত্তরঃ ফরম্যাট ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি
প্রিন্টিং প্রেস।
৩.বাংলাদেশ টেলিভিশন স্থাপিত হয় কত
সালে?
উত্তরঃ ২৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৪ সালে ।
৪. বাংলাদেশ প্রধান সংবাদ সংস্থার নাম
কি?
উত্তরঃ বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)।
৫. বেগম পত্রিকার প্রথম সম্পাদক কে
ছিলেন ?
উত্তরঃ নুরজাহান বেগম।
৬. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলকে ‘রূপসী
বাংলা’ বলে ঘোষণা করা হয়েছে?
উত্তরঃ সোনারগাঁয়ের যাদুঘর এলাকাকে ।
৭. বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক
খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী কে?
উত্তরঃ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
৮. বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর কোনটি ?
উত্তরঃ বরেন্দ্র যাদুঘর ।
৯. সাত গম্বুজ মসজিদের নির্মাতা কে?
উত্তরঃ শায়েস্তা খান ।
১০. ঢাকার নাম জাহাঙ্গীর নগর কে রাখেন?
উত্তরঃ সুবেদার ইসলাম খান ।
১১. কুতুব মিনার কোথায় অবস্থিত?
উত্তরঃ দিল্লীতে।
১২. ‘বাংলার আকবর’ বলা হয় কাকে?
উত্তরঃ আলাউদ্দিন হোসেন শাহকে।
১৩.সুলতান মাহমুদ কতবার ভারত আক্রমণ
করেন ?
উত্তরঃ ১৭ বার।
১৪. মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?
উত্তরঃ জহির উদ্দিন মুহাম্মদ বাবর।
১৫.“দ্বীন ই-ইলাহী” ধর্মের প্রবর্তক কে ?
উত্তরঃ সম্রাট আকবর ।
১৬. বুড়িগঙ্গা নদীর পুর্বনাম কি ছিল ?
উত্তরঃ দোলাই খাল বা দোলাই নদী।
১৭.লাল কেল্লা কে নির্মাণ করেন?
উত্তরঃ সম্রাট শাহজাহান।
১৮. তাজমহলের নির্মাতা কে ?
উত্তরঃ সম্রাট শাহজাহান।
১৯. মারাঠা বংশের শ্রেষ্ঠ নরপতি কে
ছিলেন ?
উওরঃ শিবাজী।
২০.বাংলাকে ‘জান্নাতাবাদ’ বলে ঘোষণা
করেন কে?
উত্তরঃ হুমায়ুন।
২১. বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম
কি?
উত্তরঃ বাংলাদেশ ব্যাংক।
২২. কার শাসনামলে উপমহাদেশে পুলিশ
সার্ভিস চালু করা হয়?
উত্তরঃ লর্ড ক্যানিংয়ের।
২৩.উপজেলা ব্যবস্থার প্রবর্তক কে ?
উত্তরঃ হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ।
২৪. প্রথম জেলা গঠিত হয় কবে?
উত্তরঃ ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলা।
২৫. মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান কে ?
উত্তরঃ সচিব।
২৬. আনসার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কোথায়
অবস্থিত ?
উত্তরঃ গাজিপুরের শফিপুরে।
২৭.বাংলাদেশের প্রথম মহিলা বিগ্রেডিয়ার
কে?
উত্তরঃ সুরাইয়া বেগম ।
২৮. বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহত্তর পাহাড়
কোনটি ?
উত্তরঃ গারো পাহাড়।
২৯.বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ
কোনটি ?
উত্তরঃ তাজিনডং।
৩০. ‘দুবলার চর’ কোথায় অবস্থিত?
উত্তরঃ সুন্দর বনের দক্ষিণ উপকূলে।
বাংলাদেশের প্রথম নারী

# প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীঃ বেগম খালেদা
জিয়া
# প্রথম নারী স্পীকারঃ শিরীন শারমিন
চৌধুরী
# প্রথম নারী পররাষ্ট্র মন্ত্রীঃডা.দীপু মনি
# প্রথম নারী ওসিঃ হোসনে আরা
# প্রথম নারী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীঃ এডভোকেট
সাহারা খাতুন
# প্রথম নারী সংসদ উপনেতাঃ সৈয়দা
সাজেদা চৌধুরী
# প্রথম নারী হুইপঃ খালেদা খানম
# প্রথম নারী প্রোক্টরঃ কাজী শাহানারা
আহমেদ
# মুক্তিযুদ্ধে প্রথম নারী শহীদঃ
মেহেরুন্নেসা
# ঢাকা বিশ্ববিস্যালয়ের প্রথম ছাত্রীঃ
লীলা নাগ
# ঢাকা বিশ্ববিস্যালয়ের প্রথম মুসলিম
ছাত্রীঃ ফজিলাতুন্নেসা
# ঢাকা বিশ্ববিস্যালয়ের প্রথম নারী
শিক্ষকঃ করুণাকণা গুপ্তা
# প্রথম নারী ক্রীয়াবিদঃ রাবেয়া খাতুন
# দাবায় প্রথম আন্তর্জাতিক গ্র্যান্ড
মাষ্টারঃ রানী হামিদ
# প্রথম নারী বিচারপতিঃ নাজমুন আরা
সুলতানা
# প্রথম নারী প্যারেড কমান্ডারঃ এলিজা
শারমিন
# প্রথম নারী রেল চালকঃ সালমা খান
# প্রথম নারী ব্রিগেডিয়ারঃ সুরাইয়া রহমান
# ঢাকা মেডিকেলের প্রথম নারী অধ্যক্ষঃ
ডা. হোসনে আরা তাহমিন
# সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র নারী
সদস্যঃ বেগম রাজিয়া বানু
# এমনেষ্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রথম নারী
মহাসচিবঃ আইরিন খান
# বিটিভি’র প্রথম নারী মহাপরিচালকঃ
বেগম ফেরদৌস আরা
# পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রথম নারী
পরিচালকঃ ড. জাকিয়া বেগম
# পরমাণু শক্তি গবেষণার প্রথম
নারী মহাপরিচালকঃ ড. মাধবী ইসলাম
# জাতিসংঘে নিযুক্ত প্রথম বাংলাদেশী
নারী স্থায়ী প্রতিনিধিঃ ইসমাত জাহান
# জাতিসংঘ সিডিও কমিটির প্রথম
বাংলাদেশী চেয়ারপারসনঃ সালমা খান
# তত্বাবধায়ক সরকারের প্রথম নারী
উপদেষ্টাঃ ড. নাজমা চৌধুরী
# প্রথম নারী জাতীয় অধ্যাপকঃ প্রফেসর ড.
সুফিয়া আহমেদ
# প্রথম নারী নভোবিজ্ঞানীঃ ড. সুলতানা
নাহার কেয়া
# বাংলা একাডেমীর প্রথম নারী
মহাপরিচালকঃ ড. নীলিমা ইব্রাহীম
# পিএসসি’র প্রথম নারী চেয়ারম্যানঃ
জিন্নাতুন্নেসা তাহমিদা বেগম
# প্রথম নারী মহিলা ব্যারিস্টারঃ রাবেয়া
ভূইয়া
# যুক্তরাজ্যের নিন্মকক্ষের প্রথম
বাংলাদেশী নারী সদস্যঃ রুশানারা আলী
# মন্ত্রীসভার প্রথম নারী সদস্যঃ নূরজাহান
মুরশিদ
# প্রথম নারী পুলিশ সুপার (এসপি): রওশন আরা
# প্রথম নারী কূটনৈতিকঃ তাহমিনা খান ডলি
# প্রথম নারী ভাষ্করঃ নভেরা আহমদ
# বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী ডীনঃ
আজিজুন্নেসা
# প্রথম নারী রাষ্ট্রদূতঃ মাহমুদা হক চৌধুরী
# প্রথম নারী পাইলটঃ সৈয়দ কানিজ
ফাতেমা রোকসানা
# প্রথম টেষ্টটিউব শিশু
প্রবর্তনকারী চিকিৎসকঃ ডা. পারভীন
ফাতেমা
# প্রথম নারী প্যারাট্রুপারঃ জান্নাতুল
ফেরদৌস
প্রশ্ন: বাংলাদেশের অস্ত্র নির্মাণ
কারখানা
কোথায় অবস্থিত?
উঃ গাজিপুর।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশের মোটর গাড়ির
সংযোজনের বৃহত্তম কারখানার নাম কি?
উঃ প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ, চট্টগ্রাম।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ ও
ইস্পাত
কারখানার নাম কি?
উঃ চট্টগ্রাম স্টীলমিল, চট্টগ্রাম।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশের বৃহত্তম জাহাজ
নির্মাণ
ও মেরামত কারখানার নাম কি?
উঃ চট্টগ্রাম ডকইয়ার্ড, চট্টগ্রাম।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশের তেল শোধনাগার
কোনটি
ও কোথায় অবস্থিত?
উঃ ইস্টার্ন রিফাইনারী, চট্টগ্রাম।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কোথায় টেলিফোন
শিল্প
সংস্থা অবস্থিত?
উঃ টংগী, গাজিপুর।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশের অস্ত্র নির্মান
কারখানা
কোথায়?
উঃ গাজিপুর।
-
প্রশ্ন: দেশের প্রথম ইকো পার্ক
কোনটি?
উঃ সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথ পাহাড়।
-
প্রশ্ন: দেশের প্রথম সাফারি পার্কের
নাম
কি?
উঃ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক।
-
প্রশ্ন: দেশের প্রথম সাফারি পার্ক
কোথায়
অবস্থিত?
উঃ কক্সবাজারের ডুলাহাজরা।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড
টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) কোন
মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
উঃ শিল্প মন্ত্রণালয়।
-
প্রশ্ন: দেশের সর্ববৃহৎ চিনি কল
কোনটি?
উঃ কেরু এন্ড কোঃ লিঃ, দর্শনা।
-
প্রশ্ন: ব্রিটিশ বাংলার প্রথম পাটকল
কবে
কোথায় স্থাপন করা হয়?
উঃ ১৮৫৫ সালে, কলকাতায়।
-
প্রশ্ন: বর্তমান বাংলাদেশের কোথায়
প্রথম
পাটকল কোথায় স্থাপন করা হয়?
উঃ সিরাজগঞ্জে।
-
প্রশ্ন: বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের
বৃহত্তম
পাটকল কোনটি ছিল?
উঃ আদমজী পাটকল।
-
প্রশ্ন: আদমজী পাটকলের তাঁত সংখ্যা
ছিল?
উঃ ৩,০০০ টি।
-
প্রশ্ন: আদমজী পাটকল স্থাপন করা
হয়?
উঃ ১৭ জুন, ১৯৫১ সাল।
-
প্রশ্ন: আদমজী পাটকলের প্রতিষ্ঠাতা
কে
ছিলেন?
উঃ পাকিস্তানের গুল মোহাম্মদ
12
* রেডক্রসের সদর দপ্তর কোথায়
অবস্থিত? - জেনেভায়
,
* ২০১৫সালের ১৭ তম ন্যাম সম্মেলন
কোথায় অনুষ্ঠিত হবে?
- কারাকাস,ভেনিজুয়েলায়
, * বর্ণালী ও শুভ্র কি?
- উন্নত জাতের ভূট্টা
,
* রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ
কি?
- অক্সিজেন সরবরাহ করা ,
* ‘মধুবালা‘ নামটি কি জন্য
বিখ্যাত?
- হলদে জাতের তরমুজ হিসাবে
,
* আদিম মানুষের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার
কি?
- আগুন
,
* ২০১৫সালের ঢাকা ও চট্টগ্রাম
‘সিটি
নির্বাচন ‘ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হয়?
- ২৮ এপ্রিল
,
* সম্প্রতি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত
ক্রিকেট টেস্ট ম্যাচে কোন
ক্রিকেটার ডাবল সেঞ্চুরী করেছেন? -
তামিম ইকবাল
,
* দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কবে শুরু হয়?
- ১৯৩৯ সালে
,
* ২৫ এপ্রিল ২০১৫ - এর ভয়াবহ
ভূমিকম্পের
মাত্রা রেখটার স্কেলে কত ছিল?
- ৭.৮ ( উইকিপিডিয়াতে আছে)
,
* নাসিরাবাদের বর্তমান নাম কি?
- ময়মনসিংহ ,
* কম্পিউটারের মূল মেমোরী তৈরি
হয়
কি দিয়ে?
- সিলিকন