বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৫

দেওয়ানী মামলার ধাপসমূহ কি কি?

যারা নিজের জন্য আইন জানতে চান সেই সব
সচেতন মানুষদের জন্য আজ অতি সংক্ষেপে
দেওয়ানী মামলার ধাপসমূহ নিয়ে লেখা হল :
১) প্রতিটি দেওয়ানী মামলা শুরু হয় আরজি (Plaint)
গ্রহণের মাধ্যমে। বাদীর
নালিশের লিখিত বিবরণীকে আরজি বলা হয়।
আরজিতে সকল তথ্য সঠিক না জানালে
বা নিয়মানুযায়ী উপস্থাপন না করলে আরজি
গৃহীত
নাও হতে পারে।
২) সমন মামলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। সমনের
ক্ষেত্রে কোন ধরণের অনিয়ম বা বিশৃঙ্খলা
মামলার পরবর্তী ধাপগুলো অকার্যকর করতে
পারে। মামলা যথাযথভাবে দায়ের হলে
বিবাদীকে
হাজির হয়ে বাদীর দাবীর জবাব দেওয়ার জন্য
সমন দেওয়া হয়।
৩) সমনে উল্লেখিত দিনে বিবাদীকে
আদালতে উপস্থিত হতে হয় ও জবাব দাখিল
করতে
হয়।
৪) প্রয়োজন হলে বিকল্প পদ্ধতিতে
বিরোধের সমাধান করা যায়। যেমন- সমঝোতা,
সালিস প্রভৃতি। বিকল্প পদ্ধতিতে সমাধান না হলে
আদালত প্রথম শুনানির তারিখ দিবে।
৫) প্রথম শুনানির তারিখে যদি দেখা যায়
বিরোধের
বিষয় নেই তবে তা নিষ্পত্তির জন্য গ্রহন করা
যাবে।
৬) মামলার বিচার্য বিষয়গুলো গঠনের পর আদালত
চূড়ান্ত শুনানির তারিখ দিবে। বিরোধের বিচার্য
বিষয়গুলো নির্ধারণের জন্য প্রশ্নোত্তর,
সাক্ষ্য হিসেবে দলিল গ্রহণ, তদন্ত প্রভৃতি করা
হবে।
৭) জেরা করা, সাক্ষ্য, পুনঃসাক্ষ্য, যুক্তিতর্ক প্রভৃতি
চূড়ান্ত শুনানির অন্তর্ভুক্ত। চূড়ান্ত শুনানির পর বিচারক
তৎক্ষণাৎ বা পরবর্তী যেকোন দিনে রায়
ঘোষণা করবেন।
৮ ) রায় কার্যকর করার জন্য ৭ দিনের মধ্যে ডিক্রি
প্রদান করা হয়।
এক নজরে এই হল দেওয়ানী মামলার অনুসৃত ধাপ
সমূহ।
Tag Question
Who believes me, do they?
Our team is excellent, isn’t it?
He along with his sisters is going to Dhaka, isn’t
he?
Time and tide wait for none, do they?
It is man who pollutes the environment, doesn’t
he?
The educated will be praised, won’t they?
Slow and steady wins the race, doesn’t it?
The headmaster and secratory of the school
went there, didn’t he?
Either Rahim or his friends went there, didn’t
they?
He will come back at no time, will he?
He will come here in no time, won’t he?
The girl in her pleased me, didn’t it?
You need not, need you?
Good morning, isn’t it?
I think he is right, isn’t he?
Few politicians are honest, are they?
The little girl wants a little, doesn’t she?
He as well as his friends played football, didn’t
he?
He cast his magic spell, didn’t he?
The police arrested them, didn’t they?
Who trusts me, do they?
Fire burns, doesn’t it?
It is Rahim who has broken the glass, hasn’t he?
How odd, isn’t it?
Though he came, I did not go, did I?
It's a lovely day today, isn't it?
You live in Frankfurt, don't you?
Miho can't speak German, can she?
You haven't seen Miho, have you?
You will remember to call me, won't you?
It's beautiful, isn't it?
He has been, hasn't he?
You can, can't you?
It must be, mustn't it?
You know him,don’t you?
He finished it,didn't he?
He will come,won't he?
Jack is from Spain,isn't he?
Mary can speak English,can't she?
They aren't funny, are they?
He shouldn't say things like that, should he?
You play the guitar, don't you?
Alison likes tennis, doesn't she?
They went to the cinema, didn't they?
She studied in New Zealand, didn't she?
He hardly ever speaks, does he?
They rarely eat in restaurants, do they?
You've got a car, haven't you?
They play football on Sundays, don't they?
She plays football on Sundays,doesn't she?

রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫

IT Division :
bits & bytes knowledge
8 Bits =1 Byte
1024 Bytes= 1 Kilobyte
1024 Kilobytes =1 Megabyte
1024 Kilobytes =1 Megabyte
1024 Megabytes =1 Gigabyte
1024 Gigabytes =1 Terabyte
1024 Terabytes =1 Petabyte
1024 Petabytes= 1 Exabyte
1024 Exabytes =1 Zettabyte
1024 Zettabytes= 1 Yottabyte
1024Yottabytes =1 Brontobyte
1024 Brontobytes =1 Geopbyte
1024 Geopbyte =1 Saganbyte
1024 Saganbyte =1 Pijabyte
Alphabyte =1024 Pijabyte
Kryatbyte =1024 Alphabyte
Amosbyte= 1024 Kryatbyte
Pectrolbyte= 1024 Amosbyte
Bolgerbyte =1024 Pectrolbyte
Sambobyte =1024 Bolgerbyte
Quesabyte= 1024 Sambobyte
Kinsabyte =1024 Quesabyte
Rutherbyte= 1024 Kinsabyte
Dubnibyte= 1024 Rutherbyte
Seaborgbyte =1024 Dubnibyte
Bohrbyte =1024 Seaborgbyte
Hassiubyte= 1024 Bohrbyte
Meitnerbyte =1024 Hassiubyte
Darmstadbyte =1024 Meitnerbyte
Roentbyte =1024 Darmstadbyte
Coperbyte =1024 Roentbyte

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

কিছু মজার ইংরেজি শব্দ

একই বর্ণের পুনরাবৃত্তি না করে ইংরেজিতে সবচেয়ে বড় শব্দ
==> Uncopyrightable

Vowel ছাড়া একটি শব্দ হচ্ছে
==> Rhythm

যে শব্দের প্রথমে ও শেষে und তা হচ্ছে
==> Underground

Education এমন একটি শব্দ যাতে ইংলিশ এর সকল Vowel গুলোই বিদ্যমান।
লক্ষ্য করুন Silent শব্দটিতে যে কয়টি বর্ণ রয়েছে তা দিয়ে Listen শব্দটি বানানো যায়

শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

কিছু জিনিস কেন ঘটে এবং তার ব্যাখ্যা
শরীরে চুলকানি অনুভব কেন হয়???
উত্তরঃ চামড়ার ব্যথার স্নায়ুগুলো মশার
কামড়,চামড়ার শুষ্কতা ও বিভিন্ন প্রকার
অ্যালার্জির প্রভাবে স্বল্প পরিমাণে
উত্তেজিত হলেই সাধারণত আমরা ব্যথা
অনুভব না করে চুলকানি অনুভব করি।
দুধ গরম করার সময় উপচে পড়ে কেন???
উত্তরঃ দুধ গরম করলে এতে বিদ্যমান
প্রোটিন ও ফ্যাট এর উপর পাতলা ক্রিমের
স্তর তিরী করে জলীয়বাষ্পকে উড়ে যেতে
বাধা সৃষ্টি করে।আর বাষ্পই দুধকে উপচে
পড়তে বাধ্য করে।
উলবস্ত্র পরলে গরম লাগে কেন???
উত্তরঃ উল অনুত্তম তাপপরিবাহী হওয়ায় এর
আঁশ বাতাসকে আটকে দেয় এবং সেই সাথে
উলের আদ্রতাকে শুষিয়ে নেওয়ার গুণ থাকায়
উলের বস্ত্র পরলে আমাদের গরম লাগে।
পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন???
উত্তরঃ পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো
এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ
কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত
অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী
সালফোনিক এসিড তিরী করে।আর এটা
চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু
সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে,যার প্রভাবে
চোখে পানি আসে।
চুল ও নখ কাটলে ব্যথা লাগে না কেন???
উত্তরঃ প্রাণীর শরীরের প্রতিটি অংশেই
স্নায়ুকোষ দিয়ে গঠিত স্নায়ুতন্ত্র বিদ্যমান,
যা স্পর্শ, তাপ, চাপ ইত্যাদি অনুভূতি জন্মায়।
কিন্তু চুল ও নখে এ কোষগুলো মৃত হওয়ায়
এগুলো কাটলে ব্যথা লাগে না।
আমাদের শরীর গরম থাকে কেন ???
উত্তরঃ আমাদের গ্রহণকৃত খাদ্যবস্তু জারণ
প্রক্রিয়ায় দহনের মাধ্যমে তাপশক্তি(প্রতিদ
িন সাধারণত ২৫০০ ক্যালরি) উৎপন্ন করে বলে
আমাদের শরীর গরম থাকে এবং তাপশক্তি
শরীরের বিভিন্ন অংশকে বিভিন্ন কাজ
করতে সক্ষম করে তোলে।
বিষুবরেখায় গরম বেশি কেন ???
উত্তরঃ পৃথিবী গোলাকার হওয়ায় সূর্যের
আলো সর্বত্রই সমানভাবে পড়ে না।আর
এক্ষেত্রে বিষুবরেখায় সূর্যরশ্মি প্রায়
খাড়াভাবে পড়ে।তাই এই রেখা বরাবর গরম
বেশি পড়ে।
গরমে কিছু ধরলে হাত পোড়ে কেন ???
উত্তরঃ আমাদের শরীর কোষ এবং কোষগুলো
অসংখ্য অণু দ্বারা গঠিত।সুস্থ অবস্থায়
স্বাভাবিক তাপে অণুগুলো গতিশীল থাকে।
গরম কিছু স্পর্শ করলে এগুলোর গতি বেড়ে
কোষগুলো ভাঙ্গতে শুরু করে ও পোড়ার
অনুভূতি জন্মায়।এ সময় রক্ত দ্রুত চলাচল করে
তা মেরামত করার চেষ্টা করে।এতে ত্বকে
লাল দেখায়।এভাবে গরম খুব বেশি হলে কোষ
পুরোপুরি নষ্ট হয়ে পুড়ে যায়।
রক্ত জমাট বাধে কেন ???
উত্তরঃ কাটা স্থানের চারিদিকে রক্ত
কণিকাস্থ অণুচক্রিকা কর্তৃক সৃষ্ট
সিরোটোনিন নামক হরমোন রক্তবাহী
নাড়ীকে সংকুচিত করে এবং এই
অণুচক্রিকাগুলো রক্তরসের থ্রম্বোপ্লাস্টিন
রঞ্জক থেকে কাটা স্থানে “ফাইব্রিন”
নামক তন্তু তিরী করে রক্ত প্রবাহে বাধা
সৃষ্টি করে, ফলে রক্ত জমাট বাঁধে।
আমরা কোনো বস্তু কিভাবে দেখি ???
উত্তরঃ কোনো বস্তুর উপর আপতিত আলো
প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখের লেন্সের
মধ্য দিয়ে চোখের পেছনের পর্দায়(রেটিনা)
উল্টো আকারে ফুটে উঠে এবং সেখান থেকে
তা স্নায়ু বেয়ে মস্তিষ্কে পৌঁছে
সোজাভাবে দেখার অনুভূতি জন্মায়।
মানুষের মুখে ব্রন কিভাবে হয় ???
উত্তরঃ মানুষের ত্বকের নিচের ছোট ছোট
“অয়েল গ্ল্যান্ড” থেকে ত্বকগ্রন্থির
ছিদ্রপথে সামান্য পরিমাণে তেল বের
হওয়ায় ত্বক নরম থাকে।কিন্তু বাতাসের
ধুলাবালি বা কোষের বর্জনীয় পদার্থ কখনও
কখনও এই ছিদ্রপথ বন্ধ করে দিলে রক্তের
শ্বেতকণিকা পুজে পরিণত হয়ে এখানে
ব্রনের সৃষ্টি করে।
সমুদ্রের পানি নোনা হয় কেন ???
উত্তরঃ নদী,বৃষ্টি ইত্যাদির পানি খনিজ
পদার্থ ও লবণসহ নানা উপাদান নিয়ে সমুদ্রের
পানিতে মিশে।পরবর্তীতে সূর্যের তাপে
পানি বাষ্প হয়ে উপরে উড়ে গেলে
উপাদানগুলো এখানেই থেকে যায়।ফলে
সমুদ্রের পানি লবণাক্ত হয়
সন্মুখে চলাবস্থায় ভূ-পৃষ্ঠস্থ বস্তুকে পিছনের
দিকে যেতে দেখি কেন ???
উত্তরঃ চলার সময় ঐ বস্তু আমাদের চোখে যে
কোণ উৎপন্ন করে তা দ্রুত পরিবর্তন হয় বলে
তাকে পিছনের দিকে যাচ্ছে বলে মনে হয়।
উল্লেখ্য, অনেক দূরের বস্তুর ক্ষেত্রে(যেমন-
চাঁদ)এই কোণের সূক্ষ্ম পরিবর্তন হয় বলে তা
আমাদের সাথেই চলছে বলে মনে হয়
মশা কানের কাছে ভন ভন করে কেন ???
উত্তরঃ মশা উড়ার সময় অতি দ্রুত পাখা
ঝাপটায়(সেকেন্ডে প্রায় ৩০০-৬০০ বার) বলে
কানের কাছে এলে এর ভন ভন শোনা যায়।
তুষারপাত হয় কেন ???
উত্তরঃ সমুদ্র,নদী ইত্যাদি জলাশয় থেকে
পানি বাষ্প হয়ে উপরে উঠে যায়।বায়ুমণ্ডলের
নির্দিষ্ট উচ্চতায় সঞ্চিত হয়ে
মাত্রাতিরিক্ত অবস্থায় এ জলীয় বাষ্প
ধূলিকণাকে আশ্রয় করে ঘনীভূত হয়ে শীতল
তুষার কণায় রূপান্তরিত হয়।পরবর্তীতে যা
স্ফটিক আকারে একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে
উঁচু পর্বতে বাঁধা পেয়ে তুষারপাত ঘটায়।
উদ্ভিদ সূর্যালোকের দিকে আকর্ষিত হয়
কেন ???
উত্তরঃ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় পাতায়
বিদ্যমান ক্লোরোফিল সূর্যালোকের
সংস্পর্শে পানি ও কার্বন ডাই-অক্সাইডের
সাহায্যে অক্সিজেন ও শর্করা(খাদ্য) তিরী
করে।আর এ খাদ্য তিরীর উদ্দেশ্যেই উদ্ভিদ
সূর্যালোকের দিকে আকর্ষিত হয়।
আমরা ঘেমে যায় কেন ???
উত্তরঃ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র,উত্তাপন কেন্দ্র ও
শীতলীকরণ কেন্দ্র দ্বারা গঠিত মস্তিস্কের
তাপমাত্রা কেন্দ্র কর্তৃক মানুষের শরীরের
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয়।কোনো কারণে
শরীরের এ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে
বেশি হলে শীতলীকরণ কেন্দ্র ত্বকের লক্ষ
লক্ষ ছিদ্রপথে ঘাম বের করে দিয়ে
ভারসাম্য রক্ষা করে বলেই আমরা ঘেমে
যাই।
লোহায় মরিচা পড়ে কেন ???
উত্তরঃ আদ্রতার উপস্থিতিতে লোহার
পরমাণুর সাথে পানির(অক্সিজেন)
সংস্পর্শেই এতে মরিচা পড়ে।এভাবে লোহা
জারণ প্রক্রিয়ায় আয়রন অক্সাইডে পরিণত
হয়।
পাউরুটিতে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে কেন ???
উত্তরঃ পাউরুটির ময়দার সাথে সামান্য
পরিমাণে মেশানো ইস্ট(এক প্রকার ছত্রাক)
বিদ্যমান আদ্রতা ও সামান্য উষ্ণতায়
সংখ্যায় দ্রুত বৃদ্ধি পায় ও সাথে সাথে বুদবুদ
আকারে গ্যাস তৈরি করে বলে এর মাঝে
ছোট ছোট ছিদ্রের সৃষ্টি হয়।
আমরা ক্লান্তি বোধ করি কেন ???
উত্তরঃ অতিরিক্ত পরিশ্রমে মাংসপেশীতে
অক্সিজেনের ঘাটতি হলে অতিরিক্ত শক্তি
যোগাতে মাংস-পেশীর সঞ্চিত
গ্লাইকোজেন ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ায়
ল্যাকটিক এসিডে রূপান্তরিত হয় এবং সেই
সাথে ফ্যাটি টক্সিন নামক জৈব বিষও তৈরি
হয়।এই এসিড ও জৈব বিষ রক্ত দ্বারা শরীরে
ছড়িয়ে পড়লেই আমরা বোধ করি।

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৫


একনামে কয়টি সিম রাখা যাবে,
আসছে বিধিনিষেধ
শামীম আহমেদ :
মোবাইল ফোন
অপারেটরদের
গ্রাহক বাড়ানোর
প্রতিযোগিতায়
নিবন্ধন নিয়ে তৈরি
হওয়া বিশৃঙ্খলার
অবসানে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ কয়টি সিম রাখতে
পারবেন সেই সংখ্যা বেঁধে দেওয়ার কথা ভাবছে
সরকার। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি
সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে একটি
প্রস্তাব পাঠিয়েছে, যাতে একটি জাতীয়
পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ
২০টি মোবাইল সিম রাখার সীমা বেঁধে দেওয়ার
প্রস্তাব করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে
একজন গ্রাহক তার এনআইডি দেখিয়ে এক
অপারেটরের পাঁচটির বেশি সিমের মালিক হতে
পারবেন না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিটিআরসি সচিব
মো. সরওয়ার আলম বলেন, “সিমের মালিকানায়
শৃঙ্খলা আনতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
বিষয়টি এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে
অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগের একজন কর্মকর্তা
জানিয়েছেন। অন্যদিকে অপারেটরদের সংগঠন
অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিকম
অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি
আই এম নুরুল কবির বলেন, “এ বিষয়ে কোনো
সিদ্ধান্ত নিলে অপারেটরদের সঙ্গে আলোচনা
করেই নেওয়া উচিৎ। ভুয়া পরিচয়ে অথবা নিবন্ধন না
করে সিম কিনে নানা অপরাধে ব্যবহারের অভিযোগ
বাড়তে থাকায় সম্প্রতি গ্রাহকদের তথ্য যাচাই ও সিম
পুনঃনিবন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হলে বিস্ময়কর সব
তথ্য বেরিয়ে আসতে থাকে। সিমের তথ্য
জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভাণ্ডারের সঙ্গে
মিলিয়ে দেখতে গিয়ে একটি ‘ভুয়া’জাতীয়
পরিচয়পত্রের বিপরীতে ১৪ হাজার ১১৭টি সিম
তোলার তথ্য জানা যায়। যাচাই প্রক্রিয়া শুরুর পর প্রথম
এক কোটি সিমের মধ্যে সঠিকভাবে নিবন্ধিত সিম
পাওয়া যায় মাত্র ২৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০টি। তথ্যভাণ্ডারে
মিলিয়ে তিনটি এনআইডি নম্বর পাওয়া যায়, যেগুলোর
বিপরীতে ১১ হাজার ৮৬৬টি, ১১ হাজার ৩২৮টি ও ৬
হাজার ১৭৯টি সিমের নিবন্ধন হয়েছে। বিশৃঙ্খলার এই
বিস্তৃতি অনুধাবন করার পর সিম সংখ্যার সীমা বেঁধে
দিতে বিটি্আরসিকে একটি চিঠি দেয় ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগ। ওই চিঠিতে বলা হয়, এক
এনআইডির বিপরীতে এক অপারেটরের
সর্বোচ্চ সাতটি এবং সব মিলিয়ে ২৪টির বেশি সিম না
রাখার নিয়ম করা যেতে পারে। বিটিআরসিকে এর
যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখতে বলা হয়। বিষয়টি
পর্যালোচনা করে বিটিআরসি যে জবাব দিয়েছে,
তাতেই এক গ্রাহকের সর্বোচ্চ ২০টি সিম এবং এক
অপারেটররের সর্বোচ্চ পাঁচটি সিম রাখার সীমা
বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। বাংলাদেশে
বর্তমানে রাষ্ট্রায়ত্ব অপারেটর টেলিটকসহ মোট
ছয়টি অপারেটর মোবাইল ফোন সেবা দিচ্ছে।
বিটিআরসি’র সেপ্টেম্বরের তথ্য অনুযায়ী,
মানুষের হাতে থাকা মোবাইল সিমের সংখ্যা ১৩
কোটি ১৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যেখানে
দেশের জনসংখ্যাই ১৬ কোটি। নিবন্ধনে শৃঙ্খলা
আনতে ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে চূড়ান্তভাবে সিম পুনঃনিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু
করতে যাচ্ছে মোবাইল ফোন অপারেটররা।
এছাড়া গ্রাহকরা আগামী বছরের শুরুতেই মোবাইল
ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর
বদলানোর সুযোগ (এমএনপি) পেতে যাচ্ছেন
বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন ডাক ও
টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।-
একনামে কয়টি সিম রাখা যাবে,
আসছে বিধিনিষেধ
শামীম আহমেদ :
মোবাইল ফোন
অপারেটরদের
গ্রাহক বাড়ানোর
প্রতিযোগিতায়
নিবন্ধন নিয়ে তৈরি
হওয়া বিশৃঙ্খলার
অবসানে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ কয়টি সিম রাখতে
পারবেন সেই সংখ্যা বেঁধে দেওয়ার কথা ভাবছে
সরকার। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি
সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে একটি
প্রস্তাব পাঠিয়েছে, যাতে একটি জাতীয়
পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ
২০টি মোবাইল সিম রাখার সীমা বেঁধে দেওয়ার
প্রস্তাব করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে
একজন গ্রাহক তার এনআইডি দেখিয়ে এক
অপারেটরের পাঁচটির বেশি সিমের মালিক হতে
পারবেন না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিটিআরসি সচিব
মো. সরওয়ার আলম বলেন, “সিমের মালিকানায়
শৃঙ্খলা আনতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
বিষয়টি এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে
অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগের একজন কর্মকর্তা
জানিয়েছেন। অন্যদিকে অপারেটরদের সংগঠন
অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিকম
অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি
আই এম নুরুল কবির বলেন, “এ বিষয়ে কোনো
সিদ্ধান্ত নিলে অপারেটরদের সঙ্গে আলোচনা
করেই নেওয়া উচিৎ। ভুয়া পরিচয়ে অথবা নিবন্ধন না
করে সিম কিনে নানা অপরাধে ব্যবহারের অভিযোগ
বাড়তে থাকায় সম্প্রতি গ্রাহকদের তথ্য যাচাই ও সিম
পুনঃনিবন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হলে বিস্ময়কর সব
তথ্য বেরিয়ে আসতে থাকে। সিমের তথ্য
জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভাণ্ডারের সঙ্গে
মিলিয়ে দেখতে গিয়ে একটি ‘ভুয়া’জাতীয়
পরিচয়পত্রের বিপরীতে ১৪ হাজার ১১৭টি সিম
তোলার তথ্য জানা যায়। যাচাই প্রক্রিয়া শুরুর পর প্রথম
এক কোটি সিমের মধ্যে সঠিকভাবে নিবন্ধিত সিম
পাওয়া যায় মাত্র ২৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০টি। তথ্যভাণ্ডারে
মিলিয়ে তিনটি এনআইডি নম্বর পাওয়া যায়, যেগুলোর
বিপরীতে ১১ হাজার ৮৬৬টি, ১১ হাজার ৩২৮টি ও ৬
হাজার ১৭৯টি সিমের নিবন্ধন হয়েছে। বিশৃঙ্খলার এই
বিস্তৃতি অনুধাবন করার পর সিম সংখ্যার সীমা বেঁধে
দিতে বিটি্আরসিকে একটি চিঠি দেয় ডাক ও
টেলিযোগাযোগ বিভাগ। ওই চিঠিতে বলা হয়, এক
এনআইডির বিপরীতে এক অপারেটরের
সর্বোচ্চ সাতটি এবং সব মিলিয়ে ২৪টির বেশি সিম না
রাখার নিয়ম করা যেতে পারে। বিটিআরসিকে এর
যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখতে বলা হয়। বিষয়টি
পর্যালোচনা করে বিটিআরসি যে জবাব দিয়েছে,
তাতেই এক গ্রাহকের সর্বোচ্চ ২০টি সিম এবং এক
অপারেটররের সর্বোচ্চ পাঁচটি সিম রাখার সীমা
বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। বাংলাদেশে
বর্তমানে রাষ্ট্রায়ত্ব অপারেটর টেলিটকসহ মোট
ছয়টি অপারেটর মোবাইল ফোন সেবা দিচ্ছে।
বিটিআরসি’র সেপ্টেম্বরের তথ্য অনুযায়ী,
মানুষের হাতে থাকা মোবাইল সিমের সংখ্যা ১৩
কোটি ১৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যেখানে
দেশের জনসংখ্যাই ১৬ কোটি। নিবন্ধনে শৃঙ্খলা
আনতে ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে চূড়ান্তভাবে সিম পুনঃনিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু
করতে যাচ্ছে মোবাইল ফোন অপারেটররা।
এছাড়া গ্রাহকরা আগামী বছরের শুরুতেই মোবাইল
ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর
বদলানোর সুযোগ (এমএনপি) পেতে যাচ্ছেন
বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন ডাক ও
টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।-

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

১. মধ্যযুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কবি কে?
-আলাওল।
২. ‘কাকনিন্দ্রা’ শব্দটির অর্থ কী?
-অগভীর সতর্ক নিদ্রা। ৩. ‘নীল যে অম্বর’
নীলাম্বর, এটি কোন সমাস
-অব্যয়ীভাব।
৪. সমরেশ বসুর ছদ্মনাম কী?
-কালকূট
৫. ‘পরস্পর’-এর সন্ধি বিচ্ছেদ কী?
-পর+পর ৬. ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’ উপন্যাসটি
কার
লেখা?
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
৭. জায়া ও পতিকে সমাসবদ্ধ করলে কি
দাঁড়ায়?
- দম্পতি। ৮. বাংলা ভাষায় ‘রিকশা’ শব্দটি
এসেছে
কোথা থেকে?
- জাপানি শব্দ থেকে।
৯. ‘খুকু খেলছে’ কোন কাল?
-ঘটমান বর্তমান।
১০. বাংলা গদ্যের জনক কে? -ঈশ্বরচন্দ্র
বিদ্যাসাগর

শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫


Go after (পেছনে ছুটা)
Run after(পেছনে ছুটা)
Make after (পেছনে ছুটা)
All at once(হঠাৎ)
A man of parts(দক্ষ)
Milk and water(দুর্বল)
Keystone(শাসনের নীতি
Hue and cry(শোরগোল)
Cock sure(অত্নবিশ্বাসী)
Weal and woe(সুখ-দূ:খ)
Iron will(প্রবল ইচ্ছা)
By and large(বেশির ভাগ)
A dark horse(অপরিচিত লোক)
Come into force(প্রভাবিত করা)
At the eleventh hour(শেষ মূহুর্তে)
Red-handed(হাতে নাতে ধরা)
Kith and Kin(রক্তের সম্পর্ক)
প্রশ্ন : 2015 সালে UNWTO এর Vice - president
নির্বাচিত হয়েছে কোন দেশ?
উ: বাংলাদেশ।
প্রশ্ন : কোন বিষয়ে অবদানের জন্য
Champions of the Earth পুরস্কার দেওয়া হয়?
উ: পরিবেশ।
প্রশ্ন : কত সাল থেকে Champions of the
Earth পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে?
উ : 2004 সাল থেকে।
প্রশ্ন : 2015 সাল পর্যন্ত কতজন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠান
Champions of the Earth পুরস্কার লাভ
করেছেন?
উ : 67 জন।
প্রশ্ন : 2015 সালে Champions of the Earth
পুরস্কার কে লাভ করেছেন?
উ : শেখ হাসিনা।
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কততম ব্যাক্তি হিসেবে
শেখ হাসিনা Champions of the Earth পুরস্কার লাভ
করেছেন?
উ : দ্বিতীয়।
প্রশ্ন : The Universe in a Nutshell গ্রন্থের
লেখক কে?
উ: স্টিফেন হকিং।
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন ব্যাক্তি সর্বপ্রথম
Champions of the Earth পুরস্কার লাভ করেন?
উ : ড. এ আতিক রহমান।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ছিটমহল
বিনিময় কার্যকর হয় কখন?
উ : 1 August, 2015 সালে ।
প্রশ্ন : বাংলাদেশকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ
হিসেবে বিশ্ব ব্যাংক অন্তর্ভুক্ত করে কখন?
উ : 1 july, 2015 সালে।
প্রশ্ন : বিশ্বের কোন দুটি দেশ ঢাকায় একই
ভবনে তাদের দূতাবাস চালু করার সিদ্ধান্ত
নিয়েছে?
উ : Germany and France.
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন দুই বিচারপতি সম্প্রতি
আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক হিসেবে
নির্বাচিত হয়েছেন?
উ : এম তাফাজ্জল হোসেন এবং এম আওলাদ
আলী।
প্রশ্ন : Bail Out শব্দটি কোন বিষয়ের সাথে
জড়িত?
উ : অর্থনীতি।
প্রশ্ন : Nansen Refugee Award দেয় বিশ্বের
কোন সংস্থা?
উ : UNHCR.
প্রশ্ন : কত সাল থেকে Nansen Refugee
Award দেওয়া হয়?
উ : 1958 সাল থেকে।
প্রশ্ন : 2015 সালে Nansen Refugee Award
কে লাভ করেছেন?
উ : আকিলা আসিফি।
প্রশ্ন : UN Women কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উ : 2010 সালে ।
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals কত
সালে প্রনয়ন করা হয়?
উ : 2015 সালে ।
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals এর
মেয়াদকাল?
উ : 2015-2030.
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals এর লক্ষ্য
কতটি?
উ : 17 টি।
প্রশ্ন : Sustainable Development Goals এর
টার্গেট কতটি?
উ : 169 টি।
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল উৎপাদনে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
: রাশিয়া ।
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল ব্যবহারে শীর্ষ দেশ
কোনটি?
উ : USA.
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল রিজার্ভে শীর্ষ দেশ
কোনটি?
উ : ভেনিজুয়েলা ।
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল আমদানিতে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
উ : USA.
প্রশ্ন : বিশ্বে তেল রপ্তানিতে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
উ : সৌদি আরব ।
প্রশ্ন : জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রম শুরু করে কখন?
উ : 1948 সালে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে
প্রথম অংশগ্রহণ করে?
উ : 1988 সালে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ প্রথম যে শান্তিমিশনে
অংশগ্রহণ করে তার নাম কী?
উ : UNIIMOG( United Nations Iran-Iraq Military
Observer Group)
প্রশ্ন: জাতিসংঘ শান্তিমিশনে বর্তমানে
বাংলাদেশের অবস্থান।
উ: প্রথম।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ বর্তমানে কতটি শান্তিমিশনে
কর্মরত?
উ : 10 টি।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ পুলিশ কোন সালে জাতিসংঘ
শান্তিমিশনে অংশগ্রহণ করে?
উ : 1989 সালে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ নারী পুলিশ কোন সালে
জাতিসংঘ শান্তিমিশনে অংশগ্রহণ করে?
উ : 2000 সালে।
প্রশ্ন : ব্রিটিশ পার্লামেন্টে নির্বাচিত
বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তিন নারী হলেন।
উ : টিউলিপ সিদ্দিক, রুশনারা আলী, মিস রাবেয়া রুপা
আশা হক।
প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন ব্যাক্তি 2015 সালে
সার্ক পুরস্কার লাভ করেন?
উ : সেলিনা হোসেন ।
প্রশ্ন : ঢাকায় BIMSTEC এর সদর দপ্তর উদ্বোধন
করা হয় কখন?
উ : 1 May , 2014 সালে।
প্রশ্ন : বিশ্ব শান্তিরক্ষা দিবস পালিত হয় কোন
তারিখে?
উ : 29 may.
প্রশ্ন : কিউবাকে কালো তালিকা থেকে USA
বাদ দেয় কত তারিখে?
উ : 14 April, 2015 সালে।
প্রশ্ন : ক্রিমিয়ার রাজধানীর নাম কী?
উ : সিমফারপোল।
প্রশ্ন : 2015 সালে সার্কের রাজধানী শহর
কোনটি?
উ : আফগানিস্তানের বামিয়ান শহর।
প্রশ্ন : 2015 সালে শান্তিতে নোবেল
পুরস্কার লাভ করেছেন কোন প্রতিষ্ঠান ?
উ : National Dialogue Quartet.
প্রশ্ন সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষ
দেশ?
উ : চীন ।
প্রশ্ন : প্রবাসী আয়ে বিশ্বে শীর্ষ
দেশ কোনটি?
উ : ভারত।
প্রশ্ন : বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভে শীর্ষ দেশ
কোনটি?
উ : চীন ।
প্রশ্ন : বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক
প্রতিনিধির নাম কী?
উ : পলিন থেমেসিস।
প্রশ্ন : World Economic Forum সূচকে
বাংলাদেশের অবস্থান কত?
উ : 107 তম।

শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৫

সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৫

What questions are asked most often in Viva-
voce:
১. আপনার নাম কি?
1. What's your name?
২. আপনার নামের অর্থ কী?
2. What's the meaning of your name?
৩. এই নামের একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম
বলুন?
3. Tell me a famous person's name of the name?
or.Tell me a famous person similar of the name?
৪. আপনার জেলার নাম কী?
4. What is your district name?
৫. আপনার জেলাটি বিখ্যাত কেন?
5. Why is your district famous?
৬. আপনার জেলার একজন বিখ্যাত
মুক্তিযোদ্ধার নাম
বলুন?
6. Tell a famous freedom fighter name?
৭. আপনার জেলার একজন বিখ্যাত ব্যক্তির
নাম বলুন?
7. Tell a famous person name of your district?
৮. আপনার বয়স কত?
8. How is your age?
or.How old are you?
৯. আজ কত তারিখ?
9. What is date today?
১০. আজ বাংলা কত তারিখ?
10. What is date today in Bengali?
১১. আজ হিজরি তারিখ কত?
11. What is date today in Hijri?
১২. আপনি কি কোনো দৈনিক পত্রিকা
পড়েন?
12. Do you read any daily newspapers?
১৩. পত্রিকাটির সম্পাদকের নাম কি?
13. What is the writer name of the Newspaper?
১৪. আপনার নিজের সম্পর্কে ইংরেজিতে
বলুন?
14. Tell about yourself in English?

রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫

পিটার ওয়ের হিগস এফ.আর.এস ১৯২৯ সালের
২৯ মে জন্মগ্রহণ করেন। একজন ব্রিটিশ
তাত্ত্বিক পদার্থবিদ এবং এডিনবরা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যামিরেটাস অধ্যাপক।
১৯৬০ সালে ইলেক্ট্রোউইক তত্ত্বে ভগ্ন
প্রতিসাম্য বিষয়ক একটি প্রস্তাবনার জন্য
তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। তার এ
প্রস্তাবনার মাধ্যমে অতি পারমাণবিক
কণিকাসমূহের, বিশেষ করে ডব্লিউ ও জি
বোসন কণিকার ভরের উৎস সম্পর্কে ধারণা
পাওয়া যায়। হিগসের সমসাময়িক আরও
কয়েকজন বিজ্ঞানে একই রকম প্রস্তাবনা
রাখলেও এ প্রক্রিয়াটি হিগস কার্যপ্রণালী
নামে পরিচিতি পায়। একই সাথে এই
কার্যপ্রণালীটি হিগস বোসন নামে একটি
নতুন কণার অস্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা দেয়
যেটা “আধুনিক পদার্থবিদ্যায় সর্বাধিক
অনুসন্ধানকৃত কণা” নামে পরিচিত। ২০১৩
সালে তিনি ফ্রাঁসোয়া অ্যাংলার্টের সাথে
যৌথভাবে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার
লাভ করেন।

বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৫

বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্র
অডিও ফোনঃ শ্রবণ-শক্তি বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃহ হয়।

অলটিমিটারঃ উচ্চতা নির্ণয় করার যন্ত্র।

এক্সটেনসোগ্রাফঃ সাধারন উষ্ণতার ধাতব তার বা পাতের সমপ্রসারণ পরিমাপক যন্ত্র।

এক্সেরেঃ এটি খুব ৰুদ্র তরঙ্গ-দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ। মানুসের রক্ত মাংস ভেদ করে যেতে পারে। কিন্তু হাড় ভেদ করতে পারে না।

এ্যানিসোমিটারঃ বাতাসের গতি পরিমাপ যন্ত্র।

ইনকিউবিটরঃ ডিম ফুটানোর যন্ত্র।

কম্পাসঃ দিক নির্ণয় করার যন্ত্র।

কম্পিউটারঃ এটি তথ্য সঞ্চয় করে, তথ্য বাছাই করে, পুনরূদ্ধার ও মিলনকরণ করে। এছাড়া অনেক গানিতিক সমস্যার সমাধান করে। সর্বোপরি এসব কাজে অল্প সময় লাগে।

কার্ডিওগ্রাফঃ হৃদপিন্ডের গতি নির্ধারণ করার যন্ত্র।

ক্যালরিমিটারঃ উত্তাপ পরিমাপক যন্ত্র।

ক্রেসকোগ্রাফঃ উদ্ভিদের বৃদ্ধি পরিমাপক যন্ত্র।
কোহেরায়ঃ বৈদ্যুতিক তরঙ্গদৈর্ঘ্য মাপার যন্ত্র।

ক্রনোমিটারঃ সময় মাপার যন্ত্র।

গাইগার মূলার কাউন্টারঃ রেজিও অ্যাকটিভ মৌল সন্ধান করার যন্ত্র।

গ্যালভানোমিটারঃ ৰুদ্রমানের বিদুৎ প্রবাহ নির্ণয়কারী যন্ত্র।

টেনিসিমিটারঃ বাষ্পীয় চাপ পরিমাপের যন্ত্র।

টেলিষ্কোপঃ দুরবর্তী জিনিস বা বস' প্রবাহ নির্ণয়কারী যন্ত্র।

ট্যাকোমিটারঃ উড়োজাহাজ ও মোটরবোটের গতি নির্ধারক যন্ত্র।

ট্রান্সফরমারঃ ট্রান্সপরমার হলো সচারচর ব্যবহৃত দৰ এক বৈদ্যুতক যন্ত্র্‌ পাওয়ার হাইজ বা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে বড় বড় ট্রান্সফরমার ব্যবহৃত হয়।

ডায়ানামোঃ যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করার যন্ত্র।

ড্রেজারঃ পানির নিচে পানি কাটার যন্ত্র।

র্থামোমিটারঃ তাপ পরিমাপ যন্ত্র।

থিওডোলাইডঃ জমি জরিপে ব্যবহৃত পরিমাপ যন্ত্র।

থার্মোষ্ট্যাটঃ নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় তাপ নিযন্ত্রণকারী যন্ত্র।

পুলিজরঃ যে কোন কঠিন পদার্থের “দৈর্ঘ্য প্রসারণ গ্রণাংক” নির্ণয় করার যন্ত্র।

পোটেনসিও মিটারঃ দুটি তড়িৎ কোষোর তড়িৎ চালক বলের তুলনা করার যন্ত্র।
ফটোসেলঃ আলোক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করার যন্ত্র।

ফনোগ্রামঃ গান, বক্তৃতা, আবৃত্তি ইত্যাদি রেকর্ড করার যন্ত্র।

ফ্যাদোমিটারঃ সমূদ্রের গভীরতা নির্ণয়কারী যন্ত্র।

বোলমিটারঃ বিকীর্ণ তাপ মাপার যন্ত্র।
ব্যারোমিটারঃ বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণয়ক যন্ত্র।

ভিষ্কোমিটারঃ আর্দ্রতা পরিমাপের যন্ত্র।

ম্যানোমিটারঃ গ্যাসের চাপ নির্ণয় করার যন্ত্র।

মাইক্রোষ্কোপঃ ক্ষুদ্র বস্তু বৃহৎ দেখার যন্ত্র।

রবোটঃ রবোট অনেকটা মানুষের মত দেখতে এক ধরনের স্বয়ংচালিত যন্ত্র। এই মানবরূপী যন্ত্র মানুষের পরিবর্তে শিল্প, কারখানা, বিজ্ঞান গবেষণার ইত্যাদিতে কাজ করে।

রেফ্রিজারেটরঃ রেফ্রিজারেটর হল এক প্রকার বিদ্যুৎ চালিত যন্ত্র যাতে খ্যাদ্যদ্রব্যকে অনেক দিন ধরে সংরক্ষিত করে রাখা যায়।

রেডিওমিটারঃ তাপ বিকিরণ পরিমাপের যন্ত্র।

রাডারঃ রেড়িও তরঙ্গের সাহায্যে গতিশীল বস্তুর অবস্থান জানার যন্ত্র।

রেইন-গেজঃ বৃষ্টি পরিমাপের যন্ত্র।

ল্যাকটোমিটারঃ দুধ খাঁটি কিনা তা পরিমাপ করার যন্ত্র।

সিসমোমিটার বা সিসমোগ্রাফঃ ভুমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র।

স্পিডোমিটারঃ যানের গতি পরিমাপের যন্ত্র।

স্ফিগমোম্যানোমিটারঃ রক্তচাপ মাপার যন্ত্র।

সেক্সট্যান্টঃ দুটি বস্তুর নির্ণায়ক যন্ত্র। সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের উচ্চতা নির্ণয় করা হয় এ যন্ত্রে।

স্টেথিসকোপঃ হৃদপিন্ডের ও ফুসফুসের শব্দ নির্ণয় ও বিশেৱষণ যন্ত্র।

স্ফোরোমিটারঃ পাতলা কাঁচের বেধ বা লেন্সের বক্রতল নির্ণয় করার যন্ত্র।

হাইড্রোফোনঃ পানির নিচে শব্দ রেকর্ড করার যন্ত্র।

হিপসোমিটারঃ জলের স্পুটনাংক নির্ণয়ের যন্ত্র।

হিমোসাইটোমিটারঃ রক্ত কণিকার সংখ্যা গণনা করার যন্ত্র।

ইয়ার-ট্রাস্পেটঃ বধির লোকদের শুনাতে সাহায্য করার যন্ত্র।

এক্সক্যাভেটরঃ তেল চালিত ইঞ্জিনের মধ্যে বায়ুর সাথে তেলবাষ্প মেশানোর যন্ত্র।

কনডেনন্সানঃ তড়িৎ মজুদ করার যন্ত্র।

কাইমোগ্রাফঃ হৃদস্পন্দন, শ্বাসকার্য প্রভৃতির গতির হার নির্দেশক যন্ত্র।

ক্রোমোমিটারঃ বর্ণের উজ্জ্বলতা পরিমাপের যন্ত্র।

জাইরোষ্কাপঃ ভারসাম্য বজায় রাখার যন্ত্র।

জ্যাক স্ক্রুঃ ভারী বস্তু তোলার পেঁচানো যন্ত্র।

ওডিমিটারঃ তড়িৎ প্রবাহের এদিক ওদিক লিপিবদ্ধ করার যন্ত্র।

ড্রেডলারঃ পানির তলার মাটি কাটার যন্ত্র।

ডিকাফোনঃ পুনরায় স্বর উৎপাদন যন্ত্র।

থিয়োডোলাইটঃ কোণ পরিমাপক যন্ত্র।

পালভেরাইজারঃ গুড়া করার যন্ত্র।

পারপোরেটরঃ ছিদ্র করার যন্ত্র।

পৱাভিয়োমিটারঃ বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র।

মিগারঃ বৈদ্যুতিক রোধ পরিমাপক যন্ত্র।

মাইক্রোটমঃ মাইক্রোসকোপে দেখার জন্য কোন বস'কে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করার যন্ত্র।

স্যাকারিমিটারঃ কোন দ্রবণে চিনির পরিমান নির্ণয় করার যন্ত্র।

সোকট্রোস্কেপঃ বর্ণালিবীক্ষণ যন্ত্র।

হিয়ারঃ পানি ইত্যাদি গরম করার যন্ত্র।

হেলিওগ্রাফঃ সূর্যকিরণের সাহায্যে সংকেত পাঠাবার যন্ত্র।

হেলিমিটারঃ জ্যোতিষ্কসমূহের ব্যাস নিখঁতভাবে মাপার যন্ত্র
বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্য
ভূ-স্থির উপগ্রহঃ
ভু-পৃষ্ট হতে ২২৩০০ মাইল উচ্চতায় স্থাপিত একটি উপগ্রহ। এটি নিজ অক্ষের ওপর পৃথিবীর আবর্তনের সমান গতি সম্পন্ন কালে এটিকে পৃথিবীর তুলনায় স্থির মনে হয়। ভারত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর ১টি করে মোট তিনটি ভূ-স্থির উপগ্রহ স্থাপিত আছে।


টেলেক্স কি?
এক প্রকারের বিশেষ টেলিফোন ব্যবস্থা যাতে বর্তা টাইপ হয়ে বের হয়। এ যন্ত্রে বার্তার কথাগুলো টেলিপ্রিন্টোরের সাহায্যে টাইপ হয়।


ফ্যাক্স কি?
দুরে সংবাদ বা বার্তা পাঠানোর সংগে দৃশ্য বা ছবি পাঠানোর যন্ত্র। মূলত ফ্যক্স হল বর্তমান যুগের এক ধরনের যোগাযোগ প্রযুক্তি।


ভিডিও ফোন কি?
টেলিফোনের বার্তা পেরক ও গ্রাহক উভয়ে কথা বলা ও শুনার সময় একে অপরকে দেখতে পারে এ রকম একটি অত্যাধুনিক যন্ত্র।


ডিশ্‌ এ্যান্টেনা কি?
উপগ্রহের মাধ্যমে প্রেরিত শব্দ ও ছবি গ্রহণ করে টেলিভিশনের গ্রাহক যন্ত্রে প্রেরনকারী উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মাধ্যম। আকৃতি ডিশের মত বলে এ ধরনের নাম করণ। ফ্র্যাষ্কিন্‌ কি?
এটি একটি ষ্ট্যাম্প যন্ত্র। এর ব্যবহারের ফলে আলাদা টিকেট লাগাতে হয় না।


রাডার কি?
রাডার হচ্ছে এক প্রকার যন্ত্র যা বেতার তরঙ্গের সাহায্যে বিমানের দুরত্ব বা অবস্থান নির্ণয় করতে পারে।


হাইড্রোফয়েল কি?
হাইড্রোফয়েল পানির মধ্যে চলাচলকারী যানের নিচে স্থাপিত একটি মাছের ডানার মত পাতা।


সুপারসনিক পেৱনঃ
শব্দের চেয়ে দ্র্বত গতিসম্পন্ন বিমান। কনকর্ড এর উদাহরণ
পৃথিবীর আকার ও আয়তন
১. পৃথিবীব প্রকৃত পরিধি কত?
উঃ ৪০,২২৫ কিঃ মিঃ(প্রায়)।
২. পৃথিবীর ব্যাসার্ধ কত?
উঃ ৬৪৩৬ কিঃ মিঃ (প্রায়)।
৩. পৃথিবীর ব্যাস কত?
উঃ ১২৮৭২ কিঃ মিঃ (প্রায়)।
৪. পৃথিবীর আনুমানিক আয়তন কত?
উঃ ৫,২০,৩৮,৯০০ বর্গ কিঃমিঃ।
৫. পৃথিবীর মোট পরিধি কত ডিগ্রি?
উঃ ৩৬০ ডিগ্রি।
৬. গুরুবৃত্ত বা মহাবৃত্ত কোন রেখাকে বলে?
উঃ নিরক্ষরেখাকে।
৭. দ্রাঘিমা রেখা বা মধ্যরেখাগুলোর আকৃতি কেমন?

উঃ অর্ধবৃত্ত।
৮. গ্রনিচ শহরের ওপর দিয়ে যে মধ্যরেখা অতিক্রম করে তাকে মূলরেখা হিসাবে আন্তজাতিক স্বীকৃতির মাধ্যমে স্থির করা হয কোন সালে?
উঃ ১৯৮৪ সালে।
৯. পৃথিকী প্রতি মিনিটে কত ডিগ্রি অতিক্রম করে?
উঃ ১ডিগ্রি।
১০. কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ পূর্বের স্থানে সময কত হবে?
উঃ ৩ টা ৪ মিনিট।
১১. ১১. কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ পশ্চিমের স্থানে সময কত হবে?
উঃ ২ টা ৫৬ মিনিট।
১২. আকাশের সূর্যের অবস্থান হতে যে সময় স্থির করা হয় তাকে কি বলে?
উঃ স্থানীয় সময়।

১৩. বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগে অবস্থিত কোন দ্রাঘিমা রেখা?
উঃ ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা।
১৪. বাংলাদেশের প্রমান সময় গনণা করা হয় কোন দ্রাঘিমার সময় হতে?
উঃ ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমার সময় হতে।
১৫. গ্রনিচে যখন সময় সোমবার সকাল ৬ টা তখন ১৮০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাতে এবং ১৮০ ডিগ্রি পশ্চিম দ্রাঘিমাতে যথাক্রমে সময় কত?
উঃ সোববার সন্ধ্যা ৬ টা ও রবিবার সন্ধ্যা ৬ টা।
১৬. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কল্পনা করা হয়েছে কোথায়?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগরের ওপরে ১৮০ ডিগ্রি মধ্যরেখা বরাবর।
১৭. ঢাকার প্রতিবাদ স্থান কোথায়?
উঃ টিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
১৮. নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর একবার আবর্তন করতে সময় লাগে কত?
উঃ ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড।

১৯. পৃথিবীর নিজ কক্ষপথে আবর্তন গতিকে কি বলা হয়?
উঃ আহ্নিক গতি
২০. ঊষা এবং গোধুলির সময় আকাশের আলো ঝাপসা ও নিষ্প্রভ মনে হয় কেন?
উঃ ধূলিকণাময় বায়ুমন্ডলের নিন্মস্তর ঈষৎ কিরণের প্রতিফলনের জন্য।
২১. পৃথিবীর আহ্নিক গতির জন্য সমুদ্রস্রোত ও বায়ু প্রবাহের দিক কোন দিক বেঁকে যায়?
উঃ উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে।
২২. পৃথিবী নিকটতম স্তানে অবস্থান করে কখন?
উঃ ১ লা জানুয়ারি।
২৩. সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুরত্ব হয় কখন?
উঃ ১ লা জানুয়ারি।
২৪. উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন?
উঃ ২২ শে ডিসেম্বার।

২৫. পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয কখন?
উঃ ২১ শে মার্চ ও ২৩ শে সেপ্টেম্বর।
২৬. দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন?
উঃ ২২ শে ডিসেম্বর।
২৭. পৃথিবীর স'ল ভাগের আয়তন কত?
উঃ ১৪,৮৪,৩৮,০৮০ কিঃ মিঃ।
২৮. পৃথিবীর জল ভাগের আয়তন কত?
উঃ ৩৬,১৪,৬২,৮২০ কিঃ মিঃ।
২৯. গড়ে ১ ডিগ্রি অক্ষাংশের কত ভাগে ভাগ করা হয়? প্রত্যেক ভাগের নাম কি?
উঃ ৬০ ভাগে। মিনিট।
৩০. গড়ে ১ ডিগ্রি অক্ষাংশের রৈখিক দুরত্ব কত?
উঃ ৯৫ কিঃ মিঃ।

৩১. প্রতি মিনিট অক্ষাংশের গড় রৈখিক দুরত্ব কত?
উঃ ১ নট বা ১.১৫ মাইল বা ১.৮৫ কিঃ মি।
৩২. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রমকারী বিমান বা জাহাজকে কি করতে হয়?
উঃ পূর্বগামি বিমান বা জাহাজকে রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখ বর্তমান তারিখ থেকে ১ দিন পিছিযে তারিখ ধরতে হয়। পশ্চিমগামী বিমান বা জাহাজকে ঐ রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখের সংঙ্গে ১ দিন বাড়িয়ে তারিখ ধরতে হয়।
৩৩. আহ্নিক গতির বেগ কত?
উঃ বিষুবরেখায় ঘন্টায় ১৬১০ কিলোমিটারের ও অধিক, ৬০ডিগ্রি অক্ষাংশে ঞন্টায় প্রায় ১০৯৫ কিঃ মিঃ এবং মেরুদ্বয়ে এই গতি নেই বললেই চলে।
৩৪. বার্ষিক গতির বেগ কত?
উঃ সেকেন্ডে ২৯.৭৬ কিঃমিঃ বা ঘন্টায় ১,০৬,২৬০ কিঃ মিঃ।
৩৫. সৌর বছরের প্রকৃত সময কত?
উঃ ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টা ৮ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড।

৩৬. সবচেয়ে উচ্চতম মেঘকে কি বলে?
উঃ সাইরাস।
৩৭. পৃথিবীর অ্যালবেডো কাকে বলে?
উঃ সূর্যকিরণের যে শতকরা ৩৪ ভাগ মহাশূন্যে প্রত্যাবর্তন করে তাকে পৃথিবীর অ্যালবেডো বলে।
৩৮. কোমা কাকে বলে?
উঃ ধুমকেতুর উজ্জ্বল মস্তককে।
৩৯. বিশ্বের বৃহত্তর হিমাবহ কোনটি?
উঃ লম্বাট, অ্যান্টার্কটিকা।
৪০. ক্যানিয়ন কাকে বলে?
উঃ শুষ্ক অঞ্চলে খাড়া গিরিখাদগুলোকে ক্যানিয়ন বলে।

৪১. রকম কাকে বলে?
উঃ বদ্দীপের মত ভ'মিকে কেম বলে।
৪২. ধ্রিয়ান কি?
উঃ অস্থায়ী বালিয়াড়ি।
৪৩. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কি?
উঃ উত্তর মেরূ থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত লম্বমান একটি কল্পিত রেখা।
৪৪. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পূর্ব দিকে ভ্রমনকারী তারিখ গণনা করে থাকেন?
উঃ এক দিন পিছিয়ে।
৪৫. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পশ্চিম দিকে ভ্রমনকারী তারিখ গণনা করে থাকেন?
উঃ একদিন যোগ করে।

৪৬. মুল মধ্য রেখা কি?
উঃ লন্ডনের উপকন্ঠে গ্রীনিচ শহরে রাজকীয় জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত মান মন্দিরের উপর দিযে যে মধ্য রেখা অতিক্রম করেছে তাই মূল মধ্য রেখা।
৪৭. পৃথিবীকে দ্রঘিমার দ্বারা কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উঃ ২৪ টি ভাগে।
৪৮. ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমার উভয় দিকেই সময়ের পার্থাক্য কি?
উঃ সমায়ের পার্থক্য সমান।
৪৯. ১৯৯৬ সালের কোন মাসে এক মাসে দুবার পূর্নিমা হয়?
উঃ জুলাই মাসে

সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫

গঙ্গা নদী, ফারাক্কা বাঁধ ও পানি বণ্টন চুক্তি
ফারাক্কা বাঁধ ও পানি বণ্টন চুক্তি
প্রশ্নঃ ভারত সর্ব প্রথম কবে গঙ্গা নদী থেকে বিপুল পরিমাণ পানি প্রতাহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করে ?
উত্তরঃ ১৯৫১ সালে ।
প্রশ্নঃ ভারত কখন ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে ?
উত্তরঃ ১৯৫১ সালে ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধ কবে নির্মাণ কাজ শুরু হয় ?
উত্তরঃ ১৯৬১ সালের ৩০ জানুয়ারি ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ কাজ কবে শেষ হয় ?
উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে ।
প্রশ্নঃ গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে আন্তরবতীকালিন চুক্তি সাক্ষরিত হয় কবে ?

উত্তরঃ ১৯৭৫ সালে ।
প্রশ্নঃ ভারত ফারাক্কা বাঁধ কোন নদীর উপর নির্মাণ করেছে ?
উত্তরঃ গঙ্গা নদী ।
প্রশ্নঃ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ কবে সর্ব সন্মত বিবৃতি প্রদান করে গঙ্গার পানি সমস্যা সমাধানে ভারতকে আলোচনায় বসার নির্দেশ দেয় ?
উত্তরঃ ২৬ নভেম্বর ১৯৭৬ ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধ কোথায় অবস্থিত ?
উত্তরঃ মনোহর পুর ভারত ।
প্রশ্নঃ ভারত গঙ্গা নদীর পানি প্রত্যাহার শুরু করে কবে ?
উত্তরঃ ১৯৭৫ সালে এপ্রিল ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশ কবে থেকে গঙ্গা নদীর হিস্যা পাচেছ না ?
উত্তরঃ ১৯৭৬ সাল থেকে ।

প্রশ্নঃ ভারত সরকার কবে আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প ( river inter linking project) বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয় ?
উত্তরঃ ২০০৩ সালের ১৫ অগাস্ট ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশ ভারত যৌথ নদী কমিশন ( j r c ) গঠিত হয় কবে ?
উত্তরঃ ১৯৭২ সালে ।
প্রশ্নঃ ৫ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় কবে ?
উত্তরঃ ৪ নভেম্বর ১৯৮২ ।

প্রশ্নঃ ৫ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিতে বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছিল কত কিউসেক পানি ?

উত্তরঃ ৩৪ হাজার কিউসেক পানি ।
প্রশ্নঃ ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি চুক্তি কার্যকর হয় কবে ?
উত্তরঃ ৪ নভেম্বর ১৯৯৭ সালে ।
প্রশ্নঃ গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি আনুযায়ী পতি বছর ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত বাংলাদেশ কত কিউসেক পানি পাবে ?
উত্তরঃ ৩৫ হাজার কিউসেক ।
প্রশ্নঃ দু বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে ?

উত্তরঃ ৪ অক্টোবর ১৯৮২ ।
প্রশ্নঃ তিন বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে ?
উত্তরঃ ২২ নভেম্বর ১৯৮৫ ।
প্রশ্নঃ চুক্তি আনুযায়ী ফারাক্কা বাঁধে পানি প্রবাহ ৭৫ হাজার কিউসেক বা তার উর্ধেব হলে ভারত কত কিউসেক পানি পাবে ?
উত্তরঃ ৪০ হাজার কিউসেক এবং তার হলে বাংলাদেশ ও ভারত সমান হারে পানি পাবে
প্রশ্নঃ মাওলানা ভাসানী কবে মরণ ফাঁদ ফারাক্কা বাঁধের বিরুধে লং মার্চ করেন ?

উত্তরঃ ১৯৭৬ সালের ১৬ মে ।
প্রশ্নঃ মাওলানা ভাসানী কোথা থেকে লং মার্চ শুরু করেন ?
উত্তরঃ রাজশাহী থেকে ফারাক্কা অভিমুখে ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা দিবস কবে ?
উত্তরঃ ১৬ মে ।
প্রশ্নঃ জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে ফারাক্কা ইস্যু উখাপন করা হয় ?
উত্তরঃ ৩১ তম অধিবেশনে (১৯৭৬ সালে ) ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জাতিসংঘের গঙ্গার পানি প্রবাহ ইস্যু দ্বিতীয়বার উখাপিত হয় কখন ?
উত্তরঃ ২৩ অক্টোবর ১৯৯৫ ।

প্রশ্নঃ গঙ্গার পানি প্রবাহ প্রসঙ্গ জাতিসংঘের দ্বিতীয়বার উখাপন করেন কে ?
উত্তরঃ তৎকালীন প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ।
প্রশ্নঃ ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য কত ?
উত্তরঃ ৭৩৬৩ ফুট বা ৬ ইঞ্চি 

রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৫

general knowledge

a.কে সর্বপ্রথম কম্পিউটারের 'মাউস' তৈরী করেন?
উত্তর : উইলিয়াম ইংলিশ।
b.আইবিএম কম্পানি কত সালে
আত্মপ্রকাশ করে?
উত্তর : ১৯২৪ সালে।
c.আইবিএম কম্পানিকে কী বলা হয়?
উত্তর : বিগ ব্লু।
d. ইসলামের প্রথম বাণী কোনটি?
উত্তর : ইকরা (পড়)।
e.পবিত্র ভূমি বলা হয়-
উত্তর : জেরুজালেমকে।
f.TI এর সদর দপ্তর কোথায়?
উত্তর : বার্লিন।
g. শেভেন চুক্তি হচ্ছে-
উত্তর : কর হ্রাস করা চুক্তি