দেওয়ানী মামলার ধাপসমূহ কি কি?
যারা নিজের জন্য আইন জানতে চান সেই সব
সচেতন মানুষদের জন্য আজ অতি সংক্ষেপে
দেওয়ানী মামলার ধাপসমূহ নিয়ে লেখা হল :
১) প্রতিটি দেওয়ানী মামলা শুরু হয় আরজি (Plaint)
গ্রহণের মাধ্যমে। বাদীর
নালিশের লিখিত বিবরণীকে আরজি বলা হয়।
আরজিতে সকল তথ্য সঠিক না জানালে
বা নিয়মানুযায়ী উপস্থাপন না করলে আরজি
গৃহীত
নাও হতে পারে।
২) সমন মামলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। সমনের
ক্ষেত্রে কোন ধরণের অনিয়ম বা বিশৃঙ্খলা
মামলার পরবর্তী ধাপগুলো অকার্যকর করতে
পারে। মামলা যথাযথভাবে দায়ের হলে
বিবাদীকে
হাজির হয়ে বাদীর দাবীর জবাব দেওয়ার জন্য
সমন দেওয়া হয়।
৩) সমনে উল্লেখিত দিনে বিবাদীকে
আদালতে উপস্থিত হতে হয় ও জবাব দাখিল
করতে
হয়।
৪) প্রয়োজন হলে বিকল্প পদ্ধতিতে
বিরোধের সমাধান করা যায়। যেমন- সমঝোতা,
সালিস প্রভৃতি। বিকল্প পদ্ধতিতে সমাধান না হলে
আদালত প্রথম শুনানির তারিখ দিবে।
৫) প্রথম শুনানির তারিখে যদি দেখা যায়
বিরোধের
বিষয় নেই তবে তা নিষ্পত্তির জন্য গ্রহন করা
যাবে।
৬) মামলার বিচার্য বিষয়গুলো গঠনের পর আদালত
চূড়ান্ত শুনানির তারিখ দিবে। বিরোধের বিচার্য
বিষয়গুলো নির্ধারণের জন্য প্রশ্নোত্তর,
সাক্ষ্য হিসেবে দলিল গ্রহণ, তদন্ত প্রভৃতি করা
হবে।
৭) জেরা করা, সাক্ষ্য, পুনঃসাক্ষ্য, যুক্তিতর্ক প্রভৃতি
চূড়ান্ত শুনানির অন্তর্ভুক্ত। চূড়ান্ত শুনানির পর বিচারক
তৎক্ষণাৎ বা পরবর্তী যেকোন দিনে রায়
ঘোষণা করবেন।
৮ ) রায় কার্যকর করার জন্য ৭ দিনের মধ্যে ডিক্রি
প্রদান করা হয়।
এক নজরে এই হল দেওয়ানী মামলার অনুসৃত ধাপ
সমূহ।
যারা নিজের জন্য আইন জানতে চান সেই সব
সচেতন মানুষদের জন্য আজ অতি সংক্ষেপে
দেওয়ানী মামলার ধাপসমূহ নিয়ে লেখা হল :
১) প্রতিটি দেওয়ানী মামলা শুরু হয় আরজি (Plaint)
গ্রহণের মাধ্যমে। বাদীর
নালিশের লিখিত বিবরণীকে আরজি বলা হয়।
আরজিতে সকল তথ্য সঠিক না জানালে
বা নিয়মানুযায়ী উপস্থাপন না করলে আরজি
গৃহীত
নাও হতে পারে।
২) সমন মামলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। সমনের
ক্ষেত্রে কোন ধরণের অনিয়ম বা বিশৃঙ্খলা
মামলার পরবর্তী ধাপগুলো অকার্যকর করতে
পারে। মামলা যথাযথভাবে দায়ের হলে
বিবাদীকে
হাজির হয়ে বাদীর দাবীর জবাব দেওয়ার জন্য
সমন দেওয়া হয়।
৩) সমনে উল্লেখিত দিনে বিবাদীকে
আদালতে উপস্থিত হতে হয় ও জবাব দাখিল
করতে
হয়।
৪) প্রয়োজন হলে বিকল্প পদ্ধতিতে
বিরোধের সমাধান করা যায়। যেমন- সমঝোতা,
সালিস প্রভৃতি। বিকল্প পদ্ধতিতে সমাধান না হলে
আদালত প্রথম শুনানির তারিখ দিবে।
৫) প্রথম শুনানির তারিখে যদি দেখা যায়
বিরোধের
বিষয় নেই তবে তা নিষ্পত্তির জন্য গ্রহন করা
যাবে।
৬) মামলার বিচার্য বিষয়গুলো গঠনের পর আদালত
চূড়ান্ত শুনানির তারিখ দিবে। বিরোধের বিচার্য
বিষয়গুলো নির্ধারণের জন্য প্রশ্নোত্তর,
সাক্ষ্য হিসেবে দলিল গ্রহণ, তদন্ত প্রভৃতি করা
হবে।
৭) জেরা করা, সাক্ষ্য, পুনঃসাক্ষ্য, যুক্তিতর্ক প্রভৃতি
চূড়ান্ত শুনানির অন্তর্ভুক্ত। চূড়ান্ত শুনানির পর বিচারক
তৎক্ষণাৎ বা পরবর্তী যেকোন দিনে রায়
ঘোষণা করবেন।
৮ ) রায় কার্যকর করার জন্য ৭ দিনের মধ্যে ডিক্রি
প্রদান করা হয়।
এক নজরে এই হল দেওয়ানী মামলার অনুসৃত ধাপ
সমূহ।